সান্তা বান্তা বাংলায় রসিকতা

Santa banta special funny jokes in bengali
Santa banta special funny jokes in bengali

সত্য!
এনগেজমেন্টের আগে

ছেলে: ভাগ্যিস, এই দিনটার জন্য অপেক্ষা করে থেকেছি ।

মেয়ে: তাই আমি যাবো?

ছেলে: একেবারেই না ।

মেয়ে: তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?

ছেলে: হ্যাঁ, আমি এটা করব, আর আমি এটা চালিয়ে যাবো ।

মেয়ে: তুমি কি কখনো আমার সাথে প্রতারণা করবে?

ছেলে: এর চেয়ে ভালো আর কিছু হয় না, আমি মরে যাই ।

মেয়ে: আমি কি এটা ভালোবাসি?

ছেলে: হ্যাঁ, কেন নয় ।

মেয়ে: তুমি আমাকে মেরে ফেলবে?

ছেলে: না, আমি এমন মানুষ নই ।

মেয়ে: আমি কি তোমাকে বিশ্বাস করতে পারি?

ছেলে: হ্যাঁ ।

মেয়ে: ওহ ডিয়ার ।

আর তা পড়ে পোস্ট-ম্যারেজ স্টোরি-র জন্য নীচ থেকে ।

……………………………………………………………………………..

পঞ্চম তল!
একদল কলেজ পড়ুয়া সমুদ্রতীরবর্তী একটি ছোট শহরে ছুটি কাটাতে যান ৷ একটি পাঁচতলা হোটেলে বোর্ড গঠন করা হয় ৷ শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য অধীর আগ্রহে গোটা টিম একই হোটেলে থাকার সিদ্ধান্ত নেয় ৷ হোটেলের ম্যানেজার তাঁদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, আমাদের হোটেলে পাঁচতলা । প্রতিটি মেঝের বিশিষ্টতা সেখানে লেখা আছে, আপনি ঘুরে ফিরে দেখতে পারেন যেখানেই আপনি চান!

প্রথম তলায় লেখা ছিল, এই ফ্লোরে বসবাসকারী পুরুষরা নাইট মর্যাদা!

মেয়েরা হেসে পাশের ফ্লোরে চলে গেল, সেখানে লেখা, ‘ এই ফ্লোরে বসবাসকারী পুরুষরা রাতে সুন্দর হয়!

এই মেঝে এমনকি কেউ ফ্রিজ ছিল না, তারা তৃতীয় তল দিকে মাথা!

দেয়ালে এমন কিছু ছিল যা এই রকম লেখা ছিল, আর এই মেঝেতে বসবাসকারী পুরুষরা লম্বা!

মেয়েরা ভাল কিছু চেয়েছিলেন, তাই তারা চতুর্থ তলায় মাথা!

চতুর্থ তলায় লেখা ছিল, এই ফ্লোরে বসবাসকারী পুরুষরা লম্বা ও সুন্দর!

পুরো দল ফ্লোরে থাকার উপযুক্ত খুঁজে পেল, কিন্তু পঞ্চম তলায় কী আছে তা জানতে সে এগিয়ে গেল!

সেখানে একটি বইও লেখা ছিল যা এই রকম ছিল যে এই ফ্লোরে কেউ থাকেন না ।

………………………………………………………………………………………………..

হার্দিক সুনীল!
সন্ধ্যায় বাড়ি পৌঁছন সুনীল । অনেক আঁচ ছিল, তিনি ভাবলেন, বিয়ার পান করুন । বাড়িতে বিয়ার ছিল না । বাজার থেকে কেনা ধরা যাক, ভেবেছিলেন তিনি । তখনই তাঁর উপার্জনে পরিণত হয় মুনাফার অবস্থা! বাজার থেকে বিয়ার কেনার ভাবনা ছেড়ে দেন তিনি । অটো করে সোজা পানশালায় পৌঁছন তিনি ।

অর্ডার দিলেন বিয়ার আর প্লেট চিজ ডাম্পলিং । বিয়ার পান ও ডাম্লিং খাওয়া উপভোগ করেন তিনি । বিল বসে 363 টাকায় । তিনি 2000 নোট নিয়েছেন, ওয়েটার তাঁকে ধরেছে 1637 টাকা । সুনীল তাতে এক হাজার টাকা তুলে ওয়েটারের সঙ্গে কথা বলেন । ‘ কেপ দ্য চেঞ্জ! ‘ “

বিয়ার পানের পর সুনীল নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন! তিনি অটো-গুলি করে তাঁর বাড়ির দিকে এগিয়ে যান ।

এক সিগন্যালে অটো থামল, সুনীল তাকিয়ে রইল ভিক্ষা করা কিছু ছেলেমেয়ের দিকে । সুনীল সবাইকে একশো টাকা দিয়ে বললেন, ‘ “আজ রাতের ডিনার আমার খাওয়ার জন্য ভালো জায়গা ।” ”

তখন সে খেয়াল করে একটা ছোট্ট মেয়েকে গোলাপের তোড়া বিক্রি করছে । সুনীল জিজ্ঞেস করলেন, “এই বৌগুলো কত? ”

“স্যার, 33 রুপি! ”

সুনীল তাঁকে একশো টাকার নোট দিয়েছিলেন আর বাকি টাকা নিতেন না ।

সুনীল বাড়ি পৌঁছে 100 টাকা দেন ওই অটো লোককে ।

বাড়ি পৌঁছনো মাত্রই স্ত্রীকে গোলাপের তোড়া দিলেন । স্ত্রী খুশি হয়েছিলেন । সুনীল দুই সন্তান ছিল । দু ‘ জনকেই ডেকে একশো টাকা দিয়ে বললেন, ‘ এই ছোট বাচ্চারা, অনেক তাপ আছে, বাইরে গিয়ে আইসক্রিম খাও । ‘ শিশুরাও খুশি ছিল!

এবার প্রশ্ন করবেন না, মন্দার সময়ে এত পরিণত সুনীল কে?

ট্রাফিক পুলিশের লোক আর কে হতে পারে?