খারাপ খবর নাকি সুখবর?
একবার পাপ্পু পরীক্ষার রেজাল্ট আসার পর তার রিপোর্ট কার্ড নিয়ে নিজের বাড়িতে চলে যান ।
সান্তা: পাপ্পু আপনার পরীক্ষার রেজাল্ট আসবে?
পাপ্পু: জি পাপা ।
সান্তা: তাহলে আপনার পরীক্ষার রেজাল্ট কি ছিল?
পাপ্পু: বাবা একটা ভালো খবর আর একটা দুঃসংবাদ, আগে কী বলব?
সান্তা: প্রথমে ভাল খবর বলি ।
পাপ্পু: হ্যাঁ, আমি ক্লোজ হয়ে গেছি ।
সান্তা: হেই বাহ! আর দুঃসংবাদটা কী?
পাপ্পু: জি গুড নিউজ মিথ্যা ।
……………………………………………………………………………………..
স্বামী-স্ত্রী আর লড়াই!
স্বামী: প্রিয়ঙ্কা৷ কাল সকালে আপনি কি আমার সঙ্গে যোগা ক্লাসে হাঁটতে চান?
স্ত্রী: আপনি কী বলতে চান, আমি কী মোটা?
স্বামী: ওহ, এমন তো নয়, যেও না ।
স্ত্রী: তুমি মানে আমি অলস ।
স্বামী: এমন রাগ করছেন কেন?
স্ত্রী: এখন আপনার মনে হচ্ছে আমি সব সময় ঝগড়া করি ।
স্বামী: আরে, আমি কবে এই কথা বললাম?
স্ত্রী: আচ্ছা, তার মানে আমি এখন মিথ্যে বলছি ।
স্বামী: ভালো বাবা, আমি তো আর যাই না ।
স্ত্রী: এখন বুঝেছি, আপনি আমাকে আপন করে নিতে চাননি এবং এখন অজুহাত খাড়া করুন । এটাই সারাজীবন আপনার কাজ । পুরো ভুলটা আমার ।
স্ত্রী তাঁর স্বামীকে নিয়ে চলতে থাকলেন, স্বামী সারা রাত চুপচাপ বসে রইলেন কী করে, তা ভেবে ।
……………………………………………………………………………………………
মারাত্মক সুখ!
90 বছর বয়সী এক ভদ্রলোক দশ কোটি টাকার লটারি পেয়েছেন । দাদু-ঠাকুমা যে মারা যাবেন না, সেই খবর এখনই তাঁদের জানায়নি পরিবার । সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেন প্রথমে একজন ডাক্তারকে ফোন করে তারপর তার উপস্থিতিতে তাকে খবর দেওয়া যাতে হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে তিনি পরিস্থিতি সামলাতে পারেন ।
শহরের নামী হার্টের চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় ।
ডা. সাহেব পরিবারকে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘ ‘ তুমি চিন্তা কোরো না, দাদু নিজেই এই খবরটা দেবে আর ওর সঙ্গে কিছু হবে না, এটা আমার গ্যারান্টি । ‘ ‘ “
ডক্টর সাহেব কিছুক্ষণ দাদুর কাছে গিয়ে আবার কথা বললেন । ‘ দাদাজী, তোমাকে একটা শুভ খবর দিতে চাই । আপনার কাছে দশ কোটি টাকার লটারি আছে । “
দাদু বললেন, ২ ভাল! কিন্তু এই বয়সে এই পরিমাণ টাকা দিয়ে আমি কী করব, কিন্তু এখন এই খবরটা শুনেছি, অর্ধেক টাকা দিলাম । “
এ কথা শুনে ডক্টর সাহেব ধাম আর তাঁর জীবন উড়ে গেল মাটিতে ।
আধুনিক দরিদ্র পরিবার!
একটা গরিব পরিবার ছিল ।
বাবা, গরিব মা, গরিব ।
শিশুরাও ছিল দরিদ্র ।
যাঁরা পরিবারে চাকর ছিলেন, তাঁরাও গরিব ।
তাঁদের একটি ভাঙা কর্ডের গাড়ি ছিল ।
একই ভাঙা গাড়িতে স্কুল ছাড়তেও আসতেন চালক ।
শিশুদের একটি পুরনো মোবাইল ফোন N95 ছিল ।
বাচ্চারা সপ্তাহে মাত্র তিনবার ম্যাকডোনাল্ড বেড়াতে যায় ।
বাড়িতে মাত্র ৪টি এসি ছিল এবং তারাও দ্বিতীয় হাত কিনেছে ।
সারাহ ছিল সবে অ্যাশ