৫ অ্যালকোহলের উপকারিতা |

Sharabi funny Jokes for everyone in bengali
Sharabi funny Jokes for everyone in bengali

5 ওয়াইন উপকারিতা!
১. অ্যালকোহল ব্যক্তির প্রাকৃতিক মেধা বের করে আনে । শুধু ভাল নৃত্যশিল্পী হিসেবে, কিন্তু তাঁর লজ্জার কারণে তিনি মানুষের সামনে নাচতে পারছেন না, আর যখনই দু ‘ টো চায়ে চুমুক দিয়ে যান, তিনি এমন একটা নাচ করেন যে মাইকেল ঝক্কিও তাঁর সামনে জল চায় না ।

এমন অনেক উদাহরণের জন্যই হয়তো বিয়ে উপলক্ষে মদ্যপ অবস্থায় নাচতে দেখেছেন ।

একটি সাপ হয়ে তা মাটিতে গড়িয়ে পড়ে,

এক মহিলার নৃত্য,

শেয়ার-ও-শায়েরী ও সাহিত্যজিনিস স্বাভাবিক অবস্থায় কাজ না-করলে বহু মানুষকে মদ-ও-শায়রীর পর বড় সাহিত্যজিনিস ভাগ করে নিতে দেখা গিয়েছে ।

২. অ্যালকোহল ব্যক্তির আত্মবিশ্বাসকে বংশ বিস্তার করে ।

যেমন দু ‘ টো চায়ে চুমুক দিয়ে একটা ইঁদুরের মতো কাপুরুষ একটা কাপুরুষোচিত আর সিংহের মতো গর্জন ।

মদ খাওয়ার পর স্ত্রীদের সামনে অনেক স্বামীকে দেখা গেছে ।

৩. অ্যালকোহল সেই ব্যক্তিকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে আসে ।

দু ‘ টো চায়ে চুমুক দিলে মদ্যপ অবস্থায় প্রকৃতি সামনে আসে, আর মদ্যপ মদ সেবন করার পর জমি, মাটি, নালা ইত্যাদির মতো প্রাকৃতিক জায়গায় বিশ্রাম পাওয়া যায় ।

৪. অ্যালকোহল ইংরেজি বলতে চায় এমন ব্যক্তির ভাষাগত পার্থক্য কমিয়ে দেয় কিন্তু ইংরেজি বলতে পারে না, ইংরেজি বলতে দ্বিধা বোধ করে । অবশ্যই মিথ্যে বলা হয়েছে ।

৫. অ্যালকোহল একজন মানুষকে পরিণত করে তোলে ।

একজন কৃপণতা ব্যক্তি দু ‘ টি চায়ে চুমুক দেওয়ার সাথে সাথেই সুলতানদের রাজার মতো আচরণ করতে শুরু করে ।

এ ধরনের ব্যক্তিরা হয়তো তাদের পকেটে কোনো পদক্ষেপ নাও করতে পারেন, কিন্তু তারা সময় কিনতে দ্বিধা করেন না ।
নেশা
কে স্বীকৃতি দিল?
45 বছর বয়সী এক মহিলা অসুস্থ হয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ।

হাসপাতালের ওই চিকিৎসক বলেন, “অবিলম্বে অভিযান চালাতে হবে । “

অপারেশন থিয়েটারে তিনি শুধু সেখানেই শুয়ে ছিলেন যে, তিনি ঈশ্বরের দর্শন হয়ে গিয়েছিলেন, আর ঈশ্বর বলেছিলেন, ‘ তুমি এখনও মরবে না, তোমাকে 40 বছর, ২ মাস ৮ দিন বাঁচতে হবে । এই কথা বলে ঈশ্বর অদৃশ্য হয়ে যান এবং অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয় ।

মহিলা ভেবেছিলেন, এখন তাঁর অনেক বয়স হয়েছে কারণ তিনি একটু সাজানো সাজগোজ করেছেন, তিনি তাঁর গায়কের জন্য বিউটিশিয়ান ডেকে ওজন কমাতে ডায়েটিং শুরু করেন ।

বেশ কিছু দিন হাসপাতালে থাকার পর যখন বাড়ি ফিরতে হল, তখন তিনি রি-ডিজাইন করে হেয়ারড্রেসার-কে তাঁর চুলের রং বদলানোর জন্য সমন পাঠান । 

এখন সে যখন হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে পুরোপুরি বদলে গিয়েছিল, তখন সে খুব খুশি হয়েছিল যে, তার বেঁচে থাকার দীর্ঘ জীবন ।

হাসপাতালের বাইরে রাস্তা পার হওয়ার পরপরই সে ভালো বোধ করছিল, অ্যাম্বুলেন্স তার কঠিন আঘাত করে এবং সে পড়ে গিয়ে মারা যায় ।

ঈশ্বরের কাছে পৌঁছনো মাত্রই বললেন, “২য় “আমি খুব খুশি ছিলাম যে, আমি 40 বছর বেশী ছিল, আপনি না.” “

ঈশ্বর অনায়াসে জিজ্ঞেস করলেন: কী হয়েছে? আমি তোমাকে চিনতে পারলাম না ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
আদালত অবমাননা!
স্ত্রীকে নিগ্রহ করার জন্য আদালতের সামনে এক ব্যক্তিকে তৈরি করা হয় । বিচারক স্বামীর কথা মনোযোগ সহকারে শুনে তাঁকে ভবিষ্যতে ভাল ব্যবহারের হুঁশিয়ারিও দিয়ে রেখে দেন ।

তার পরদিনই আবার স্ত্রীকে খুন করে আদালতে পেশ করা হয় ওই ব্যক্তিকে ।

বিচারক প্রশ্ন করেন, “২” “আবার কেমন দুঃসাহস? আপনি কি আদালতকে তামাশা বলে মনে করেন? “

ওই ব্যক্তি বিচারককে তার ব্যাখ্যায় বলেন, ‘ ‘ না, তুমি আমার কথা শোনো । গতকাল আপনি যখন আমাকে ছেড়ে চলে গেলেন, আমি নিজেকে সতেজ করতে একটু অ্যালকোহল পান করলাম । যখন ব্যাপার হয়নি, তখন আমি একটু পরে পুরো বোতলটা পান করলাম । মদ খেয়ে বাড়ি ফিরলে স্ত্রী চিৎকার শুরু করে, ‘ হারামী, ড্রেন জল পান করে এসো ‘?

হুজুর, আমি চুপচাপ শুনতাম, আর কিছু বললাম না । তারপর বললেন, ‘ এসো, কিছু ব্যবসা করো, এটা করো নাকি শুধু টাকা অপচয় করার চুক্তিটা নিয়ে নাও ‘ ।

হুজুর, আমি এখনো কিছু বলিনি এবং ঘুমাতে আমার রুমে গিয়েছিলাম । সে পেছন থেকে চিৎকার করে বলল, যদি ওই বিচারকের মধ্যে সামান্যতম অথেরগুলো থাকত, তাহলে আজ আপনি জেলে থাকতে পারতেন ।

শুধু কোর্ট রুম, দাঁড়াতে পারলাম না, মারধর করলাম । “

যা বেশি ছিল, বিচারক সেই মামলা খারিজ করে স্বামীকে বেকসুর খালাস করে দেন ।

…………………………………………………………………………………………………………………………
সাইকোলজি স্টুডেন্ট!
এক ঘণ্টা চেষ্টার পর এক যুবক এক সুন্দরী তরুণীকে বার করে ঢুকতে দেখে, অবশেষে উঠে গিয়ে তার কাছে গিয়ে নরম গলায় বলল, ‘ যদি মন না থাকে, তা হলে তোমার সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারি! ‘

ওই তরুণী জোর গলায় বলে, আমি তোমার সঙ্গে ঘুমোচ্ছি না!

ছেলে চুপচাপ এসে বারে বারেই বলে বসলেন সব মানুষ তাঁর দিকে তাকিয়ে! এর কয়েক মিনিট পরে মেয়েটি তার দিকে এগিয়ে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে তারপর জলাশয়ে গিয়ে বলল, ‘ আমি দুঃখিত আমি দুঃখিত, আমি সত্যিই সাইকোলজি স্টুডেন্ট, আর আজকাল আমি পড়ছি এ ধরনের পরিস্থিতিতে মানুষের প্রতিক্রিয়া কী? ‘

এটা শুনে ছেলেটা তার সব হয়তো 500 রুই দিয়ে চেঁচিয়ে উঠল, আমি কি তোমাকে 200 দেব না!