ফিনকি ভারি! বাংলা রসিকতা

Sasur and Damad funny jokes in bengali
Sasur and Damad funny jokes in bengali

সম্ভাবনাময় ছাত্র!
শিক্ষকঃ ইন্ডিয়া গেট কী?
পাপ্পু: ইন্ডিয়া গেট বাসমতী চাল স্যার!

শিক্ষকঃ চারমিনার কী?
পাপ্পু: চারমিনার সিগারেট তো স্যার!

শিক্ষকঃ তাজ মহল কী?
পাপ্পু: তাজ মহল চা পাতা তো স্যার!

শিক্ষকঃ হারামখোর অর্থহীন উত্তর দিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধ অপমান! আপনার বাবার স্বাক্ষর নিয়ে আগামীকাল স্কুলে আসুন!
পাপ্পু: ঠিক আছে স্যার!

(দ্বিতীয় দিনে শিক্ষকের টেবিলের দিকে তাকিয়ে)

টিচার: পাপ্পু, তুমি এই হুইস্কির বোতলটা নিয়ে কী করেছিলে?
পাপ্পু: স্যার, আপনি শুধু গতকাল বলেছিলেন, ‘ বাবার স্বাক্ষর আনতে, আমি তোমার জন্য তার স্বাক্ষরের পুরো বোতলটা এনেছি!

(শিক্ষক পাপ্পুকে কোলে নিয়ে, আনন্দের অশ্রু শেখাচ্ছে)
…………………………………………………………………………………………………………………………
ফিনকি ভারি!
কোনও ডাক্তার নতুন ক্লিনিক খুললে, তিনি বোর্ড বের করে দেন, যা লিখেছেন, 0 “কোনো রোগের চিকিৎসা মাত্র 300/100 000 000 000 000 000 000 000 000 -টাকায় আর যদি আমরা আপনার চিকিৎসা করতে না পারি, তাহলে আমরা আপনাকে ১০০০/- -১ টাকা দেবে “

এক দিন এক জন খেয়াল রাখলেন, কেন কোনও ফিনিশে আর ১০০০/-কেন থাকা উচিত নয় । -টাকা আয় । এই ভাবনা নিয়েই ওই ব্যক্তি পৌঁছে যান ডাক্তারের কাছে ।

ডাক্তার: বসতে দাও, বলো তোমার উপায় কী?

মানুষ: ডাক্তার স্যার, আমি আমার স্বাদ হারিয়ে ফেলেছি । কিছু খেয়ে ফেললে বা পান করলে স্বাদ জানা যায় না ।

ডকুমেন্টটার কথা শুনে গোটা বিষয়টি জানতে পেরেই নার্সকে তাঁর জিভের উপর থেকে ২২ নম্বর বোতলের মধ্যে কয়েক ফোঁটা তুলে দিতে অনুরোধ করেন ।

লোকটির জিভের উপর থেকে ফোঁটা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই লোকটি চেঁচিয়ে উঠল এক, b “এটা খুবই প্রস্রাব. 0 “

ডাক্তার: শুভ তোমার স্বাদ ফিরে এল ।

লোকটি এতটাই বিব্রত হয়ে তাকে 300/100 পেয়ে যায় । রুপো নিয়েও হেরে যেতে হয়েছে ।

কিছু দিন পরে আবার ডাক্তারের কাছে পৌঁছে যায় তাঁর অ্যাকাউন্ট সমানতালে ।

ডাক্তার: এখন কী সমস্যা ।

মানুষ: ডাক্তার স্যার, আমি আমার জীবন দুর্বল করে দিয়েছি ।

ডাক্তার ওই নার্সকে ২২ নম্বর বোতল থেকে ওষুধ সরিয়ে দিতে বলেছিলেন ।

ওই ব্যক্তি সঙ্গে সঙ্গে এই কথা শুনে বক্তব্য রাখেন, b “ডাক্তার সাহেব যেন সেই ওষুধ ফিরিয়ে না আনেন । 0 “

ডাক্তার: হ্যাপি ইয়োর লাইফ ইজ ব্যাক বলেও ।

…………………………………………………………………………………………………………………………
সৌভাগ্য সমৃদ্ধ!
এক মহিলার ৩ জামাই ছিল ।

এক দিন প্রথম জামাই নিয়ে পুকুরে বেড়াতে গিয়ে তার জামাই চেয়েছিল কি না, তা জানার জন্য তাতে ঝাঁপিয়ে পড়ি ।

প্রথম জামাই তাঁকে বাঁচিয়েছেন ।

শাশুড়ি তাঁকে একটি মারুতি গাড়ি উপহার দেন ।

পরের দিন অন্য এক জামাই নিয়ে পুকুর তীরে গিয়ে পরে ঝাঁপ দেয় ।

অন্য জামাই তাকে বাঁচিয়েও দেয় ।

শাশুড়ি তাকে মোটর সাইকেল দেন ।

২ দিন পর তৃতীয় জামাই নিয়ে গিয়ে ঝাঁপ দেন পুকুরে ।

তৃতীয় জামাই ভাবলেন, ‘ আমার মনে হয় সাইকেল পাব, তাই খামাওয়াহ কঠিন পরিশ্রমের কী লাভ, আর বাঁচত না ।

এ ভাবে সালোর মা ডুবে যান ।

কিন্তু পরের দিন জামাই একটা মার্সিডিজ গাড়ি পেল ।

প্রশ্ন করেন কীভাবে?
?
?
?
?
‘ আরে ভাই, শ্বশুর দিয়েছে । 0 “