ওয়াইক্সি লিপস্টিক মেয়েদের দাগ!

Teacher and student funny bengali jokes
Teacher and student funny bengali jokes

লিপস্টিক দাগ!
একজন প্রিন্সিপাল তার স্কুলের কিছু মেয়ের হাতে নিগৃহীত হলেন!

মেয়েরা তাদের হোটস-এ লিপস্টিক লাগিয়ে বাথরুমে গিয়ে কাচের উপর তাদের দাগ ফেলে দেয়!

সে জানত না মেয়েরা এক দিন কী করে সব মেয়েদের একত্র হয়ে সমবেত হতে বলেছে এবং তাদের সরাসরি সতর্ক করে দিয়েছে! দুপুর নাগাদ যদি বাথরুমের গ্লাসে লিপস্টিক লাগিয়ে মেয়েরা অধ্যক্ষের অফিসে এসে স্বীকার করে যে এটা তাদের কাজ, আমি সব মেয়েকেই স্কুল থেকে বের করে দেব! ভয় পেয়ে মেয়েরা জড়ো হয়ে অধ্যক্ষের অফিসে পৌঁছলে প্রিন্সিপাল ও স্কুল স্যুইস তাদের জন্য অপেক্ষা করছিল!

প্রিন্সিপাল বললেন, জানেন তো, প্রতিদিন কাচ পরিষ্কার করার জন্য স্যুইং-এর সমস্যা ছিল, আপনি জানতেও পারবেন না এই সব ‘ ওয়াইক্সি লিপস্টিক্স ‘ মুছে ফেলার জন্য এই মানুষদের কতটা পরিশ্রম করতে হয় ।

আসুন বাথরুমে হেঁটে গিয়ে দেখাই, আসুন আপনার ম্যাচগুলোকে এক এক করে চিহ্নিত করার আগে সব মেয়েরা চুপচাপ গিয়ে ফিরে আসে!

প্রিন্সিপাল এই সুইপার পরিষ্কার করার জন্য নির্দেশ দেন, সুইপার একটি ব্রাশ তুলে নিয়ে টয়লেটে গিয়ে চুবানো শুরু করেন এবং কাচ পরিষ্কার করতে লাগলেন!

সেই স্কুলে মেয়েদের হাঙ্গামার শেষ দিন ছিল, তার পর কাচ কখনও লিপস্টিক দাগ দেখেনি!
………………………………………………………………………………………
পানীয় সমস্যা!
এক জন এক বার গিয়ে অন্য সোডা চাইল, তার অর্ধেক পান করে অন্য বারের উপর ফেলে দিল!

বর্মন খুব রেগে গেলেন, মাতাল মানুষটাকে কলার ধরে ধরে তার সামনে টেনে নিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ কেন এমনটা করলেন?

মদ্যপ অবস্থায় ক্ষমা চেয়ে বললেন, মাফ করবেন, স্যার, আমি ক্ষমাপ্রার্থী, আমি এর মধ্যে কিছু করতে পারব না, এটা এমন এক রোগ যা আমার থেকে মুক্তি পাচ্ছে না আমি খুবই বিব্রত! বর্মন বললেন, এই সমস্যার জন্য আর কাউকে দেখতে পাইনি!

মদ্যপ অবস্থায় বললেন, কখনও ভাবিনি তোমার দিকে ছুড়ে দেব!

বরওয়ালা বলল, তোমার চিকিৎসা না পাওয়া পর্যন্ত এসো না অ্যালকোহলিক লেফট!

প্রায় তিন মাস পর একই সময় আমি ফিরে এসে জিন ও সোডা আনতে বললে, অ্যালকোহলিক তা অর্ধেক পান করে অন্য বারে ছুড়ে ফেলে দেয়!

বর্মন জোরে চিৎকার করে উঠল, আমার মনে আছে আমি বলেছিলাম না যতক্ষণ না তুমি আমার চিকিৎসা না পাও!

মদ্যপ বললেন, মনে আছে, কিন্তু এখন আমি লজ্জিত নই!
…………………………………………………………………………………………..
জাদুর চিকিৎসা!
প্রেমিক দম্পতি, ট্রেনে…

মেয়ে: মজনু, আমার মাথা ব্যাথা করছে!

ছেলের মাথায় কী করে…

কিছুক্ষণ পর…

মেয়ে: শাওনা, আমার ঘাড় ব্যাথা করছে!
ছেলে তার গলায় কী করে…

তারপর কিছুক্ষণ পর…

মেয়ে: বাবু, আমার হাত ব্যাথা করছে!

ছেলে তার হাতে কী করে…

এক বৃদ্ধ, যিনি বেশ কিছুক্ষণ এ সব দেখছিলেন ছেলেটির সঙ্গে কথা বলে, ‘ ‘ বেটা, আপনি কি অর্শ্বরকেও চিকিৎসা করেন? “
………………………………………………………………………………………..
সবকিছু অক্ষুণ্ণ!
সান্তা আর ব্যাটা স্থানীয় একটি বারে বসে বিয়ার পান করছিল যখন সান্তা বাকাকে বলল, “যদি আমি আপনাকে একটা প্রশ্ন করি, আপনি প্রতিজ্ঞা করেন যে আপনি তাকে সব আন্তরিকতার সাথে উত্তর দেবেন:

ব্যাটা বলল, হ্যাঁ মানুষ একদম জিজ্ঞেস করে:

সান্তা বললেন, ‘ কেন মনে হয়, এখানকার সব মানুষ আমার স্ত্রীকে আকর্ষণীয় করে খুঁজে পায়?

ব্যাটা সে কারণে অবাধে সবার সঙ্গে কথা বলে!

সান্তা সন্দেহ প্রকাশ করে বললেন, ‘ বাধা ছাড়া জিনিস বলতে চাই কী করে!

সান্তা: আমার স্ত্রী স্বাধীনভাবে কথা বলে না!

ব্যাটা বলল, তুমি তো আজ পর্যন্ত খেয়াল নাই যে, তোমার স্ত্রী কখনও কাউকে ‘ না ‘ বলে না!