স্ত্রীর সঙ্গে সময়! বাঙালির রসিকতা

Teacher and student funny bengali jokes
Teacher and Student funny bengali jokes

স্ত্রীর সঙ্গে সময়!
স্ত্রী: সব সময় মোবাইলে লেগে থাকে । অন্তত ছুটি নিয়ে আমার জন্য কিছুটা সময় বের করুন ।

স্বামী মোবাইল চার্জিং ব্যবহার করে বললেন, “আচ্ছা বেগম… সারা দিনে আপনার নাম । “

এরপর স্বামী ঘুরে এসে পুরো বাড়ির স্টক নিয়ে তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন…

আজ তো আর খাওয়ার মন নয়, বরং আপনার হাত ।

দেখুন, বাড়ির প্রতিটি জায়গায় একটা করে পিগল করে সেগুলো পরিষ্কার করে নিলেই হল ।

এক কাপ চমৎকার কফি পান করার মত… একটা জিবোন বানিয়ে ফেলুন ।

এই মাসে আপনি কত শপিং কার্সের তা জানাবেন ।

কোন কিটি পার্টিতে কত খরচ করলেন?

আমার 2-3 শার্টের বোতাম ভাঙ্গা… তাদের সংশোধন করো ।

স্ত্রী: এই লো জি… আপনার মোবাইলটি পুরো চার্জড ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
শ্লোকা-র রহস্য!
এক ছাত্র সংস্কৃত শিক্ষকের কাছে জানতে চাইল: গুরুজি, এরিক টাম ন্যাকিযুত । এরিক টাম ন্যাদায়াম ।

এই আয়াতের অর্থ কী? গুরুজি সকল সংস্কৃত বই ও গ্রন্থে এই আয়াতটি খুঁজে পান, সকল সংস্কৃত জানা-শো-কে জিজ্ঞাসা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেছেন, এক দিন করেছেন এবং করেননি ।

কিন্তু ছাত্ররা বারবার তাঁকে একই প্রশ্ন করলে এখন গুরুজি ওই ছাত্রীর দিকে তাকিয়ে তাঁর কোর্স বদলাবেন ।

এত কিছুর পরেও গুরুজি ওই ছাত্রীকে জিজ্ঞাসা করেন, আপনি কোথায় পদ্য পড়ান, তা জানাতে গিয়ে ছাত্রীটি বলেন, অধ্যক্ষের কেবিনের বাইরে পড়েছি ।

গুরুজি সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে প্রিন্সিপালের কেবিনে নিয়ে যান যেখানে ছাত্রটি তাঁকে কাচের গেটে লেখা শ্লোকা দেখিয়ে…

সোজা দিকে লেখা গ্লাসের পাশ থেকে পড়ার মতো চপ্পল ভেঙে পড়া পর্যন্ত গুরুজি ছাত্রীটিকে আঘাত করেন:

ধূমপান করবেন না ।
পান করবেন না ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
বিনা টিকিটে ভ্রমণ!
বাসে চড়েন এক কুস্তিগীর ।

সঞ্চালক: ভাই স্যার, টিকিট!

কুস্তিগীর: আমরা টিকেট নিই না ।

সঞ্চালক কুস্তিগীর দেখতেন কিন্তু কথা বলতে পারতেন না ।

এমন চাঙর প্রতিদিন চড়ত, কিন্তু তারা টিকিট নেয়নি, আর সেটাই পড়েছিল সঞ্চালকের হার্টে ।

ছ ‘ মাস পেরিয়ে গেলেও এখন সঞ্চালক তাঁর দেহ কুস্তিগীর-র মতো করে বানিয়েছেন ।

এখন কুস্তিগীর আরোহণ করেন, তখন সঞ্চালক বলেন: টিকেট ।

কুস্তিগীর: আমরা টিকেট নিই না ।

সঞ্চালক (বুক চওড়া করে): কেন নেবেন না?

কুস্তিগীর: কারণ আমরা পেয়েছি ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
পুরুষ!
ভগবানের একটা সৃষ্টি যা ছোটবেলা থেকে ছেড়ে দিতে শেখে ও আপস করে ।

দাঁত বাঁচাতে তাঁর চকোলেট বলি ।

সে তার স্বপ্ন ত্যাগ করে এবং বাবা-মায়ের সুখ অনুযায়ী ক্যারিয়ার বেছে নেয় ।

নিজের পুরো পকেট-মানি বান্ধবীর জন্য উপহার দিয়ে রাখেন তিনি ।

তিনি তার স্ত্রী ও সন্তানদের জন্য তার সব তরুণদের উপার্জনের মধ্যে রাখেন ।

নিজের ভবিষ্যত গড়তে ঋণ নেন, বাকি জীবনটা ঋণ শোধ করতে হয় ।

এ সবের পরেও স্ত্রী, মা, বস থেকে রিরেকস শোনার জন্য তাঁর গোটা জীবন চলছে ।

সারা জীবন তাঁর স্ত্রী, মা, বস, শাশুড়ি তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেন ।

তাঁর সারা জীবন অন্যের জন্য ব্যয় হয় ।

তাই সবসময় একজন পুরুষকে সম্মান করুন ।