যোনি সংক্রমণ জ্বালা কারণ
অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং টেন্ডার সেক্সুয়াল । যা থেকে প্রস্রাবের আকারে অনেক দূষিত পদার্থ প্রস্রাব করার সময় এক্সনেশড হয় । প্রস্রাবের পর পরিষ্কার পানি না দিয়ে, যোনির মধ্যে আটকে থাকা দূষিত পদার্থগুলো চুলকানি সৃষ্টি করে । অতিরিক্ত ঘাম যোনিতে তীব্র চুলকানি সৃষ্টি করে । জরায়ু ও সাদা সুদের বিশেষ কিছু রোগের কারণেও যোনিতে চুলকানি হয় ।
যোনি সংক্রমণ এবং খিঁচুনি এর হোম প্রতিকার
1 – সংক্রমণ/সংক্রমণ জল থেকে ফুটন্ত নিম পাতা, কাপড় দিয়ে ফিল্টার এবং যোনি পরিষ্কার. চুলকানি বিকৃতি ধ্বংস হয় । দিনে বেশ কয়েকবার নিম জল দিয়ে যোনি পরিষ্কার করা উচিত ।
2 – সংক্রমণ/সংক্রমণ ডিটোল জল দিয়ে যোনি পরিষ্কার করে । চুলকানি একটি পুনরাবৃত্ত হয় ।
৩-জলের গোড়া পরিষ্কার করে ১০ গ্রাম জল নিয়ে একটা কোয়ার্টার তৈরি করতে দীর্ঘ সময় ধরে ফোটান । তাপ পরিশোধন করা হয় এবং সকালে যোনি ধোয়া সংক্রমণ/সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয় । খিঁচুনি এর প্যাথলজি ধ্বংস হয় । যোনির কর্মক্ষমতাও নষ্ট হয়ে যায় ।
৪-১০ গ্রাম আমলকির রস কয়েক দিনের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে যোনি সংক্রমণ/সংক্রমণের কারণে জ্বালা হওয়ার আশঙ্কা কমে । চুলকানি নষ্ট হয় ।
5 – যোনির যোনি আধান গিলোয়, দাঁত এবং ত্রিফলার কুথের সাথে যোনি সংক্রমণ/সংক্রমণ হতে পারে । চুলকানি নষ্ট হয় ।
৬-50 গ্রাম গিলোটিন, আঙ্গুর শাখার ছোট টুকরো কেটে অল্প জলে কেটে এক চতুর্থাংশ বানিয়ে নিন । এই কুথের সিটিং এবং দিনে বেশ কয়েকবার যোনি পরিষ্কারের মাধ্যমে ইনফেকশন/ইনফেকশন এর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত নয় । খিঁচুনি এর প্যাথলজি ধ্বংস হয় ।
৭ – দ্রুত এপিহাজইথো এবং রেনেসাঁসের মূল শিকড় পরিষ্কার করে, যোনিতে কোড পিষে ফেললে কিছু দিনের মধ্যে ইনফেকশন/ইনফেকশন হতে পারে । চুলকানি নষ্ট হয় ।
৮-জল দিয়ে সাথ সেদ্ধ করে একটা কোয়ার্টার তৈরি করুন । এই কোয়াথ সিডিং করে 25-30 গ্রাম গুড় যোগ করে তা ঋতুস্রাবের কারণে সংক্রমণের সাধারণ সময় । চুলকানি নষ্ট হয় ।
৯-নারকেল তেলে কর্পূর মিশিয়ে একটি কাচের শিশি রাখুন । স্নানের পর আঙুল দিয়ে এই তেল লাগালে চুলকানি নষ্ট হয় । রাতে তাড়াতাড়ি ওলিং সংক্রমণ/সংক্রমণের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে । চুলকানি নষ্ট হয় ।
১০-50 গ্রাম জল দিয়ে পেয়ারা গাছের গোড়া ধুয়ে নিয়ে তার পর একটি কোয়ার্টার তৈরি করে জলে ফোটান । এই কোয়াথ সিডিং করে, সকালে, বিকেলে ও রাতে যোনি পরিষ্কার করে, ইনফেকশন/ইনফেকশন হয় না । চুলকানি একটি পুনরাবৃত্ত হয় ।
১১-100 গ্রামে টাটকা ও নরম নিম পাতা নিয়ে তাতে ৫ গ্রাম ছোট এলাচ মিশিয়ে জলে ফুটিয়ে নিন । এই দু ‘ টি জিনিসের একটা কোয়ার্টার বানিয়ে, দিনে দু ‘ তিনবার যোনি পরিষ্কার করুন, ইনফেকশন/ইনফেকশন হলে তো কথাই নেই । খিঁচুনি এর প্যাথলজি ধ্বংস হয় ।
১২ – যোনির চারপাশের ছোট্ট পিম্পটি যখন জলের সঙ্গে নিম ছাল ছেঁচে দেয় এবং তাদের ব্রণ নিয়ে প্রলেপ দেয়, তখন সংক্রমণ দ্রুত ফুসফুস ভাঙতে পারে । চুলকানি আরও পেরেশানি ।
১৩ – 10-10 গ্রামে বড় বাটি ও হলুদ নিন, জলের সঙ্গে কুমতিতা, একটি আলো তৈরি করুন, একটি সামান্য শুষ্ক এবং যোনি সংক্রমণ/সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে যোনিতে রাখুন । চুলকানি এবং ইতিসিটিস এর প্যাথলজি ধ্বংস হয় ।
১৪-জেসমিন তেলে কর্পূর মিশিয়ে একটি কাচের শিশি রাখুন । দিনে দুই-তিনবার যোনিতে এই তেল লাগালে ইনফেকশন/ইনফেকশন প্রতিরোধ করা যায় । চুলকানি রোগবিদ্যা প্রতিরোধ করে ।
১৫ – চন্দন তেল 5-5 গ্রাম ও বাভোচি তেল ৫ গ্রাম জলে মিশিয়ে দিনে দুই থেকে তিনবার যোনিতে চুলকানি প্রয়োগ করুন । চন্দন তেলে লেমন অয়েল যোগ করলে চুলকানি শেষে আরও বাড়ে । যোনিতে কোনও তেল লাগানোর আগে অণ্ডকোষ দিয়ে ডিটোল জল দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত । তাহলেই ইনফেকশন/ইনফেকশন হতে পারে ইনথেসিটি । প্রারম্ভিক পুনরাবৃত্তিমূলক খিঁচুনি ঘটে ।
16 – পরিমাণ 10 গ্রাম নাকাল দ্বারা লোটাস রুট লেপ দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ/সংক্রমণ. খিঁচুনি এর প্যাথলজি ধ্বংস হয় ।
17 – খাদিরসর (কথক), সম পরিমাণে হলুদ এবং নির্লিপ্ত জল, একটি সেলাই নিস এবং যোনিতে লেপ উপর নাকাল সংক্রমণ/সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারেন । চুলকানি নষ্ট হয় । সেলাই কোনও ওষুধ বেঁটে আগে, ছেঁকে জল দিয়ে ভাল করে পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত ।