অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মধ্যে দিয়ে মানুষ চেতনা অবস্থায় আছে এবং তার ইন্দ্রিয়কে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে । অজ্ঞান হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, কিন্তু এর সঙ্গে ঘরোয়া চিকিৎসাও হয় । যে কেউ এমন স্থায়ী সমস্যা হলে তাঁকেও সরিয়ে দেওয়া হয় । আসুন জেনে নিই এ সম্পর্কে এবং এর ঘরোয়া চিকিৎসা-
কারণ এবং অজ্ঞান করার লক্ষণ
এই রোগে ওই ব্যক্তি হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যায় । যখন কোনও ব্যক্তির সুখ বা দুঃখ বা অন্য কোনও রকম অস্বস্তির সম্মুখীন হওয়ার সামর্থ্য থাকে না, তখন তিনি হঠাৎ করে যাওয়া বা যাওয়ার সময় আংশিক বা সম্পূর্ণ অবিশেষ্য হয়ে পড়েন, আর এই মঞ্চকেই বলা হয় আইডল বা অজ্ঞান । এই রোগটি দুর্ঘটনাজনিত ভয়, ওভার খাওয়ানো, মাসিকের বাধা, অনিয়মিত খাদ্য, অত্যধিক উদ্বেগ এবং দুর্বলতা এবং বিষক্রিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয় । দেহের গতি ও রোগীর শ্বাসকষ্ট স্বাভাবিক ।
অজ্ঞান করার চিকিত্সা
১. আমলকি: আমলা রসের সঙ্গে ঘি রান্না করে, রোগীকে খাওয়ানো অনুজ্জ্বল দূর করে ।
২. বেবির: কালো মরিচ, পোস্ত বীজ ও নখের সাথে সমান পরিমাণে ও মিহি করে মিশিয়ে তাল মেশান । মাস্কারা-এর মতো রোগীর চোখে এই পাউডার রাখলে প্রতিমার অপসারণ বাড়ে ।
৩. শসা: অচেতন ব্যক্তির কাছে শসা কেটে ফেললে মূর্ছা যাওয়া থেকে ক্ষীণতাও দূর হয় ।
৪. ডালিম: প্রতিমা আসার সময় রোগীর মুখে ডালিমের রস মেশান । এতে খুব উপকার হবে ।
৫. সেভের: প্রতিদিন এক গ্লাস করে সেভ জুস পান করলে তা প্রতিমার তৈরি হয় না ।
৬. বাদাঃ রাতে দু ‘ টি কাজুবাদাম কুচি করে সকালে খান । দুই মাসের জন্য এই চিকিত্সা ক্রমাগত বাস্তবায়ন একটি অলৌকিক সুবিধা হবে ।
অন্যান্য চিকিৎসা –
যে চামড়া জুতা পরা হয় তার প্রেসক্লাব অচেতন বোধ করে তৎক্ষণাৎ সচেতন করে । বিশেষ করে মৃগীরোগের মূর্চ্ছনা এই পদ্ধতি বিস্ময়ের কাজ করে চলেছে ।
শক্ত হাতে রোগীকে ম্যাসাজ করুন যাতে তিনি কিছুটা অস্বস্তি বোধ করেন । এইভাবে পা থেকে মাথা পর্যন্ত ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যায় ।
কাপুরকেও অজ্ঞান করেন রোগী ।
অজ্ঞান মানুষের শরীরে মিষ্টি তেল মালিশ করলে অনেকটাই উপকার হয় ।