বন্ধুত্ব দরকার! বাংলায় রসিকতা

Pappu new Special funny jokes in bengali
Pappu new Special funny jokes in bengali

বন্ধুত্ব দরকার!
একটা বিশাল হ্রদ ছিল । তার তীরবর্তী একটি ময়ূর ছিল, কাছাকাছি একটি ময়ূর ছিল । একদিন ময়ূর মোরানিকে প্রস্তাব দেন যে তিনি “বিয়ে করলে আমরা কতটা ভাল থাকি? “

মোরানির প্রশ্ন, “তুমি কত বন্ধু? “

মোর বলেন, “তাঁর কোনও বন্ধু নেই । “

তাই মোরানি বিয়ে করতে অস্বীকার করেন ।

সুখে-শান্তিতে থাকতে বন্ধু তৈরি করা প্রয়োজন বলে মনে করেন ময়ূর ।

সিংহ, কচ্ছপের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে, সিংহের জন্য শিকার আবিষ্কার করে বাঘ ।

সে খবর মোরানিকে জানালে, সঙ্গে সঙ্গে বিয়ে করতে রাজি হয়ে যান তিনি ।

তারা গাছের ওপর বাসা তৈরি করে তাতে ডিম পাড়ে, আর গাছে যতই পাখি বাঁচত না কেন ।

একদিন কিছু শিকারী জঙ্গলে চলে এলো । সারা দিন যখন শিকার পাওয়া যেত না, তখন তারা একই গাছের ছায়ার নিচে অবস্থান করে ভাবতে শুরু করে, গাছে চড়তে গিয়ে ডিম-শিশুদের ক্ষুধা মেটাতে ।

ময়ূর দম্পতি খুব দুশ্চিন্তায় ছিলেন, ময়ূর দৌড়ে বন্ধুদের কাছে সাহায্যের জন্য ।

তখন কী ছিল, তিথারি জোরে চিৎকার করতে শুরু করেন । সিংহ বুঝেছিলেন, শিকার নেই । সেই গাছের নীচে তিনি এসে বসেছিলেন, যেখানে শিকারীরা বসে ছিল । কচ্ছপও জল থেকে বেরিয়ে আসে ।

শিকারিরা সিংহকে ভয় দেখিয়ে কচ্ছপটি বয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা ভেবেছে । যখনই হাত বাড়িয়ে কচ্ছপকে জলে স্থানান্তরিত করা হয় । শিকারীদের পা আটকে গেল সোয়াম্প । তাই সিংহটি এসে তাঁদের দাঁড় করিয়ে দেয় ।

মোরানি বলেন, ‘ বিয়ের আগে বেশ কয়েক জন বন্ধুর কাছে জানতে চেয়েছি, তাই কাজ হয়নি, আমাদের যদি বন্ধু না থাকত, তা হলে আজ আমরা সবাই ভাল ছিলাম না । `

বন্ধুত্ব সব সম্পর্কের মধ্যে এক অনন্য ও আদর্শ সম্পর্ক । আর বন্ধু যে কোনও ব্যক্তির মূল্যবান পুঁজি । তাই আপনার বন্ধুদের ভুলে না গিয়ে যত বেশি বন্ধু করতে পারেন ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
মুরগি ‘ চয়েস!
পোলট্রি ফার্ম ইনস্পেক্টর এক সময় শহরের সব পোলট্রি ফার্ম মালিককে ফোন করেন ।

পরিদর্শক প্রথমে মালিককে জিজ্ঞাসা করেন, “মুরগি কী খাওয়াবেন? “

প্রথম বস: বাজরা!

ইন্সপেক্টর: খারাপ খাবার! গ্রেফতার করো!

এখন অন্য মালিকের পালা এলো!

ইন্সপেক্টর: মুরগি কী খাওয়াবেন?

দ্বিতীয় বস: রাইস স্যার!

ইন্সপেক্টর: ভুল খাবার! গ্রেফতারও বটে!

এখন তো ছাগগানর পালা! এখন তিনি খুব ভীত ছিলেন!

ইন্সপেক্টর: বলুন তো, কী খাওয়াবেন?

ছগন: আমি মুরগি দিয়ে দিনে ১০ টাকা দিয়ে বলি, ‘ বাজারে গিয়ে যা চাও খাও!

…………………………………………………………………………………………………………………………
বিপদ!
বান্ধবী: আমি তোমাকে বাচ্চা ভালবাসি ।
পাপ্পু আলতো গলায় বলল, আমিও তোমায় ভালবাসি । `

বান্ধবী: কেন?
পাপ্পু: শুধু একটু মাটি খারাপ ছিল ।

বান্ধবী: আপনি বন্ধুদের নিয়ে খুব খুশি, আপনি আমার সঙ্গে খুশি এবং আপনি নাটক নিয়ে খুশি ।
পাপ্পু (লাভলি): সেরকম কিছু নয়, তাহলে ঠিক নেই ।

বান্ধবী: হ্যাঁ, এখন কোনও বন্ধু ফোন করলে, সে ২ সেকেন্ডে সুস্থ হয়ে যাবে ।
পাপ্পু: বন্ধুরা কোথা থেকে এসেছে, আমার মর্মর একটু নার্ভাস ।

বান্ধবী: আমার সঙ্গে মজা আছে, বন্ধুদের সঙ্গে মজা আছে, না অন্য মেয়ের মতো?
পাপ্পু আর আরও সস্নেহে, ‘ আরে, জিনিসটা কোথায় লাগবে?

বান্ধবী: আজ সব পরিষ্কার হয়ে যাবে ।
পাপ্পু: কী করে পরিষ্কার করতে হয়, কী হল?

গার্লফ্রেন্ডস (কনফুসিয়াস নিজে): আপনি নিজে যখন পরিষ্কার করছেন না, তখন কী বলবেন জানেন না ।
পাপ্পু অতো বিচক্ষণ হয়ে উঠছে, ‘ তোমার কী হয়েছে, কী বিরক্ত করছে, বলো তো?

বান্ধবী: আপনার সঙ্গত খারাপ ।
পাপ্পু: তুমি আমার সঙ্গে ।

বান্ধবী: যথেষ্ট যথেষ্ট, এখন আর নয় ।
পাপ্পু (চিত্কার করে): কী হয়েছে বলুন তো?

বান্ধবী: আমরা আর একসঙ্গে থাকতে পারছি না ।
পাপ্পু: এ বিষয়টি কোথা থেকে এল?

বান্ধবী: আমি এটা ভাঙতে চাই ।
পাপ্পু (নির্বোধ): আমরা ঠিক আছি ।

বান্ধবী (রেগে): হ্যাঁ, এটাই আপনি চান, তাহলে আপনি যা চাইবেন তাই করতে পারেন ।
পাপ্পু: আরে, আমি তো এখনই বলেছি, আমি কী ভুল বলেছি?

বান্ধবী: এত কষ্ট ছিল, তাই বলল, কেন না, আমি নিজের জীবনের সঙ্গে কথা না বলে চলে যেতাম ।
পাপ্পু চুল ধরে বলল, আমার দোষ বল?

বান্ধবী: যখন সময় আসবে আপনি নিজেই জানতে পারবেন, আমি কখন যাব (কখনো যাব না) ।
পাপ্পু: আচ্ছা, তাই আমি অপেক্ষা করি, এখনই ।

বান্ধবী: আপনি কখন শিরা?
পাপ্পু: এখন তো আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হবে শিরা?

বান্ধবী: ।
পাপ্পু: আমাকে আবার ডাকবে না ।

৩ ঘণ্টা পর
বান্ধবী: তুমি জানো না, আমি তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবো না, দুঃখিত আমি তোমাকে আমার বাচ্চা ভালবাসি ।
পাপ্পু (সব কিছু ভুলে): আচ্ছা তখন আমিও তোমায় ভালোবাসি ।

বান্ধবী: এত দুঃখের স্বরে কেন?