ইন্দোর: ডিজিটাল প্রযুক্তিকে ধন্যবাদ, মুসাসিকি একটি বড় সম্পদ আজ ইন্টারনেটে কয়েক মুহূর্তের মধ্যে সহজেই খুলে যেতে পারে । কিন্তু একটা সময় ছিল যখন গান সংকলন গ্রামোফোন রেকর্ডের মাধ্যমে মানুষের কানে পৌঁছায় । পাসিং যুগের একই সুরিলি ঐতিহ্যকে বাঁচাতে বিখ্যাত গায়িকা লতা মঙ্গেশকর ভক্ত তাঁর গানের দুর্লভ গ্রামোফোন রেকর্ড জমা করেছেন ।
ইন্দোর-ভিত্তিক সংগ্রহশালাটির মালিক সুমন চৌরাশিয়া (69), 0 “PTI-Language0 ছোটবেলা থেকেই লতাজির ভক্ত । 1965 থেকে তাদের গানের গ্রামোফোন রেকর্ড সঞ্চয় শুরু করি । আমার বর্তমানে প্রায় 7,600 গ্রামোফোন রেকর্ডের সংকলন রয়েছে । দেশি-বিদেশি ভাষা ও উপভাষায় লতাজির গান গেয়েছেন এই দুর্লভ গান । চৌরাশিয়া বলেন, 2008-এ তিনি সংগ্রহশালাটির আয়োজন করার জন্য একটি মিউজিয়াম বানিয়েছিলেন । তা ছিল renamed-0 “লতা দীননাথ মঙ্গেশকর গ্রামোফোন রেকর্ড Museum0 “.
তিনি বলছিলেন, “আমি এক দিন বুঝলাম, আলিজির জন্মস্থান ইন্দোরে এমন একটা মিউজিয়াম করা উচিত, যাতে সঙ্গীতশিল্পীরা তাঁদের সুরেলা ঐতিহ্যকে এক ছাদের তলায় উপভোগ করতে পারেন । তখন থেকেই আমি তাদের গানের গ্রামোফোন রেকর্ড খোঁজার কাজে ব্যস্ত । চৌরাশিয়া ফখরের ব্যাখ্যা, সাড়ে পাঁচ দশক ধরে তৈরি এই জাদুঘর হল b “কুইন অফ মুসাসিকিতো 0 ফিল্মি গান থেকে তাঁর গানে কণ্ঠ দিয়ে রেডিয়ো গান । শহরের পিডানবার এলাকার 1,600 বর্গ ফুট উঁচুতে তৈরি এই মিউজিয়ামটি তাঁর গান ছাড়াও লতা মঙ্গেশকরের জীবন ও বইয়ের ছবি বাঁচিয়েছে ।
শ্বাসকষ্ট নিয়ে অভিযোগ ওঠায় ১১ নভেম্বর মুম্বই হাসপাতালে ভর্তি হন লতা মঙ্গেশকর (90) । সম্প্রতি তাঁর পাবলিক রিলেশনস (পিআর) দলের এক বিবৃতি অনুযায়ী, সেই মালিকা দের স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে । লতা মঙ্গেশকর সুস্বাস্থ্যের জন্য যাঁরা প্রার্থনা করেন, তাঁদের মধ্যে চৌরাশিয়া ।
তিনি বলেন, আমি আত্মবিশ্বাসী, আলিজি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরবেন । 1929 সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ইন্দোরে জন্মানো লতা মঙ্গেশকর-এর যাত্রা শুরু হয় ল্যাটেরাল গানের জগতে, 1942 সালে । তার সাত দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি বিভিন্ন ভাষা উপভাষার 30,000 বেশি গান কণ্ঠ দিয়েছেন । 2001 সাল থেকে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত হন লতা মঙ্গেশকর । ‘ ভারতরত্ন ভূষিত করা হয় ।