মুখের উপর পেরেক-মুখ এর কারণ এবং উপসর্গ
যৌবনের দিকে যে যৌবন ঘুরছে, তার জন্য নখ ও ব্রণ-র সমস্যা সাধারণ । এই রোগটি ত্বকের মধ্যে অবস্থিত সিবেসস গ্রন্থি দ্বারা নিঃসৃত হয় বলে তৈলাক্ত ক্ষরণের কারণে দেখা দেয় । বয়ঃসন্ধিকালে শরীরে পরিবর্তন এই গ্রন্থিগুলিকে উদ্দীপিত করে, যার ফলে সেএকটা ক্ষরণ বেড়ে যায় । প্রসঙ্গত, ত্বকের অন্দরে এমন কিছু জায়গা জমা হয়, যার ফলে ত্বক ফুলে ওঠে । একই সেকটি হোমযোগাযোগে মুখের ব্রণ জন্য বায়ু চিকিত্সার সঙ্গে কালো হয়ে যায় এবং একটি পেরেক আকার গ্রহণ করে । সেই সঙ্গে চামড়ায় দাগ তৈরি হয় ।
মুখে নখ-মুখ হলে চিকিৎসা
১. লেবু: লেবু ত্বক সংক্রান্ত রোগের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট ঔষধ, অন্যান্য রোগের অনুরূপ, যখন নখ-ব্রণ, মুখে চারবার গ্লিসারিন সঙ্গে লেবু রস মার্জন ।
এক চা চামচ ক্রিমের মধ্যে প্রায় অর্ধেক লেবু ঘষলে, মুখে মলম মল থেকে নখ-ব্রণ দূর হয় ।
কাগজের লাইম খোসা স্নান করার আগে মুখে ধীরে আস্তে ধোয়া এবং কিছুক্ষণ পর কুনকুয়ে জল দিয়ে মুখ ধুলে, নখ-ব্রণ দূর হয় কিছু দিনের মধ্যে ।
মুখে লেবুর রসে গোলাপজল মিশিয়ে আধা ঘণ্টা পর বিশুদ্ধ পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন । 10-15 দিন ধরে এই ‘ জুস ‘ ব্যবহার করলে নখ-ব্রণ দূর হয় । শুধু মুখে লাইম জুস লাগালে নখ-মুমতাজের উপর অলৌকিক প্রভাব পড়ে ।
২. জায়ফল: একটি পাথরের ওপর কাঁচা দুধে জায়ফল পরুন যাতে তা মুখে প্রয়োগ করা যায় । মুখ তোলার কিছুক্ষণের মধ্যেই তা শুকোতে দিন । তারপর হাত দিয়ে ঘষে নিয়ে বোতামের মতো করে কুকুয়ে জল দিয়ে মুখ মুছুন । দিনে একবার বা দুবার এই ক্রিয়া করলে ব্রণ দূর হয় । চাইলে জায়ফল মালিশ করে রাতে ঘুমানোর সময় মুমতাজের গায়ে পেস্ট করে নিন । লেপির পরপরই তা ধোয়া উচিত । এই পরীক্ষণেও নখ-ব্রণ ও কালো দাগ হয় ।
৩. এপ্রিকট: এপ্রিকট অনেক অংশ বিউটি প্রসেসর হিসেবে ব্যবহৃত হয় । এপ্রিকট দেশ-বিদেশের প্রাকৃতিক বস্তু থেকে তৈরি নান্দনিক উপাদানে বিশেষ জায়গা রয়েছে । মুখে নেল-মুমতাজের জন্য মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করা হয় অ্যাপ্রিকট পাল্প ।
৪. পেঁপে: মুখে কাঁচা পেঁপের রস সরিয়ে নখ-মুমতাজা তৈরি করে না এবং তারা শুষ্ক ও শেষ হয়ে যায় ।
৫. কমলালেবু: কমলার খোসা ছাড়ানো গুঁড়া প্রস্তুত করে বাড়িতে রাখুন সারাজীবন । নখ-ব্রণ দূর করতে, একটি গোলাপজল দিয়ে গুঁড়া দ্রবীভূত করুন । রাতে মুখে ঘুম থেকে উঠে সকালে ধুয়ে ফেলুন । এই এক্সপেরিমেন্ট কিছুদিন ব্যবহার করলে মুখ মুমতাহান্স থেকে মুক্ত থাকবে ।
৬. চিনাবাদাম: নিয়মিত মুখে মালিশ করলে চিনাবাদাম তেল নখ-ব্রণ হওয়া বন্ধ করে ।
৭. নারকেল: দিনে 2-3 বার মুখে নারকেল জল লাগালে নারকেলের জল দূর হয় ।
৮. কাজুবাদাম: বেঁটে বাদাম পাতা দিয়ে তা প্রয়োগ করে নখ-মুমতাজের অনেক সুবিধা দেয় । একইভাবে বাদামের খোসা মিহি করে ঘষে নিয়ে জলে দ্রবীভূত করে মুখে লাগান । এর ফলে নখ-ব্রণ দূর হয় ।