ট্রেন লেট হয়ে গেছে! বাংলায় রসিকতা

school student funny jokes in bengali
school student funny jokes in bengali

সময় পার্থক্য!
যখন একজন মানুষ অনেক ঈশ্বরের উপাসনা করত তখন ঈশ্বর তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর সামনে উপস্থিত হন এবং তিনি ঈশ্বরকে বলেন । “আমি কি একটা প্রশ্ন করতে পারি? “

আল্লাহ বলেন, ‘ জিজ্ঞাসা ‘ । “।

মানুষ: 2 “ওহ মাই গড… কত বছর মানে? “

আল্লাহ: কয়েক লক্ষ বছর আমার জন্য এক সেকেন্ডের সমান ।

মানুষটা খুব অবাক হয়ে গেল । তখন লোকটি আরও জিজ্ঞাসা করল, “ঈশ্বর, কোটি টাকার মূল্য কত গুরুত্বপূর্ণ? “

আল্লাহ বলেন, ‘ ‘ কয়েক লক্ষ টাকা আমার কাছে মাত্র এক পয়সা । “।

মানুষ: ওহ খোদা, তাহলে তুমি কি আমাকে একটা ডিমও দিতে পারবে?

আল্লাহ: অবশ্যই… । শুধু এক সেকেন্ডের অপেক্ষা ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
ফোন বিল!
ফোন যখন খুব বেশি বিল করেন, তখন এক ব্যক্তি তাঁর বাড়ির সব লোকজনকে ডেকে নিয়ে বলতে শুরু করেন ।

মানুষ: দেখুন, আমি আদৌ নিশ্চিত নই যে ফোনটি কীভাবে এত বিল করা যায়? অথচ আমার অফিসের ফোন থেকে সব ফোন ফোনই করে ।

স্ত্রী: অবশ্যই, আমিও! আমার অফিসের ফোন আছে বলেই কখনও এই ফোন থেকে ফোন করি না ।

ছেলে: আমার কোম্পানির একটা ব্র্যান্ডের নতুন ফোন দেওয়া হয়েছে, তাই ফোন করছি ।

দাসী: তাহলে সমস্যাটা কী, স্যার? তাদের কাজের ফোন থেকে সবাই ফোন করে ।

…………………………………………………………………………………………………………………………
ট্রেন লেট হয়ে গেছে!
ছেলের জন্য একটি খেলনা ট্রেন কিনেছেন পাপন ।

খেলনা দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই যখন তিনি ছেলের ঘরে যান, তখন তিনি শিশুটিকে ট্রেনের সঙ্গে খেলতে দেখে বলেন, যে পেঁচা ল্যান্ড করতে হবে, তা যেন বন্ধ হয়ে যায়, যে পেঁচা উঠতে হয় । দু ‘ মিনিটের বেশি ট্রেন থামবে না ।

শিশুটির মুখ থেকে এই ভাষা শুনে পাপন রেগে গেলেন । শিশুটির কাছে দু ‘ টি চশমা তুলে দিয়ে তাঁকে সতর্ক করে আবার এ রকম কথা না বললে, “দু ‘ ঘণ্টা ধরে বাজারে যাচ্ছি । ততক্ষণ পর্যন্ত শুধু পড়ে থাকবেন, বুঝবেন । “

দু ‘ ঘণ্টা পরে পাপন ফিরলে শিশুটিকে পড়তে দেখেন । তাঁর হৃদযন্ত্র হয়রান করে শিশুটিকে আবার ট্রেন নিয়ে খেলার অনুমতি দেয় ।

এখন যে সময় সে শিশুটির কথা শুনেছে, ‘ যে পেঁচা নেমে যেতে হবে, তার নীচে চলে যাবে, যাকে বলে উল্লুকের বেল্ট বেয়ে । গাড়ির একটি পেঁচা ব্যান্ড কারণে ইতিমধ্যে দুই ঘন্টা দেরী হয়!

নেশা আর জন্তু!
একটি চিতাবাঘকে ধোঁয়া দিতে নিয়ে যে হঠাৎ মাউস এসে বলল, ‘ ভাইকে নেশা ছেড়ে দাও, আমার সঙ্গে এসো, দেখুন অরণ্য কত সুন্দর । “

ইঁদুর নিয়ে এগিয়ে গেল চিতাবাঘটি ।

হাতি কোকেন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল, মাউস তখন বলল, ‘ ভাইকে নেশা ছেড়ে দাও, আমার সঙ্গে এসো, দেখুন অরণ্য কত সুন্দর । “

সঙ্গে সঙ্গে এগিয়ে যায় হাতিটিও ।

সিংহ গোঁফ পানের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, ইঁদুর বললেন ।

সিংহকে কাচের পাশে বসিয়ে ইঁদুর 5-6 থাপ্পড় ।

হাতি বলল, ‘ আরে, এই গরিব মানুষটাকে মেরে ফেলছে কেন?

সিংহ বললেন, ‘ ‘ এই সালা-রোজ আফিমের পিকস সারা রাত ঘুরে অরণ্য বানায় । “