ঠান্ডা লাগার অভিযোগ নিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন এক কুৎসিত কৃষ্ণাঙ্গ । ডাক্তারবাবু তাঁর দিকে তাকিয়ে কার্সরি চোখে কাপড় খুলে নিয়ে দু ‘ হাত মাটিতে পুঁতে দিতে বললেন ।
লোকটি হতবাক হলেও তিনি যেমন ডাক্তার চেয়েছেন, তেমনই করেছেন ।
ডাক্তার: আচ্ছা, এখন পশুর মতো যান, আর ঘরের ডান কোনায় যান ।
সেই মানুষটি সেটাই করেছেন ।
ডাক্তার: এখনই চলে যান বাঁ কোনায় ।
লোকটি সেখানে চলে যায় ।
ডাক্তার: এখন এই কোনায়, এখন ওই কোনায়, এখন সামনে, এখন মাঝখানে ।
লোকটি ঘাবড়ে গিয়ে দাঁড়িয়ে বলল, ‘ ডাক্তারবাবু, স্যার, আমার তো কোনও গুরুতর অসুস্থতা হয়নি? “
ডাক্তার: ওহ, একটু ঠান্ডা আছে, এই দুটো বুলেট সকালে সারিয়ে দেবে ।
মানুষ: কিন্তু ডক্টর সাহেব, তুমি আমাকে এক ঘন্টার জন্য এভাবে পরীক্ষা করেছ কেন?
ডাক্তার: মানুষ কিছু না, বিষয়টা হল আমি একটা কালো সোফা কিনেছি, দেখতে চেয়েছি এই ঘরে তিনি কোথায় ঠিক দেখতে যাবেন ।
…………………………………………………………………………………………………..
সমান স্কেলিং!
একবার মরণাপন্ন স্বামী তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে দোষ স্বীকার করেছেন ।
স্বামী: প্রিয়, আমি দু ‘ বছর আগে আলমারি থেকে আপনার সোনার সেট চুরি করেছিলাম ।
স্ত্রী (কান্না): কোনো সমস্যা নেই ।
স্বামী: এক বছর আগে আপনার ভাই যে ১ লাখ টাকা দিয়েছেন, সেটাও আমি গায়েব করে দিয়েছি ।
স্ত্রী: আমি যাই ক্ষমা করি না কেন ।
স্বামী: আমিও তোমার কমিটি থেকে টাকা চুরি করেছি ।
স্ত্রী: সমস্যা নেই, আমি তোমাকে বিষ দিয়েছি, তাই অ্যাকাউন্টটি সমান ।
……………………………………………………………………………………………….
এই বন্ধুত্বের
প্রিটু ওয়ান নাইট, বাড়ি ফিরে এসো না! পরের দিন সকালে বাড়ি পৌঁছলে ব্যাটা তাকে জিজ্ঞাসা করে, সারা রাত কোথায় ছিল । তাই পূর্বকে জবাব দেয় যে সে তার বন্ধুর বাড়িতে ছিল!
বুনটা যখন প্রেদের দশ জনের বাড়িতে ফোন করে, তখন সবারই জবাব, প্রিতো রাতে তাঁদের বাড়িতে ছিলেন না!
কিছু দিন পরে এক রাতের ব্যাটা বাড়ি ফিরে আসে না!
পরের দিন সকালে যখন সে বাড়ি ফিরে আসে, প্রিতো তাকে জিজ্ঞাসা করে যে সে সারারাত বাড়িতে আসবে না, কিন্তু সে তার বন্ধুর বাড়ীতে ছিল ।
প্রিতো যখন বাবলার সব বন্ধুদের ফোন করেন, তখন ১০ জনের মধ্যে ৮ জন বন্ধু বলে, ব্যাটা তাদের বাড়িতে তাদের সঙ্গে ছিল, আর ২ বন্ধু বলে ব্যাটা এখনও তাদের বাড়িতে আছে!