খসি হাজা ম্যালেরিয়া টাইফয়েড চিকিত্সা

জ্বরের জন্য সহজ ঘরোয়া প্রতিকার

জ্বর মানেই রোগ নয় । বিভিন্ন রোগের কারণে সৃষ্ট দেহের উন্নত তাপমাত্রায় জ্বরের নাম দিয়ে কথা বলা হয় । কোনও রোগের কারণে জ্বর শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় । একজন সুস্থ মহিলা পুরুষ শরীরের তাপমাত্রা 98.4 ডিগ্রি ফারেনহাইট । বিভিন্ন ফেভার্স রোগ অনুযায়ী ক্রিন্ডেড ।

আয়ুর্বেদিক সাধকদের মতে, ভাটা-পিত্ত-কফ ইত্যাদির মতো ডিফরম্যাটিস হওয়ার কারণে ভাটা, পিত্তথলি ও কফ জ্বর উৎপন্ন হয় । মহর্ষি চরকা মতে ৮ ধরনের জ্বর হয় । ভাটা, পিত্তথলি, কফ ইত্যাদির কারণে জ্বরের মধ্যে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয় ।

সহজ জ্বর

তুলসী তাজা পাতা জলে ফুটিয়ে একটি কোয়ার্ট, ফিল্টার এবং সহজ জ্বর প্রতিরোধে দিনে দুইবার পান করুন ।
ফ্রেশ করে নিন, তুলসির নরম ১০ পাতা, ৪টি কালো গোলমরিচ দিয়ে পিষে, একটি কাপড়ের মধ্যে বেঁধে রস করে ফেলুন । দিনে দু ‘ তিন বার এই জুস পান করলে জ্বর নষ্ট হয় ।
দুধে অমলতাস মেশানো সাধারণ জ্বর নষ্ট করে ।
দেবদারু, ছোট কাটারি, বড় কাটারি, ধনে ও সোনাথ, 5-5 গ্রাম জলে সব জিনিস নিয়ে একটা কোয়ার্টার বানিয়ে নিন । এই কোয়াথ ফিল্টার করে সকালে মদ্যপান করলে জ্বর নষ্ট হয় ।
ছোট হার্মাদ, পালাল, আমলা ও সচিত্র, সব ওষুধ 5-5 গ্রাম পরিমাণ মতো তুলে অল্প জলে ফুটিয়ে কুথের তৈরি করতে হয় । এই কোয়াথ ফিল্টারিং করে সকালে তাড়াতাড়ি পান করলে জ্বর নষ্ট হয় ।

সাধারণ জ্বর এবং হোম প্রতিকার কারণ

বাতাস জ্বর
১০টি ফ্রেশ ও নরম তুলসী পাতা নিয়ে সেগুলিকে জলে সেদ্ধ করে একটা কোয়ার্টার বানিয়ে নিন । এই কোয়াথের প্রস্তুতি নেওয়ার সময় 2-3 কালো মরিচ জলে মেশান । সকালে এই কোয়াথ পান করলে ভাটা বিকৃতি ঘটিত জ্বর নষ্ট হয় ।
5-5 গ্রাম জলে পালাইলাঙ, গিলোটিন ও সোনাথ দিয়ে তার একটা চতুর্থাংশ বানিয়ে নিন । এই সব জিনিস একটু গুঁড়ো করে জলে ফুটিয়ে নিয়ে একটা কোয়ার্টার তৈরি করুন । এই কোয়াথ ফিল্টারিং করে সকালে সকালে খেলে ভাটা জ্বর নষ্ট হয় ।
ভাটা জ্বর পেঁয়াজের ছোট টুকরা তৈরি করে, 3-4 মরিচ গুঁড়া ছিটিয়ে দেয় ।
6-6 গ্রাম গুড় দিয়ে আভার ও লতাটির এসএপি থেকে দূর করে গুড় দিয়ে এসএপি ব্যবহার করলে ভাটা জ্বর নষ্ট হয় । সকালে সন্ধ্যার পর দু ‘ বার খাওয়া উচিত ।
মুক্কা, রেনভা, লতাজাতীয় ও অনন্তকে সম পরিমাণে নিয়ে তা জলে ফুটিয়ে কুথের তৈরি করে নিন । এই কুথের ফিল্টার এবং গুড় দিয়ে এটি বাতাস জ্বর নষ্ট করে ।
হরসিংহর টাটকা ও নরম পাতা গুঁড়িয়ে ২০ গ্রাম জুস সরিয়ে নিন । এই রসে মধু যোগ করলে সব ফেভার্স নষ্ট হয়ে যায় । বায়ুজ্বর সহজেই ধ্বংস হয়ে যায় ।
পাকলি রুট, অমলতাস ও কুকির মতো তিনটি জিনিস 5-5 গ্রামে নিয়ে গিয়ে জলে সেদ্ধ করে একটি কোয়ার্টার তৈরি করতে হয় । এই কোয়াথ ফিল্টার করে সকালে সকালে মদ্যপান করলে ভাটা জ্বর প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
সুদর্শন গুঁড়া 3-3 গ্রাম জল খেলে বিভিন্ন ধরনের ফেভার্স । সুদর্শন গুঁড়া আয়ুর্বেদ একটি নেক মেডিসিন ।

পিত্তজ্বর

বেঁটে সাদা চন্দন, মুসুর, হলুদ চন্দন, অনন্ত উৎপত্তি ও তাল পাতা, কাঞ্জি মেশানো ও লেপ পেট দ্রুত তীব্র জ্বালা ও তৃষ্ণা নষ্ট করে । পিত্তথলিতে পেট জ্বালা বেশি হয় ।
কূটে ধনে দিয়ে ২০ গ্রাম জলে মিশিয়ে নিন । 8-10 ঘন্টা পর, ধনে জল ফিল্টার করে তাতে চিনি যোগ করে পিত্ত জ্বরের তাপ নষ্ট করে ।
ইন্দ্রভের সঙ্গে পারওয়ালের পাতা একত্রিত করে একটু কুওয়া তৈরি করে জলে ফুটিয়ে নিন । এই কোয়াথ ফিল্টারিং করে সন্ধ্যায় সকালে পান করলে পিত্তজ্বর নষ্ট হয় ।
নিম ছাল, মুনকা ও ঝুমকা, সব উপকরণ সম পরিমাণে মিশিয়ে অনেকক্ষণ জলে সেদ্ধ করে একটা কোয়ার্টার তৈরি করতে হয় । এই কোয়াথ ফিল্টার করে সকালে সকালে পান হলুদ জ্বরের বিকৃতি নষ্ট করে ।
আয়ুর্বেদিক মেডিসিন প্রবাল পিথাতি 250 গ্রাম । প্রচুর পরিমাণে মধু গ্রহণ এবং সকালে এবং সন্ধ্যায় পরাজয় হলুদ জ্বর প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে ।
মুবেরি জুস বা এর শরবত পান করলে পিত্তজ্বরের কারণে তীব্র তৃষ্ণা, অস্থিরতা ও ভয় নষ্ট হয় ।
লেবুর রসের সঙ্গে ডাকের টাটকা ও নরম পাতা বেঁটে এবং তা শরীরে মালিশ করলে হলুদ জ্বরের তাপ নষ্ট হয় ।
লাল চন্দন, গিলোটিন 3-3 গ্রাম, আলুবুখরা 50 গ্রাম ও কাসানি ২০ গ্রাম নিয়ে রাতে জলে রাখুন । 8-10 ঘন্টা পর, ম্যাশ এবং এটি সিইভ. পিত্ত জ্বরের রোগীর এই জল অল্প পরিমাণে খাওয়ানো শারীরিক তাপ এবং জ্বালা নষ্ট করে ।
কুটে আর আমলকি ১০ গ্রাম ও আদাসা ১০ গ্রাম জলে রাখুন । সকালে ঘুম থেকে উঠে, তাদের ম্যাশ, এটি ফিল্টার করুন এবং পিত্তজ্বর প্রশমিত করার জন্য এটি মিশ্রিত মিশ্রণ ।

পিত্তথলি জ্বর এবং তার গার্হস্থ্য চিকিত্সা
ফুফে জ্বর

জটামাসি, ছোট মানুষ, সোনাথ ও গিলোয় সমান পরিমাণে নিন এবং সেগুলিকে এক চতুর্থাংশ করে জলে ফোটান । এই কোয়াথ ফিল্টার করে দিনে দুবার মদ্যপান করলে কাশি জ্বর নষ্ট হয় ।
এই রস নিষ্কাশন করার জন্য নিরগুন্ডি বেঁটে বা জলে নিরগুন্দির টাটকা ও নরম পাতা সেদ্ধ করে তার একটা কোয়ার্টার তৈরি করে তার মধ্যে দিয়ে পাবের গুঁড়ো মিশিয়ে সকালে উঠে কাশি জ্বর নষ্ট করতে হয় ।
বাহাতের পাতা জলে ফুটিয়ে একটি কোয়ার্টার তৈরি করুন । এই কোয়াথের ফিল্টারিং এবং কাশি জ্বর ধ্বংস করার জন্য এর সাথে ২ গ্রাম কালো মরিচ গুঁড়া যোগ করুন । সকালে ও সন্ধ্যায় বিভিন্ন দিক বানিয়ে তৈরি ও খাওয়া ।
5-5 গ্রাম জলে পারওয়াল পাতা, মুরওয়া ও ইন্দ্র বার্লি নিয়ে কুথ তৈরি করুন । এই কোয়াথ ফিল্টারিং করে কাশি জ্বর প্রতিরোধে ২ গ্রাম কালো মরিচের গুঁড়া ও মধু পান করুন ।

তীর্যক জ্বর (ম্যালেরিয়া)

বর্ষাকালে বাড়ির আশেপাশে পটহোল জল ভরে গেলে মশা তৈরি হয় । এই মশলাগুলির মধ্যে অএপিহাইক্সিস মহিলা মশা রক্ত পান করলে মলানিয়াল ব্যাকটেরিয়া রক্তে মুক্তি দেয় । প্লাসমোডিয়াম ব্যাকটেরিয়ার বিষক্রিয়া মলআড়িয়াল জ্বরের গঠন বাড়ে ।

ম্যালেরিয়া জ্বর যাতে রোগী খুব ঠান্ডা অনুভব করেন । সারা শরীর ঠাণ্ডা থেকে ট্রেবল করে তারপর তীব্র জ্বর তৈরি হয় । ১ দিন বা ২ দিনের বিরতিতে ম্যালেরিয়া জ্বর হয় । এই রোগটি মানুষকে শারীরিকভাবে খুবই দুর্বল করে তোলে ।

এই জ্বর দ্রুত ধ্বংস করার জন্য একটি কুথ, ফিল্টার এবং দিনে দুইবার পান করার মাধ্যমে নিম ছাল সামান্য জলে ফুটন্ত করুন ।
নিম বুধও মরিচ, উভয় 5-5 গ্রাম জলে, এবং পাত্রে মাটি, জ্বর ধ্বংস করে ।
গোলমরিচ গুঁড়ো তুলসি পাতার রসে মিশিয়ে সাতটি ফ্লেভার দিয়ে শুকনো করে রাখুন । পাত্রে গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে তুলসী পাতার রস যোগ করে গুঁড়া শুকানোর অনুভূতি হচ্ছে বলে মনে হয় । এমন সাতটি অনুভূতি দেওয়ার পর প্রথম দিন জ্বরের 3-4 ঘণ্টা আগে হালকা গরম জলের সঙ্গে পাউডার ট্যাবলেটের ব্যবহার ম্যালেরিয়া জ্বরে খুবই উপকারী ।
গুড় দিয়ে ৩ গ্রাম কালো জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে দিনে দু ‘-তিন বার খেলে মলআড়িয়াল জ্বরের বিস্তার কমে যায় ।
একবার মলিয়াল জ্বর দূর হলে গোলমরিচের দানা মুখের মধ্যে চোষা বা চিবিয়ে খেলে খুব উপকার হয় ।
৫ গ্রাম লেবুর রস, চিনি এবং ২৫ গ্রাম জল পান করলে ম্যালেরিয়ার লার্স নষ্ট হয়ে যায় । দিনে দু ‘ তিন বার খাওয়া যেতে পারে ।
গিলোই-এর সঙ্গে গিলোটিন পাউডার মিশিয়ে একটা কোয়ার্টার বানিয়ে জলে ফোটান । এই কোয়াথ ফিল্টারিং করে ম্যালেরিয়া জ্বর নষ্ট করতে গুড় মেশানো হয় ।
এডিসা, হার্ড, আমলা, দেওদারু ও সোনাথ, 5-5 গ্রামের সব জিনিস নিয়ে অল্প জলে ফুটিয়ে নিয়ে কুথের তৈরি করে নিন । কুয়াথের ফিল্টার করে এবং সকালে ও সন্ধ্যায় একটু মধু যোগ করে ম্যালেরিয়া জ্বর দূর হয় ।
করণজা পাতার মধ্যে সামান্য লেস ও গোলমরিচের গুঁড়া ব্যবহার করে ৫ গ্রাম জুস সরিয়ে তা কালো মরিচের গুঁড়া যোগ করে মলআড়িয়াল জ্বর নষ্ট করে ।
নিম ছাল, করণজা ফ্রুট ম্যারো ও গিলোয় তিনটি জিনিস সমান পরিমাণে নিয়ে তাতে এক চতুর্থাংশ করে জলে ফুটিয়ে নিন । এই কোয়াথ ফিল্টার করে সকালে সকালে মদ্যপান করলে ম্যালেরিয়া জ্বর নষ্ট হয় ।
কুট করে করলার তাজা পাতা দিয়ে রস বের করে ফেলুন । এরপর রসে ২ গ্রাম জিরা গুঁড়ো করে নিন এবং সকালে তা খেয়ে নিন ম্যালেরিয়া ল্যারোসিসে বাধা দিতে ।

অন্ত্রের জ্বর

দূষিত পরিবেশে বসবাস এবং দূষিত খাদ্য এবং দূষিত পানি পান অভ্যন্তরীণ জ্বর অর্থাৎ টাইফয়েড বাড়ে । এলোন থেরাপি অনুযায়ী, ইন্ট্রা-ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া শরীরে পৌঁছায় এবং অন্ত্রের সবচেয়ে ক্ষতি করে । অন্ত্রের আঘাতের কারণে তীব্র জ্বরের সৃষ্টি হয় । মুক্তোর মতো দানা পেটে বেরিয়ে আসে । অন্ত্রের জ্বর ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ স্থায়ী হয় ।

আন্ত্রিক জ্বর, খাবার ও ডায়রিয়ায় গাফিলতির জেরে চিকিৎসায় দেরি হলে রোগীর মৃত্যুর উপক্রম হয় ।

ঘরোয়া ওষুধ

অন্ত্রের জ্বর ৪ সপ্তাহ স্থায়ী হয় । রোগী খুব দুর্বল হয়ে যায় । তার পেটে থাকার কারণে তাকে ভুগতে শুরু করে । এ ক্ষেত্রে রোগীকে কোনও লক্ষ্মমূলক ওষুধ দেওয়া যাবে না । পাঞ্চ করে রোগীকে সামান্য নুন দিয়ে খাওয়ানো, হালকা টাভে তা গরম করা, পেট ব্যথা নষ্ট করে । ড্রাই স্টলও সহজেই বিতাড়িত ।
অন্ত্রের জ্বরে জ্বরের আধিক্য থাকায় রোগী খুবই তৃষ্ণার্ত । অতিরিক্ত জল দিলে বুদ্ধি সৃষ্টি হয় । রোগীর তৃষ্ণা প্রশমিত করতে এবং বুদ্ধি থেকে রক্ষা করতে 3-4 লবঙ্গ 500 গ্রাম জলে মিশিয়ে আগুন, ফিল্টার এবং অল্প পরিমাণে পান করুন ।
রোগীর তীব্র জ্বর সঙ্গে ডেলিরেশন শুরু যখন, তার মাথায় পোকা তেল মালিশ জ্বরের প্রাদুর্ভাব হ্রাস । বরফের উপর তেল ঠান্ডা করে তার উপর একটি কাপড়ের স্ট্রিপ ভিজিয়ে তা রোগীকে ডেলিসিলম করে না ।
অন্ত্রের জ্বর রোগী খুবই নার্ভাস । এক্ষেত্রে একটি পরিষ্কার কাপড়ের মধ্যে শিল্পটি বেঁধে সেদ্ধ জলে রাখুন । অল্প পরিমাণে রোগীকে সেই জল খাওয়ানো হলে ভয় কমে ।
খাওয়াদাওয়ার খাতাও রোগীর ভয় কমাতে পারে । খাসির পাতা থেকে তৈরি হয় পুঁথি । বাজারে নকল খাতাও পায় তাই নিজেই নির্ভরযোগ্য বিক্রেতার কাছ থেকে খামির কেনা উচিত ।
অন্ত্রের জ্বর তীব্র হয়ে উঠলে রোগী খুশিতে মেতে উঠতে শুরু করে । এমন পরিস্থিতিতে মরিচ ও গোপী চন্দকে সঙ্গে সঙ্গে এক টুকরো আফিম দিয়ে পিষে দিয়ে চোখে লাগান ।
৩ গ্রাম সিলেডিটেন্স-এ পিষে যাওয়া পার্সলে, মধু যোগ করে দিনে দু-তিনবার খেলে তা ইনট্রাডেন্টি জ্বর প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
2-2 গ্রাম কালী তুলসী এবং বন তুলসী রস মিশিয়ে প্রতিদিন গ্রাউন্ড মিক্সার যোগ করলে ১ সপ্তাহে অন্ত্রের জ্বরের প্রকোপ নষ্ট হয় ।
২ গ্রাম গুগুল মেশানো হাফ-পাতা ভাজা আয়েস এবং হালকা গরম জল দিয়ে রোগীকে খেলে অন্ত্রের জ্বরে দারুন উপকার পাওয়া যায় ।
নাগরমোধা, পিত্তপাপড়, মুনকা, গুরুচ ও মুলহাথি, সব কিছুই 5-5 গ্রাম পরিমাণে নেয় এবং জলে হালকা করে ফুটন্ত দিয়ে বাক্য তৈরি করে । এই কুথের ফিল্টারিং করে মধু ও মিসরি একত্রিত করে রোগীকে সকাল-সন্ধ্যা খাওয়ানোর জন্য অভ্যন্তরীণ জ্বরের ক্ষেত্রে দারুন উপকারে লাগে ।
রোগীকে সেলাই করে জল দিয়ে ঢেকে দিলে রোগী খুব উপকৃত হয় । যদি কর্ষণ করার আগে ভাল করে সেলাই পরিষ্কার করতেন ।