জ্যোতিষ নেথরা দোশ সমাধান

নবরাত্রি হলে এই সব অলৌকিক ব্যবস্থা নিন যা সব বাধা দূর করবে ।
এ বার চৈত্র নবরাত্রি শুরু হবে ২৯-2019 সেপ্টেম্বর, জয়পুরের বিখ্যাত জ্যোতিষী আচার্য ভরত ব্যাস (জ্যোতিষের সঙ্গে ভূষিত)-র ব্যাখ্যা, শাস্ত্র মতে, মাতা দুর্গার আরাধনা কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য সুখকর । নবরাত্রি মাতার খুব প্রিয়, নবরাত্রির মধ্যে মাতা প্রতিটি ভক্তের ইচ্ছেগুলো চলে । নবরাত্রি ব্যবস্থা অবিলম্বে কার্যকর ও কার্যকর । এখানে কিছু সহজ এবং সতভিক টিপস আছে যা আপনি সহজেই পূর্ণ শ্রদ্ধাভরে দ্বারা পরিত্রাণ পেতে পারেন ।

১. ঋণ মন্দা জনিত কারণে আপনি যদি কষ্ট পেয়ে থাকেন, তাহলে নবরাত্রির প্রথম দিন থেকে নবরাত্রির শেষ দিন পর্যন্ত একটানা মঙ্গল ঋণের উৎস পাঠ করতে থাকবেন ।
২. আপনি যদি দীর্ঘস্থায়ী অসুখে আক্রান্ত হন, তাহলে নবরাত্রির প্রথম দিন থেকে নিয়মিত রাম-দক্ষিণা সুতলি পাঠ শুরু করুন এবং আপনি আপনার অসুস্থতায় বিশ্রাম পাবেন ।
৩. স্থায়ী লক্ষ্মী নিবাসের জন্য নবরাত্রি-তে শ্রীমুক্তোর পাঠ অবিলম্বে কার্যকর করা হয় ।
৪. জাতকের রাহু, কেতু ও শনির দুঃখ-কষ্টের মধ্যে যাঁরা সমস্যায় পড়েন, তাঁরা নবরাত্রি-তে মাতা কালীর চর্চায় উপকারী হতে দেখা যায় ।
৫. নবরাত্রির মধ্যে দেবীর অথরিভাইরাসা পাঠের মাধ্যমে সব শারীরিক সুখ প্রদান করে এবং ঐশ্বর্যে প্রাপ্তি হয় ।
৬. আপনার বৈবাহিক জীবন যদি ভালো না যাচ্ছে, তাহলে মা পার্বতী ও ভগবান শিবের পঞ্চচরকে টানা ৯ দিন মায়ের মন্দিরে পূজা করলে বৈবাহিক জীবনে শান্তি আসবে ।
হয়
৭. নবরাত্রি-তে পালিত বিয়ের জন্য মধু দিয়ে অভিষেক ভগবান শিবের এবং মাতা পার্বতীর কাছে লাল আচার নির্বাচন নিবেদন ।
৮. আপনার আশেপাশে যদি নেগেটিভ এনার্জি থাকে এবং তা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে নবরাত্রির ভৈরব মন্দিরে প্রদীপ দান করলে নেগেটিভ এনার্জিকে নষ্ট হয়ে যায় ।
৯. ধন-সম্পদের অভাবে সমস্যায় পড়লে, নবরাত্রির প্রথম দিনে ১১ লাখি নারকেল একটি লাল কাপড়ের উপর শায়িত করে ৯ দিন নবরাত্রির জন্য পূজা করা উচিত, তারপর নবরাত্রির শেষ দিনে তা আপনার ধন-সম্পদের স্থানে রাখুন, এতে স্থায়ী লক্ষ্মী ও ধনকুবেরের বাসস্থান হবে । তাতেও সমস্যার সমাধান হবে।
১০. যারা সন্তানদের সুখ নিয়ে উদ্বিগ্ন, তাদের উচিত নবরাত্রির মধ্যে মাতা ভুবনবি পূজা করা এবং তাদের ইবাদত সন্তানদের জন্য সুখ সমৃদ্ধি বয়ে আনে ।

রাম নবমী ও অলৌকিক ব্যবস্থা ।
রাম নবমী এই অলৌকিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে যা ভগবান রাম সব বাধা দূর করবেন
প্রতি বছরের মতো এ বছরও হিন্দু ক্যালেন্ডারের ভিত্তিতে চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষের নবমী তিথি 2019 ৭ অক্টোবর পালিত হবে রাম লাল্লা অর্থাৎ রাম নবমীর জন্মজয়ন্তী । এই দিনে, এই অধ্যায়ে কিছু ব্যবস্থা এবং রামচরিতানন্দের চাপরাম ও অধ্যায়ে মানুষের জীবনের সব অসুবিধা সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারে, কারণ কালাযুগে দুঃখ-কষ্ট দূর করার জন্য রামচরিতমনাদের বাইরে আর কোনও পথ নেই । রামচরিতমনাদের এক-চার বর্গ ফুটের মানুষের জীবনের মুশকিল দূর করতে সক্ষম । রামচরিতানিয়াস আমাদের এই শিল্পকর্মকে শিক্ষা দেয়, যা আজকের যুগে খুবই অপরিহার্য । রামচরিতানাদের সাতটি অপবাদ প্রশমিত করে তাদের শক্তি জোগায় ।
১. যারা সূর্যের মহাদশা বা যাদের জন্মকুণ্ডলীতে সূর্যের নিচে থাকে তারা রামচরিতমনাদের সন্তান পাঠ করা উচিত । এতে ভগবান রামের জন্ম ও শিশুচরিত্র বর্ণনা করা হয়েছে ।
নিয়মিত পাঠ করলে শিশু কেলেঙ্কারিও স্বাস্থ্য সমস্যার অবসান ঘটান ।
২. অযোধ্যা কেলেঙ্কারি নিয়মিত পাঠ করলে চন্দ্রের দোষ শিথিল হয় এবং মানসিক মানসিক চাপ আরও কমে যায় ।
৩. আররানসি একটানা আবৃত্তি করলে মঙ্গলের ত্রুটি শিথিল হয় এবং যাদের জন্মকুণ্ডলীতে মাঙ্গলিক দোষ রয়েছে তাদের উপকার হয় ।
৪. যাঁদের রাশিফল স্লেট-এ বুধ বা বুধের মহাশা আছে, তাঁরা যেন নিরন্তর রামচরিতানীদের কিশকত্ব-এর কথা পাঠ করেন ।
৫. জন্মকুণ্ডলীতে বা গুরুত্বে গুরুর মহাশা যাঁদের আছে, তাঁদের মধ্যে সর্বদা রামচরিতানাদের সুন্দর কাণ্ড পাঠ করা উচিত ।
৬. যাদের রাশিফল বা শুক্রের শুক্রের মাহাশা আছে, তারা কম-বেশি সর্বদা রামচরিতমনাদের লংকা কাণ্ড পাঠ করা উচিত ।
৭. শনির মহাদশা, শনি শনি, শনি, শনি, ধরিয়াইয়া-র প্রভাবে যাঁরা ভোগেন বা রাহু ও কেতুর উপর কেতু গ্রহের মহাদশা ভোগ করছেন, তাঁদের মধ্যে নিরন্তর রামকৃমিমশাইয়ের কাণ্ড পাঠ করা উচিত ।
৮. ক্রনিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি বা অকারণ ভয়ের ভয় দেখিয়ে রাম প্রতিরক্ষা স্তোত্র পাঠ করা উচিত ৩ বার ।