হুবিএনড বউ রসিকতা বাংলায়

husband wife special funny jokes in bengali
husband wife special funny jokes in bengali

কে কোথায় দাঁড়িয়ে!
প্রত্যেক পুরুষকে একদিন মরতে হয়, যখন সে স্বর্গে যায় তখন ঈশ্বর সবাইকে বলেন যে আমি পৃথিবীতে দু ‘ রকম মানুষ সৃষ্টি করেছি!

যিনি তাঁর বেয়াই প্রাধান্য দেন এবং অপর জন তাঁর বেঅভয়কে প্রাধান্য দেন!

আমি চাই এই দুই ধরণের মানুষ স্বর্গে যাক!

তখন ঈশ্বর স্বর্গের ফটক থেকে বেরিয়ে এসে দেখেন কত লোক কোন লাইনে দাঁড়িয়ে আছে!

ঈশ্বর দেখলেন, পুরুষের আধিপত্য ছিল এমন মহিলার সংখ্যা খুবই কম!

অথচ যে পুরুষরা মহিলাদের আধিপত্য বিস্তার করে প্রায় দু ‘ টি লম্বা সারিতে দাঁড়িয়ে ছিলেন!

পুরুষদের উপর ওই সারিতে মাত্র এক জন লোক দাঁড়িয়ে ছিল, যারা মহিলাদের প্রভাবিত করে!

আল্লাহ বলেন, আমি আপনাকে আপনার ইমেজ হিসেবে পৃথিবীতে লোক পাঠিয়েছি এবং আপনি লজ্জিত হওয়া উচিত…!

ওহ, এটা থেকে কিছু শিখুন! আমার সন্তানকে বলুন আপনি এই লাইনে যা করেছেন তা কি করেছেন, লোকটি বলেন, আমি জানি না আমার স্ত্রী আমাকে এখানে দাঁড়াতে বলেছে!
…………………………………………………………………………………………………………………………
বিপজ্জনক খেলা!
স্বামী স্ত্রী বাড়িতে ফাঁকা বসে ছিলেন!

স্ত্রী স্বামীকে বলেছিলেন, “টাইম পাসের জন্য ১টা খেলা যাক! আপনি কোন কাগজে আপনার পছন্দ করা পাঁচজন মহিলার নাম লিখুন, আর আমি যে পাঁচজন পুরুষ আমার পছন্দ তাদের নাম লিখি । “

দু ‘ জনে কাগজ কলম নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে লেখালেখি শুরু করেন ।

কয়েক মিনিট পর:

স্ত্রীর লিখিত নাম:-
সচিন তেন্ডুলকর
আমির খান
রণবীর কাপুরকে
বিরাট কোহলিকে
সলমান খান

নাম লেখা স্বামী:-
আরক (স্কুলের বন্ধু)
অঙ্কিতা (স্ত্রীর চাচাতো ভাই)
শীলা (স্ত্রীর বন্ধু)
সোনালী (পাড়া)
সঙ্গীতা (ছেলের ক্লাস টিচার)
.
.
.
.
উপসংহার: পুরুষদের একটি বাস্তব জীবন বাস এবং মহিলাদের একটি স্বপ্ন পৃথিবীতে বাস!
ফল: স্বামী গত দশ দিন ধরে বাইরে খাবার খেয়ে সোফায় ঘুমাচ্ছেন!
আপনার বাড়িতে এই বিপজ্জনক গেম খেলুন না!
…………………………………………………………………………………………………………………………

ইঞ্জিনিয়ারের বুদ্ধি!
এক মহিলা তাঁর শিশুর জন্য কান্নাকাটি করছিলেন ।

এক ইঞ্জিনিয়ার ওই মহিলাকে জিজ্ঞাসা করেন, কেন তিনি কাঁদছেন ।

ওই মহিলা বলেন, “আমার সন্তান অসুস্থ এবং আমার কাছে ওষুধের টাকা নেই । “
ইঞ্জিনিয়ার 500-এর একটি নোট দেন এবং বলেন, ‘ ‘ ওষুধ নিয়ে গিয়ে 100 দুধ নিয়ে গিয়ে বাকি টাকা ফেরত দিন । ‘ ‘ “

ওই মহিলা একটু পরে ওষুধ ও দুধ নিয়ে আসেন ।

বাকি 200 টাকা ফেরত পেলেন ওই ইঞ্জিনিয়ার ।

ইঞ্জিনিয়ার খুশি হয়ে ভেবেছিলেন, মঙ্গলই কখনও নষ্ট হয়ে যাবে না ।

বাচ্চাটিও দুধ পেয়েছে, ওষুধ পাওয়া গেছে

এবং

আমার জাল নোটও চলে গেল ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
তবে একটা মৌমাছি তৈরি করো ।
এক হিন্দুস্তানি, এক আমেরিকান ও এক বাংলাদেশি-সহ ৩ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয় ।

তিন জনকেই ছয় বছরের কারাদণ্ড, কারাগারে পাঠানোর আগে হিন্দুস্তানি অনেক বই দাবি করে । আমেরিকা অনেক সিগারেট চাইল, অথচ বাংলাদেশি অনেক সিগারেট চাইল ।

তাঁর ছ ‘ বছরের সাজার মেয়াদ শেষ হতেই ভারতীয় কারাগার থেকে বেরিয়ে এল তাঁর দাড়ি-চুল বড় হয়ে ।

আমেরিকা চলে এলে তাঁর সঙ্গে সন্তানও হয় ।

বাংলাদেশিরা বেরিয়ে এলে রাগী মুখটা লাল হয়ে যায় । কেঁদে ফেললেন, “২ ‘ ‘ কোথাও ধোঁয়া এত কিছু দিয়েছে, কিন্তু লাইটার দেয়নি! “