পাড়ার!
বিয়ের পর থাকার জন্য শহরে এসেছিলেন এক নব বিবাহিত দম্পতি, যেখানে তাঁরা একটি ঘর নিয়ে নতুন করে প্রতিবেশীদের সঙ্গে বসবাস শুরু করেন ।
একদিন সকালে ওই মহিলা দেখেন, তাঁর পড়শিরা জামাকাপড় ধুয়ে বাইরে শুকানোর জন্য রেখেছেন ।
পোশাকের দিকে তাকিয়ে বললেন, “মনে হচ্ছে এটা নোংরা, সে ভাল লন্ড্রি সাবান ব্যবহার করা উচিত, এবং তার স্বামী তাকান এবং সেই সময় শান্ত রাখা.” “
তারপর এক সারিতে দু ‘-তিন সপ্তাহ ধরে ভদ্রমহিলা একই ভাবে মহিলার কথা বলেছেন ।
এরপর এক মাস পর একদিন সকালে ওই নারী যখন তাকে দেখেন, তখন তার স্বামীকে বলতে অবাক হয়ে যান তিনি । ‘ দেখুন, মনে হচ্ছে, আজ তো ভাল সাবান ব্যবহার করেছেন আর এখন জামাকাপড় ধুতে এসেছেন, আমি ভাবছি, কে সব শিখিয়েছে? “
তাঁর স্বামী বলেন, “আজ সকালে আমি তাড়াতাড়ি উঠে আমার ঘরের জানালা পরিষ্কার করলাম । “
…………………………………………………………………………………………………………………………
আমার একটা মন আছে!
সান্তা আর ব্যাটা গর্ত খুঁড়ে বান্তা সান্তা জিজ্ঞেস করল, “আরে ভাই, আমরা দু ‘ জনেই কাজ করছি আর এই তৃতীয় লোকটি ওখানে বসে ছায়ায় বিশ্রাম নিচ্ছে!
সান্তা বলল, হয়তো সে কাজ করে না, তাই সে ওখানে গিয়ে বসল, আমি ওকে জিজ্ঞেস করব!
সান্তা সেই লোকটির কাছে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, ‘ আরে ভাই, তুমি কাজ করছ না কেন?
লোকটি বলল, কারণ আমার একটা মন আছে!
সান্তা জিজ্ঞেস করলেন, কেমন লাগল?
লোকটি গাছের সঙ্গে দাঁড়িয়ে বলল, ‘ আমার মুখে ঘুষি যত জোরে পারো!
সান্তা ঘুষি মারেন এবং পূর্ণ শক্তি দিয়ে লোকটিকে আঘাত করেন । লোকটি একটু একটু করে একপাশে গিয়ে সান্তা-র ঘুষি মেরে সোজা গাছে তুলে দিল এবং এটা তার হাতে এত কষ্ট!
সান্তা বলল, আচ্ছা এখন আমি জানি তুমি কেন কাজ করছো না!
ব্যাটা ফিরে যাওয়ার সময় ব্যাটা তাঁকে জিজ্ঞেস করল, এখন তো আমরা দু ‘ জনেই কাজ করছি কেন?
সান্তা বলল, কারণ ওর একটা মন আছে!
ব্যাটা জিজ্ঞেস করল, কেমন লাগল?
সান্তা গাছটার দিকে তাকিয়েছিল, কিন্তু গাছটা দেখতে পেল না, মুখের সামনে হাত রেখে ব্যাটা বলল, ‘ আমার হাতে তোমার ঘুষি মারো যত জোরে পারো!
…………………………………………………………………………………………………………………………
সমান স্কেলিং!
একবার মরণাপন্ন স্বামী তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে দোষ স্বীকার করেছেন ।
স্বামী: প্রিয়, আমি দু ‘ বছর আগে আলমারি থেকে আপনার সোনার সেট চুরি করেছিলাম ।
স্ত্রী (কান্না): কোনো সমস্যা নেই ।
স্বামী: এক বছর আগে আপনার ভাই যে ১ লাখ টাকা দিয়েছেন, সেটাও আমি গায়েব করে দিয়েছি ।
স্ত্রী: আমি যাই ক্ষমা করি না কেন ।
স্বামী: আমিও তোমার কমিটি থেকে টাকা চুরি করেছি ।
স্ত্রী: সমস্যা নেই, আমি তোমাকে বিষ দিয়েছি, তাই অ্যাকাউন্টটি সমান ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
সত্যিকারের বাবা!
একদিন এক নাবালক তার বাবার কাছে গিয়ে জানায় যে তাকে বিয়ে করতে হয়েছে!
তার বাবা খুব খুশি হয়েছিলেন শুনে যে তার বাবা জিজ্ঞাসা করেন মেয়েটি কে, আর ছেলেটি তাকে বলেছে যে সে আমাদের নিজের পাড়া থেকে, “তুমি জানো তার নাম পুতুল আছে!
তাঁর বাবা দুঃখের সঙ্গে তাঁর ছেলেকে বলেছিলেন, ছেলে খুব দুঃখ করে আমাকে বলছে, যে মেয়ে তুমি বিয়ে করছ, সে তোমার বোন, কিন্তু মাকে বোলো না!
ছেলেটি আরও দুই মেয়ের নাম তার বাবার কাছে দিয়েছিল, কিন্তু সেটা তার বাবা তাদের সম্পর্কে বলেছেন!
মায়ের কাছে গিয়ে খুব হতাশ হয়ে মাকে বলল, ‘ আমার মা, যাকে আমি বিয়ে করতে চাই, বাবা বলে যে সে আমার বোন, কিন্তু এসব বিষয়ে আমি তোমাকে বলি না, তার মা হেসেছে । চিন্তা কোরো না, বাছা! তুমি তাদের কাউকে বিয়ে করতে পারো, কারণ সে তোমার বাবা নয়!