মজাদার রেসিপি! বাঙালির রসিকতা

Special sharabi funny jokes for everyone in bengali
Special sharabi funny jokes for everyone in bengali

দূরপাল্লার!
একবার সান্তা একটি মেয়ের প্রেমে পড়েছিল । প্রতিদিন সে তার অফিসে আসতে শুরু করে, যেখানে সে কাজ করে, তাকে নিয়ে গিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যায় ।

এক দিন অত্যন্ত দুঃখের পথে মেয়েটা বলল, “গতকাল ছেলেরা আমাকে দেখতে এসেছিল । “

সান্তা: আবার?

মেয়ে: আমার ভালো লেগেছে ।

সান্তা খুব দুঃখের সঙ্গে বললেন, “এখন?? “

মেয়ে রন নিয়োজিত এবং কান্না-কান্নার উদ্ধৃতি, “পরের মাসের বিয়ের নিষ্পত্তি হয়, তার বাড়ি লক্ষ্মী নগর । “

সান্তা গভীর ভাবনায় মেতে উঠলেন ।

মেয়ে: এখন কী করবেন, দ্রুত ভাবুন ।

সান্তা: ভাবছি । এখন লক্ষ্মী নগর থেকে আমাকে অফিস ছাড়ার জন্য রিং রোড নিতে হয়, তারপর ৩ কিলোমিটারও পরে ইউ-টার্ন, তারপর রাজগুরু রোড কারণ এক ভাবে, তারপর মুখার্জি নগরের সঙ্গে ফ্লাইওভার… শুধু আমি নই, তোমার স্বামীর সঙ্গে কথা বলতে হবে, আর আমি অনেক দিন থাকব । “
…………………………………………………………………………………………………………………………
মজাদার রেসিপি!
এক মহিলা ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন । স্বামীকে মারধর করে, চোখ কালো করে নীল হয়ে গেল!

ডাক্তার জিজ্ঞাসা করলেন, “কী হয়েছে? “

মহিলা, ২ ‘ ‘ ডাক্তার স্যার কী করব বুঝতে পারছি না । আমার স্বামী প্রতিদিন মাতাল হয়ে এসে আমাকে করেছেন! “
ওই চিকিৎসক, ২ “আমার এই জন্য একটি বিস্ময়কর চিকিত্সা আছে, এখন থেকে, যখনই আপনার স্বামী এবং বাড়ি ফিরে, তিনি গরম জল ঢালা শুরু, তার মধ্যে সামান্য লবণ ঢালা, এবং এটা করতে অব্যাহত! “

দুই সপ্তাহ পরে ভদ্রমহিলা ডাক্তারের কাছে এলে, তাকে সুস্থ ও সুখী দেখাচ্ছিল!

ওই মহিলা বলেন, “ডাক্তার সাহেব, এটা একটা অসাধারণ আইডিয়া, আপনি আপনাকে বলেছিলেন, এখন যখনই আমার স্বামী মাতাল হয়ে বাড়িতে আসে, আমি কাঁদতে শুরু করি এবং সে আমাকে স্পর্শ না করা পর্যন্ত আমাকে ছোঁয় না! “

ওই চিকিৎসক, ২ “দেখ, অর্থহীন না হলে কত উপকার হয়! “
তিলমাত্র
কবির আধুনিক দোহা!
কবির বেঁচে থাকলে আজকের এই মিলিত হওয়া যেত:

নতুন শতাব্দীর বেদনাদায়ক উপহার;
ছেলে বাবাকে বলে, তোমার অধিকার কী;

পানি হলো চোখের মৃত, মৃত, মৃত, লজ্জা ও ভালোবাসা;
মেয়ে-জামাই বলুন, এখন বাড়িতে আমার সিক্রেট;

ভাই ভাই বিশ্বাস করে না;
সিস্টার-ইন-ল, সমালি খাসমাকরা;

মন্দিরে পূজা, বাড়িতে কালাশ পালন;
বিনু পাথর, গণেশের বোঝা ।

বাকিরা এখন কোথায়, করুণা, ধরম, ইমন;
পাথর ঈশ্বর, পাথর-হৃদয় মানুষ;

পাথরের অধিপতি বলে মনে হয়, ছাদ প্রশ্রয়;
মৃতপ্রায় ফুটপাথ, ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত মানুষ;

ভণ্ডামি, অন্ধকার সব দিক ছড়িয়ে আছে;
জাগরণ, চিৎকার, চিৎকার;

ধরম-এর মুখোশ পরুন, সারা দিন ধরে পাপ করুন;
তা সংরক্ষণের সময় বাড়িতে খিদে পায় বাবা ।

…………………………………………………………………………………………………………………………
বন্ধুত্ব!
একটা বিশাল হ্রদ ছিল । তার তীরবর্তী একটি ময়ূর ছিল, কাছাকাছি একটি ময়ূর ছিল । একদিন ময়ূর মোরানিকে প্রস্তাব দেন যে তিনি “বিয়ে করলে আমরা কতটা ভাল থাকি? “

মোরানির প্রশ্ন, “তুমি কত বন্ধু? “

মোর বলেন, “তাঁর কোনও বন্ধু নেই । “

তাই মোরানি বিয়ে করতে অস্বীকার করেন ।

সুখে-শান্তিতে থাকতে বন্ধু তৈরি করা প্রয়োজন বলে মনে করেন ময়ূর ।

সিংহ, কচ্ছপের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে, সিংহের জন্য শিকার আবিষ্কার করে বাঘ ।

সে খবর মোরানিকে জানালে, সঙ্গে সঙ্গে বিয়ে করতে রাজি হয়ে যান তিনি ।

তারা গাছের ওপর বাসা তৈরি করে তাতে ডিম পাড়ে, আর গাছে যতই পাখি বাঁচত না কেন ।

একদিন কিছু শিকারী জঙ্গলে চলে এলো । সারা দিন যখন শিকার পাওয়া যেত না, তখন তারা একই গাছের ছায়ার নিচে অবস্থান করে ভাবতে শুরু করে, গাছে চড়তে গিয়ে ডিম-শিশুদের ক্ষুধা মেটাতে ।

ময়ূর দম্পতি খুব দুশ্চিন্তায় ছিলেন, ময়ূর দৌড়ে বন্ধুদের কাছে সাহায্যের জন্য ।

তখন কী ছিল, তিথারি জোরে চিৎকার করতে শুরু করেন । সিংহ বুঝেছিলেন, শিকার নেই । সেই গাছের নীচে তিনি এসে বসেছিলেন, যেখানে শিকারীরা বসে ছিল । কচ্ছপও জল থেকে বেরিয়ে আসে ।

শিকারিরা সিংহকে ভয় দেখিয়ে কচ্ছপটি বয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা ভেবেছে । যখনই হাত বাড়িয়ে কচ্ছপকে জলে স্থানান্তরিত করা হয় । শিকারীদের পা আটকে গেল সোয়াম্প । তাই সিংহটি এসে তাঁদের দাঁড় করিয়ে দেয় ।

মোরানি বলেন, ‘ বিয়ের আগে বেশ কয়েক জন বন্ধুর কাছে জানতে চেয়েছি, তাই কাজ হয়নি, আমাদের যদি বন্ধু না থাকত, তা হলে আজ আমরা সবাই ভাল ছিলাম না । `

বন্ধুত্ব সব সম্পর্কের মধ্যে এক অনন্য ও আদর্শ সম্পর্ক । আর বন্ধু যে কোনও ব্যক্তির মূল্যবান পুঁজি । তাই আপনার বন্ধুদের ভুলে না গিয়ে যত বেশি বন্ধু করতে পারেন ।