হেঁচকি উঠলে ঘরোয়া প্রতিকার
আসুন আজ জেনে নেওয়া যাক কেন হেঁচকি উঠলে শ্বাসনালিতে কোনও ধরনের বাধা এলে কিছু কাশি পরিস্থিতি তৈরি হয় । শ্বাস কিছুটা স্টপারে হেঁচকি উঠতে শুরু করে । অনেক সময় বদহজম থেকেও হেঁচকি বাড়ে । এছাড়াও পেশী প্যাথলজি, মৃগী, মস্তিষ্ক এটি এবং হিস্টিরিয়া মধ্যে হেঁচকি আছে । কিডনিতে প্রদাহ থেকেও হেঁচকি হতে পারে ।
কারণ এবং হেঁচকি উপসর্গ
হেঁচকি ওঠার আসল কারণ ডায়েট কারি টিউবে বাধা । হেঁচকি আসা ক্ষতিকারক নয়, কিন্তু হেঁচকি যদি দ্রুত হয় এবং বন্ধ না হয়, তা হলে রোগীর প্রাণহানিকেও বা খুব উদ্বেগজনক পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিতে পারে ।
নিচের ভিডিওটিও দেখতে পারেন
হেঁচকি উঠলে চিকিৎসা
এখানে হেঁচকি বন্ধ করার উপায়গুলি যা আপনার কাজে লাগবে-
১. বদহজম থেকে হেঁচকি উঠলে এক গ্লাস জলে এক চিমটি সোডা মিশিয়ে পান থেকে উপকার পাওয়া যায় ।
২. যে ব্যক্তি খোঁচা দিয়ে হেঁচকি উঠছেন, তিনি যখন অন্য একটি বিষয়ের দিকে মনোযোগ দেন, তখন হেঁচকি হঠাৎ আসা বন্ধ হয়ে যায় ।
৩. পানিতে লেবুর রস ও মধু যোগ করলে হেঁচকি বন্ধ হয়ে যায় ।
৪. গরম দুধ পান করলে হেঁচকি প্রতিরোধ করে
৫. ছোট এলাচ চিবিয়ে খেতেও সহজ করে দেন । জলে চার-পাঁচটি ছোট এলাচ ফোড়ন দিন । জলের পরিমাণ যখন হালহীন, তখন খাওয়াদাওয়া থেকে উপকার মেলে হালকা গরম রোগীর ।
৬. উভয় কানে আঙ্গুল দেওয়া এবং কান বন্ধ করা স্নায়ুর ওপর চাপ সৃষ্টি করে । সঙ্গে সঙ্গে বহু বার উপকার হয় ।
৭. পেঁয়াজ কাটা এবং লবণ যোগ করলে হেঁচকি শিথিল হয় ।
৮. দুই-চারটি মূলো ঠিকানা চিবিয়ে খেলেও হেঁচকি () বন্ধ হয়ে যায় ।
৯. লেবু: এক চা চামচ লেবুর রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে হেঁচকি বন্ধ হয়ে যায় । এছাড়া কালো লবণের স্বাদ যোগ করা যেতে পারে ।
১০. আখ: আখ রস পান করলে হেঁচকি একেবারে বন্ধ হয়ে যায় ।
১১. আদা: হেঁচকি থেকে কার্যকরভাবে চিকিত্সা করার জন্য তাজা আদা খাচ্ছে স্তন্যপান একটি কার্যকর ঔষধ । এতে দ্রুত সুবিধা দেয় ।
১২. ব্ল্যাকবেরি: কালোজাম খেলে হেঁচকি বন্ধ হয় ।
১৩. শরিফা: হেঁচকিতে শরীএফএস ব্যবহারটিও উপকারী ।
১৪. এডেল: ইমলওয়াটার বা এমাল্লি খাওয়া বন্ধ করে হেঁচকি থেকে আসা । চুষা এক গ্রাম রইনলেস তেঁতুল বীজ হেঁচকি বন্ধ করে দেয় ।
১৫. জায়ফল: জলের সঙ্গে জায়ফল পান থেকে হেঁচকি বন্ধ করে দেয় ।
১৬. চিনিতে উরাদ বা আম পাতা বসিয়ে পান হেঁচকি বন্ধ করে ।
১৭. চার মাশা রাই তিন পয়েন্টের জলে ফোড়ন দিলে তা হেঁচকি বন্ধ করে দেয় ।
১৮. ডালিম খোসা সেদ্ধ হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে পুরনো উনুন মিশিয়ে হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে ।