কালযুগ-এর মহাভারত! বাঙালির রসিকতা

modern meaning of idioms jokes in bengali
modern meaning of idioms jokes in bengali

কালযুগ-এর মহাভারত!
কৌরভ ও পান্ডুভের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়েছিল যখন দুর্যোধন পাণ্ডবদের পেছনের মানুষটিকে দেখতেন ।

দুরয়োধন: আমরা আপনার সাথে যুদ্ধ করিনি ।

যুধিষ্ঠির: কি হয়েছে?

দুরয়োধন: না মানুষ, শুধু বাই, কিন্তু তুমি তোমার হাসিনাপুর কেও ফিরিয়ে নিয়ে যাও, আর দ্রৌপদী দিয়ে আমরা যাব আর বলবো, “দুঃখিত, আমরা তোমার সাথে যুদ্ধ করব না, খুশি হব ।

যুধিষ্ঠির: আবে থামছেন, তাই না?

দুর্যোগধন: না মানুষ, ভাই, শুধু তোমাকে ক্ষমা করে দাও, আমাদের যেতে দিন ।

যুধিষ্ঠির: মানুষ দুর্যোগধন ভাই নয়, তুমি কি আমাকে বলছ, ঠিক ছিল কি?

দুরয়োধন: কিছু না ভাই, চিন্তা নেই, চিন্তা নেই, আর মজা নেই ।

যুধিষ্ঠির: না, দয়া করে আমাকে বলুন, আমার কি হয়েছে?

দুরয়োধন: শুধু আমাকে, মানুষ, সালা একটু কথা বললে, আপনি রজনীকান্তকে ডাকলেন ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
ইডিযম গুলির আধুনিক অর্থ…
বন্ধুগণ আজ আমরা কিছু ইডিযম গুলির আধুনিক অর্থ শিখব । যা আমরা বৈবাহিক জীবনে ব্যবহার করি ।

১. সুখের জীবন কষ্ট-বিয়ে করা

  1. ষাঁড় হত্যা আমাকে-আমন্ত্রণ স্ত্রী যুদ্ধ করতে
  2. দেয়াল বুস্টিং-স্ত্রীর কিছু ব্যাখ্যা

৪. চার দিন সেখানে জ্যোৎস্না সেখানে অন্ধকার রাতে-স্ত্রী ‘ র কাছ থেকে বাসায় আসছেন এমইকে

৫. আত্মহত্যা-বিয়ের মতকে উদ্দীপ্ত করা ।

৬. শত্রুতা-বিয়ে করা বন্ধু

৭. আত্মরুচি দেখা-বিয়ে না হওয়া

৮. পাপের শাস্তি-বিয়ে

৯. প্রেম বিয়ে-লড়াইয়ের জন্য নিজেকে খোঁজা

  1. জীবন-স্থিত কুমারী সেবন

১১. ওখলিতে স্যার দিন-বিয়ের জন্য হ্যাঁ করুন

১২. দুই পাঠে নাকাল-অন্যকে বিয়ে

১৩. স্ত্রীর পার্স থেকে নিজেকে ডাকাতি-টাকা তোলা দেখা

১৪. পা থেকে পিছলে পড়ে-স্ত্রী সামনের দিকে তাকিয়ে

১৫. ভুল করে বিয়ের ছবি দেখে অনুতাপ

১৬. লে যখনই স্যার শাভেস-বিয়ে করেন তখনই পরীক্ষা ব্যর্থ হয়ে যায়

  1. বিয়ের জন্য-স্বেচ্ছাশ্রমে হ্যাঁ করুন

১৮. বিনা অপরাধে বিবাহ-শাস্তি

১৯. বেগনি ওয়েডিং-এ আবদুল্লাহ দিওয়ানা-অন্যের কষ্ট নিয়ে খুশি

২০. সলী হাফ বাড়ি-বরের দেওয়া একটি স্কিম কিন্তু দেওয়া হয়নি ।

…………………………………………………………………………………………………………………………
দাদু আর ফেসবুক!
দাদু: সারাদিন মোবাইল! ফেসবুক… বোর হবেন না? তাতে কী?

নাতি: আরে দাদু, তুমি চাকরি করো, তুমি তোমার পুরনো বন্ধুদের খুঁজে পাও! এটি একবার দেখতে ব্যবহার করুন! আবার বলো!

দাদু: আমি এ সব করি না!

নাতি: একবার তুমি এটা করছো, দেখো!

দাদু: আরে, সবাই আমার সঙ্গে তৃতীয়, চতুর্থ পর্যন্ত পড়েছি… সবাই কি এটা জানবে?

নাতি: আরে একবার, ট্রয় তখন দাদু!

আর তখন 88 বছর বয়সী সদানন্দ জি-র ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরি হল! আধ ঘণ্টার মধ্যেই চন্দ্রকান্ত পাটিল, যশবন্ত রাও ও ঝামলু যাদব ইত্যাদি তাঁদের বন্ধুর অনুরোধ পেয়ে গেলেন!

এই সব ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দেখা মাত্রই দাদুর চোখের ঝলকানি আর কথা বলল নাতি,
‘ ‘ আরে, ছেলে জারা দেখো… লীলাবতী চৌরাশিয়া হোক বা মন্দাকিনী চৌহান? “

…………………………………………………………………………………………………………………………
এমন স্মার্টনেস ভাল নয়!
একটি পাড়ায় থাকতেন এক জাট । বানিয়া স্ত্রী চলে গেছেন । জাট ভেবেছিল বানিয়া অনেক টাকা, কিছু আয় করেছে ।

জাট বুকে মারধর বানিয়া বাড়িতে গিয়ে কাঁদতে কাঁদতেই বলল, “আমি তোমার স্ত্রীকে খুব ভালবাসি । আমি এটা ছাড়া কিভাবে বেঁচে আছি, আমাকে এটা দিয়ে পুড়িয়ে ফেলো । “

গেঞ্জি হাতে হাতজোড় করে বললেন, ‘ ‘ চৌধুরী আসতে চলেছে অনেক দূর থেকে ও বিস্তৃত থেকে । এরকম কোরো না. এটা খুবই অপমানজনক হবে । “

জাট: আচ্ছা, এক লাখ টাকা দাও, আমি চুপচাপ চলে যাব ।

বানিয়া এক লাখ টাকা ও জাট আনন্দ বাড়ি গেছে ।

কয়েক দিন পরেই জাট-এর গৃহসাথী মারা যান । বতোর মনে হয়েছিল, সুযোগ এসেছে আর আমি জাট থেকে সুদ নিয়ে টাকা ফিরিয়ে আনব ।

গেঞ্জি পরে কাঁদতে থাকা জাট বাড়িতে গিয়ে বলল, “আমি আর তোমার গৃহসঙ্গী আমাকে স্লভড করেছি । আমি এটা দিয়ে মরব, আর এটা দিয়ে উড়িয়ে দিই । “

এটা শুনে জাট তাঁর ছেলেদের সঙ্গে কথা বলেছে । ‘ চোলো, থারি মা বললেন, ‘ আমার এক হওয়ার ভালবাসা আছে । আচ্ছা, এই বানিয়া, তোমার মায়ের সঙ্গে । “

বানিয়া: মাফ চৌধুরী । আমি মজা করছিলাম ।

জাট: আচ্ছা, আপনি দু ‘ লক্ষ টাকা পান, নাহলে ছেলেরা রেডি, তন্ময় আমি ।