পঠানকে থামানো কঠিন! বাঙালির রসিকতা

husband wife special funny jokes in bengali
husband wife special funny jokes in bengali

স্ত্রীর সুবিধা!
আগে খুব খুশি হয়ে সব সময় ঘুমিয়েছি । আমি কাজ করতে পারলাম না । সংসারী গৃহস্থের তাতা শুনে কান্না পেত ।

তখন ‘ স্ত্রী ‘ নামে এই নতুন প্রোডাক্টের কথা শুনেছিলাম ।

এটা সত্যিই চমত্কার. এখন আমি মাত্র 2-3 ঘন্টার মধ্যে আমার ঘুম সম্পূর্ণ এবং সব ধরনের কাজ. আমি সহ্য করি আর সারা বিশ্বের রাস্তাঘাট । যে কোনও ঝামেলায় আমি সব সময় খুশি । দুঃখ ও সুখের উদ্বেগের ঊর্ধ্বে উঠে এসেছি । নরক আর স্বর্গের মধ্যে ভেদাভেদ বুঝি । আমিও আমার শত্রুদের প্রেমে পড়েছি । সত্যের ক্ষেত্রে স্ত্রী কার্যকর ।

তাই সবসময় আপনার সঙ্গে স্ত্রীর ছবি রাখুন এবং আপনার স্ত্রীর ছবি যখনই কোনও ভয় পাবেন তখনই দেখুন । আপনি অবশ্যই সফল হবেন কারণ আপনি যদি আপনার স্ত্রীকে বহন করতে পারেন, আপনি সত্যিই কিছু করতে পারেন ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
পঠানকে থামানো কঠিন!
পাপন তাঁর স্কুটার নিয়ে বেরিয়েছিলেন, পথে এক ব্যক্তি লিফ্ট চেয়েছেন ।

পঠানের সামনে লাল বাতি লাগানো, দ্রুত স্কুটার সরিয়ে ফেলে ঘাবড়ে যান পিছনে বসা মানুষটি ।

মানুষ: পাঠানজি, লাল বাতি ছিল ।

পাপন: আমরা লাল আলোয় থামব না ।

তখন লাল আলো বেরিয়ে আসে, লোকটি আরও ভয় পেয়ে যায় ।

মানুষ: পাপন জি মারা যাবেন যা ছিল লাল বাতি ।

পাপন: আমরা পাপন, পাপন লাল আলোতে থেমে নেই ।

সবুজ আলো সামনে আসতেই পাপন জোরে ব্রেক কষে ধাক্কা মেরে থামলেন ।

মানুষ: পাঠানজি, এখন সবুজ আলো থাকুক ।

পাপন: অ্যাবে কি মরে যাবে, যদি সেখান থেকে কেউ আসছে?

…………………………………………………………………………………………………………………………
রাস্তায় দাহলে!
একজন মিলিয়নেয়ার মারা যান এবং স্বর্গের দরজায় ধাক্কা দেন ।

দেব: আপনি কে?

মিলিয়নেয়ার: আমি পৃথিবীতে মিলিয়নেয়ার ছিলাম । আমি স্বর্গে প্রবেশ করতে চাই ।

দেব: স্বর্গে বাস করার জন্য তুমি কী কাজ করেছ?

মিলিয়নেয়ার: একবার ক্ষুধার্ত ভিক্ষুক 10/10 পেয়েছিলাম । -টাকা দেওয়া হয়েছিল । একবার আমার গাড়ি 100/100 আঘাত করলে একটি শিশু আহত হয় । -টাকা দেওয়া হয়েছিল ।

দেব: অন্য কিছু করেছেন?

মিলিয়নেয়ার: আর কিছুই হারিয়ে যাচ্ছে না ।

কী করবেন দেব (অন্য ঈশ্বর থেকে) ভাইয়েরা?

দ্বিতীয় দেব: এর 110/110 -টাকা ফেরত দিয়ে নরকে পাঠিয়ে দাও ।

…………………………………………………………………………………………………………………………
সন্ত্রস্ত সৌন্দর্য!
নিকাহ্ শেষে পাত্রীর সঙ্গে কথা বলেন ধর্মযাজক সাহেব, “মৌলভি সাহেব তোর ফিস? “

মৌলভী: জানব বেগমের সৌন্দর্য অনুযায়ী দিন ।

ধর্মযাজকের কথা শুনে বর নিজের পকেটে হাত রেখে নীরবে একটি দশ টাকার নোট নিয়ে উঠে পড়েন মৌলভী সাহিবের হাতে ।

হঠাৎ বউয়ের পর্দা উড়ে গেল হাওয়ার ।

ধর্মযাজক: অন্যের জন্য টাকা নিয়ে যাই ।