বিবাহোত্তর বিয়ের গল্প । নতুন বাংলা জোকস

husband wife special funny jokes in bengali
husband wife special funny jokes in bengali

বিভি চালিসা!
BV পরিষেবা ট্রু সার্ভিস ।
তারা যাই করুক না কেন, বাদাম খান ।
যা স্ত্রীর পায়ে চাপ দেয় ।
শুধু বৈদশতম সর্বোচ্চ অবস্থান লাভ করেন ।
সেই স্ত্রী-র দাস ।
কোনও ঝামেলায় আসবেন না ।
জো বিভির সাজওয়ে শাড়ি ।
তার পরিণতি জগ থেকে বিচ্ছিন্ন ।
ভূত ভ্যাম্পায়ার কাছে নেই ।
সেই স্ত্রী-র কীর্তন গাদাই ।
হাত জোড় করুন ।
স্ত্রীর নজরে ।
বাড়িতে সুখ আছে ।
কল্যাণ হোক ।
প্রণাম করেন বাড়িতে ।
সঙ্গে হাত মিলিয়ে রকমারি ।
মুখ থেকে স্ত্রী ও জাদুদণ্ড ।
আমার সাথে কথা বলো ।
জয় স্ত্রী দেবী কল্যাণী ।
মায়া তোমাকে চিনতে পারল না ।
আপনি সব দেবতার কাছে হেরে যেতে পারেন ।
ভয়ে কাঁপে ।
কোনও চরিত্র নয়, আপনাকে যেতে হবে ।
পুরুষটি ঈশ্বরকে চিনতে পারেনি ।
তোমার মায়া ।
কেউ পার পাচ্ছিল না ।
তোমাকে দেখেই পুতুল ।
কিন্তু বিপদ-আপদে পুডিং ।
হে আমার সন্তানজননী ।
তুমি আমার নিয়তি ।
সিলিন্ডারের অস্ত্র আপনার ।
মাথায় যখন কাঙ্ক্ষিত আঘাত ।
তোমার কাছে এটা বলো ।
গুলির মতো ।
আমরা আপনাকে ভয় পাই ।
চোরের ভয় পায় পুলিশ ।
এটা আপনাদের সন্ত্রাস ।
একটি বৃশ্চিক-সদৃশ স্টিং ।
স্বামী সেটা করুক ।
তিনি পেয়েছেন সত্যিকারের বাদাম ।
স্ত্রী ও স্ত্রীকে নিয়ে গাউ ।
জীবনে ভুগবেন না ।
লর্ড দীক্ষিত ও স্ত্রী ভাদনা ।
স্ত্রীর কর নিয়ে নিন ।
ওয়ান্ডারু বউ মাউথ-কামাল ।
ফজিলত ও ডিফতার একটি খনি ।
পাওয়া যায়নি বিন তোমারও ।
স্বামীদের প্রতি শ্রদ্ধা ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
বিভ্রান্তি!
এক ব্যক্তি একটি সূক্ষ্ম কাপড় কিনে স্যুট সেলাই করতে এক দর্জির কাছে যান । দর্জি কাপড়টা নিয়ে কিছু একটা বলল, “কাপড়টা কম । এটা স্যুট হয়ে উঠতে পারে না । “

চলে গেলেন অন্য দর্জির কাছে । মাপজোক নেওয়ার পর তিনি বলেন, ‘ ‘ তুমি দশ দিন পর স্যুট পরে নাও । “

একটি নির্দিষ্ট সময়ে দর্জির কাছে গিয়েছিলেন তিনি । স্যুট রেডি ছিল । পাঁচ বছরের ছেলেটা দোকানে ঢুকল শুধু দর্জির টাকা দিতে । লোকটি দেখল, ছেলেটা ঠিক একই রকম কাপড়ের স্যুট পরে আছে । সংক্ষিপ্ত বিতর্কের পর দর্জি বিষয়টি মেনে নেন ।

ওই ব্যক্তি প্রথমে দর্জির কাছে গিয়ে বলেন, “আপনি বলতেন যে কাপড় ছোট, কিন্তু আপনার সাথে দর্জি শুধু আমার জন্য নয়, একই কাপড় দিয়ে আমার ছেলের জন্যও একটি স্যুট বানিয়েছেন । “

দর্জি ধৈর্য ধরে উল্টো দিকে ঝুঁকে পড়লেন, তারপর কিছু একটা বললেন, ছেলের বয়স হল কী করে?

মানুষ: 2 ‘ ‘ পাঁচ বছর । “

দ্য দর্জি চিল্ ড, “আমি এখন কী কারণে জানতে পারলাম? স্যার, আমার ছেলেটির বয়স ১৮ বছর । “
…………………………………………………………………………………………………………………………
বড়-হৃদয়দৃষ্টি!
এক অভিযাত্রী গ্রামের পাশ দিয়ে এসে একটি বাচ্চাকে খেলতে দেখে বললেন, ‘ ‘ বেটা, একটু জল দেবে? “

শিশু: যদি লস্যি থাকে ।

যাত্রীরা: তখন খুব ভাল হবে ।

শিশুটি পালিয়ে গিয়ে লস্যি নিয়ে আসে । ৫ লোটের লস্যি পানের পর শিশুটিকে জিজ্ঞাসা করেন অভিযাত্রী । ‘ ‘ আপনার বাড়িতে কোনও লস্যি পান না? “

শিশু: সব পান করুন কিন্তু আজ ইঁদুর পড়ে লস্যি খেয়ে তাতে মারা যান ।

ক্ষোভে মাটিতে লোটা দিয়ে আঘাত করেন ওই অভিযাত্রী ।

শিশুটি চিৎকার করে বলল, ‘ ‘ মা ওরা লোটা ভেঙে দিয়েছে । এখন, আমরা টয়লেটে কি নেব? “
…………………………………………………………………………………………………………………………
একটা সত্যি!
ছেলে: ভাগ্যিস, এই দিনটার জন্য অপেক্ষা করে থেকেছি ।

মেয়ে: তাই আমি যাবো?

ছেলে: একেবারেই না ।

মেয়ে: তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?

ছেলে: হ্যাঁ, আমি এটা করব, আর আমি এটা চালিয়ে যাবো ।

মেয়ে: তুমি কি কখনো আমার সাথে প্রতারণা করবে?

ছেলে: এর চেয়ে ভালো আর কিছু হয় না, আমি মরে যাই ।

মেয়ে: আমি কি এটা ভালোবাসি?

ছেলে: হ্যাঁ, কেন নয় ।

মেয়ে: তুমি আমাকে মেরে ফেলবে?

ছেলে: না, আমি এমন মানুষ নই ।

মেয়ে: আমি কি তোমাকে বিশ্বাস করতে পারি?

ছেলে: হ্যাঁ ।

মেয়ে: ওহ ডিয়ার ।

আর তা পড়ে পোস্ট-ম্যারেজ স্টোরি-র জন্য নীচ থেকে ।