বাংলায় শিক্ষক ছাত্র মজার রসিকতা

Teacher and student funny jokes in bengali
Teacher and student funny jokes in bengali

ইঞ্জিনিয়ারের বুদ্ধি!
এক মহিলা তাঁর শিশুর জন্য কান্নাকাটি করছিলেন ।

এক ইঞ্জিনিয়ার ওই মহিলাকে জিজ্ঞাসা করেন, কেন তিনি কাঁদছেন ।

ওই মহিলা বলেন, “আমার সন্তান অসুস্থ এবং আমার কাছে ওষুধের টাকা নেই । “
ইঞ্জিনিয়ার 500-এর একটি নোট দেন এবং বলেন, ‘ ‘ ওষুধ নিয়ে গিয়ে 100 দুধ নিয়ে গিয়ে বাকি টাকা ফেরত দিন । ‘ ‘ “

ওই মহিলা একটু পরে ওষুধ ও দুধ নিয়ে আসেন ।

বাকি 200 টাকা ফেরত পেলেন ওই ইঞ্জিনিয়ার ।

ইঞ্জিনিয়ার খুশি হয়ে ভেবেছিলেন, মঙ্গলই কখনও নষ্ট হয়ে যাবে না ।

বাচ্চাটিও দুধ পেয়েছে, ওষুধ পাওয়া গেছে

এবং

আমার জাল নোটও চলে গেল ।
তিলমাত্র
তবে একটা মৌমাছি তৈরি করো ।
এক হিন্দুস্তানি, এক আমেরিকান ও এক বাংলাদেশি-সহ ৩ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয় ।

তিন জনকেই ছয় বছরের কারাদণ্ড, কারাগারে পাঠানোর আগে হিন্দুস্তানি অনেক বই দাবি করে । আমেরিকা অনেক সিগারেট চাইল, অথচ বাংলাদেশি অনেক সিগারেট চাইল ।

তাঁর ছ ‘ বছরের সাজার মেয়াদ শেষ হতেই ভারতীয় কারাগার থেকে বেরিয়ে এল তাঁর দাড়ি-চুল বড় হয়ে ।

আমেরিকা চলে এলে তাঁর সঙ্গে সন্তানও হয় ।

বাংলাদেশিরা বেরিয়ে এলে রাগী মুখটা লাল হয়ে যায় । কেঁদে ফেললেন, “২ “কোথাও ধোঁয়া এত দিয়েছে কিন্তু লাইটার লাগেনি!
…………………………………………………………………………………………………………………………
মাস্টারমশাই মাস্টার!
এক রাতে চার কলেজ পড়ুয়া মজা উপভোগ করে, হুঁশ এলে পরের দিন সকালের পরীক্ষার ভূত তাদের সামনে এসে দাঁড়াল ।

তাঁরা পরীক্ষা এড়ানোর পরিকল্পনা করেছেন । মেকানিকের মতো নোংরা ও ছেঁড়া পুরনো জামাকাপড় পরিহিত অধ্যক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর দুর্দশার কথা জানিয়ে দেন ।

তিনি প্রিন্সিপালকে জানান, গত রাতে তিনি এক বন্ধুর বিয়েতে গিয়েছিলেন । তিনি ফিরলে গাড়ির টায়ার গুলিতে হয় । একরকম জায়গাতেই ট্রেন ঠেলে দিয়েছে তারা । এতটাই ক্লান্ত যে বসে গেলেও সম্ভব হয় না, কাগজ-কলমে তার সমাধান যথেষ্ট দূরের কথা । আজকের পরিবর্তে দিনে চার জন মার্কিন পরীক্ষা নিলে তা হবে খুবই সদয় ।

উপাচার্য সহজেই মেনে নিলেন । তিন দিন পরে দিলেন । ছাত্ররা প্রিন্সিপাল সাহিব ধন্যবাদ জানিয়ে গিয়ে পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করে ।

তিন দিন পরে তিনি যখন পরীক্ষার জন্য এসেছিলেন, তখন উপাচার্য বলেন, শুধু চার জনেরই সকলের জন্য বিশেষ পরীক্ষা নেওয়া হয় । চার জনকেই আলাদা ঘরে বসতে হবে ।

চার ছাত্রী নিজ নিজ কক্ষে গিয়ে বসে । যে প্রশ্নপত্রে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে শুধু দু ‘ টি প্রশ্ন ছিল:

Q1 আপনার নাম কী? (২ পয়েন্ট)

প্রশ্ন ২ গাড়ির কোন সোর গুলিতে হত? (98 পয়েন্ট)

…………………………………………………………………………………………………………………………
ধার্মিক মানুষ!
এমন একজন মানুষ ছিলেন যিনি নদীর তীরে একটি ছোট বাড়িতে বাস করতেন তিনি অত্যন্ত ধার্মিক প্রকৃতির মানুষ ছিলেন, তিনি ঈশ্বরে খুব বিশ্বাস করতেন!

এক দিন নদী প্লাবিত হয়ে পালানোর চেষ্টা করার পর ঘর-সহ ভেসে গেল মানুষটা!

ছাদে উঠে সেই বাড়ির দিকে সোজা গিয়ে দেখলেন, জল শেষ!

তখন কিছু লোক দূর থেকে একটা বড় নৌকায় এসে বলল, “ওদের সঙ্গে নৌকায় এসো, কিন্তু লোকটি বলল,” না, ঈশ্বর আমাকে বাঁচাতে আসবেন! এই কথা শুনে তাঁরা নৌকা ছেড়ে চলে গেলেন!

যখন পানির স্তর ডুবে যাচ্ছিল তখন আরেকজন মাঝি এসে তাকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে বলে, কিন্তু লোকটি বলল, তুমি যাই করো না কেন, আল্লাহ আমাকে রক্ষা করবেন! তারপর বতের বাম!

এখন যে লোকটির সারা ঘর জলমগ্ন হয়ে যাচ্ছিল, তার সামনে একটি গাছ দেখে সে গাছটি ধরে এবং কিছুক্ষণ পরে জলস্তর বেড়ে গিয়ে সেই মানুষটি গাছের উপর বসে ঈশ্বরকে স্মরণ করছে!

তারপর একটি হেলিকপ্টার এসে লোকটির দিকে এক মই ছুড়ে দিয়ে বলল যে, সে তাকে ধরতে যাবে এবং তার উপর আরোহণ করবে । কিন্তু লোকটি বলল, “আমি যাই করি না কেন! হেলিকপ্টার লোকটি তখন বলল, তাড়াতাড়ি এসো, তাই লোকটি বলল, তুমি আমাকে বাঁচাও গো, ঈশ্বর আসবে! এটা শুনে হেলিকপ্টার সেখান থেকে চলে গেল!

অবশেষে সেই লোকটি জলের উপরে ডুবে গেল এবং মারা যাবার পর মারা গেল, স্বর্গে ঈশ্বরের সামনে পৌঁছে গেল এবং প্রচণ্ড ক্রোধের মধ্যে সে ঈশ্বরকে বলল, “তুমি আমাকে বলেছিল তুমি আমাকে সব কষ্ট থেকে রক্ষা করবে কিন্তু তুমি আমাকে ডুবে যেতে দাও!

তখন ঈশ্বর বলেন যে, প্রথমে আমি তোমাকে বাঁচানোর জন্য একটি নৌকা পাঠালাম, তারপর অন্য একটি নৌকা পাঠালাম এবং পরে হেলিকপ্টার পাঠিয়ে তুমি যা চেয়ছিলে তার চেয়ে বেশি!