ম্যালেরিয়া মশার কামড়ের ফলে জ্বর হয় । তাই তা ঠেকানোর সবচেয়ে ভাল উপায় হল মশা প্রতিরোধ করা । টার্মিনাল ডিজিজ না হলেও সামান্যতম ইনাডাভার্টেন্স যথেষ্ট ক্ষতি হতে পারে ।
ম্যালেরিয়ার কারণ
ম্যালেরিয়া ছড়ায় মহিলা অ্যানাফাইল্যাক্সিস মশাও । এই মশা যখন একজন সুস্থ মানুষকে কামড়ায়, তখন মালারিজার তার রক্তে প্রবেশ করে এবং সে ম্যালেরিয়া আক্রান্ত হয়ে পড়ে ।
ম্যালেরিয়ার লক্ষণ
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, রোগী ঠান্ডা অনুভব করলে সারা শরীরে কিউপিআই থেকে মুক্তি মিলতে শুরু করে । তার পরই শুরু হয় তীব্র মাথাব্যথা । জ্বর খুব দ্রুত বেড়ে যায় এবং কিছু সময় পরে শরীরের ঘাম এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে যায় । জ্বর ওঠানামা করতে থাকে ।
ম্যালেরিয়ার ক্ষেত্রে চিকিৎসা
কিছু ঘরোয়া ওষুধ ম্যালেরিয়া জ্বরের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী কিন্তু যদি ঘরোয়া ওষুধেও কোনও উপকার না পাওয়া যায়, তাহলে তা মারাত্মক হতে পারে বলে অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছ থেকে তাৎক্ষণিক ভাবে জেনে নিতে পারেন ।
ম্যালেরিয়ার মধ্যে লেবু ব্যবহার ✔-কালো মরিচ ও লবণ দিয়ে লেবু চিড় পূরণ করে হালকা গরম করে নিন তাভা । জ্বরের সময় এতে জ্বর কমায় চোষা লেবু । 500 গ্রাম জলে লেবু খোসা দিয়ে দুটি লেবুর রস একত্রিত করুন এবং মৃৎশিল্পে ফুটিয়ে নিন যাতে তা হালহীন হয় । এই রস এক রাতে এই বাসন থাকতে দিন । সকালে তা পান করলে ম্যালেরিয়া জ্বর বন্ধ হয় । জ্বরের সময় যদি বমি হয়, তাহলে একটি লেবু বেতের রসে আলিঙ্গন করে পান করুন । পানিতে লেবু দিয়ে আলিঙ্গন করুন এবং স্বাদ অনুযায়ী চিনি যোগ করুন এবং একটানা চারদিন সকালে ও সন্ধ্যায় পান করুন । ম্যালেরিয়া দূর হবে ।
✔ পেয়ারা ম্যালেরিয়া ল্যামস্-এর ফলে-পেয়ারা ম্যালেরিয়া রোগে খুবই উপকারী ফল । এতে রোগের উপকার হয় ।
✔, সেভ করে খাওয়া ম্যালেরিয়া নিরাময়ে সাহায্য করে ।
ম্যালেরিয়া ত্রাণে কমলা ✔-দু ‘ কাপ জলে দু ‘ টি কমলা খোসা ফোড়ন দিয়ে তা পান করুন । এর ফলে ম্যালেরিয়ার প্রচুর সুরাহা হয় ।
✔ বাতাবি জুস খেয়ে নিন-বাতাবি জুস সব ধরনের ফেভার্স থেকে স্বাস্থ্য রক্ষা করে । যদি পিচের রসে কমলার রস যোগ করা হয়, তাহলে খুব শীঘ্রই ম্যালেরিয়া দূর হবে । ম্যালেরিয়া রোগীকে প্রায়ই কুইনাইন পিল দেওয়া হয় । স্বাভাবিকভাবেই পীচ উপস্থিত থাকে কুইনাইন । অতএব, পীচ রস রোগীর দ্বিগুণ উপকার দেয় ।