প্রশংসা অনেক ব্যয়বহুল!
২০ বছর ধরে বিয়ে করা এক ব্যক্তি এখনও স্ত্রীর হাতে তৈরি খাবারের প্রশংসা করেননি ।
একদিন অফিস থেকে বাড়ি ফিরে যখন আসছিলেন, তখন পথে এক বাবা পেলেন । বাবা যখন লোকটিকে থামিয়ে কিছু খাবার চাইল, তখন লোকটি বাবাকে খাওয়ালেন । বাবা খুব খুশি হয়ে ওই ব্যক্তিকে বলেছিলেন, তাঁর যদি কোনও সমস্যা থাকে, তাঁকে বলুন, আমরা এর সমাধান করে দেব ।
লোকটি বলল, ‘ ‘ বাপুজি, আমি অনেক দিন ধরে চেষ্টা করলেও কাজের অগ্রগতি হচ্ছে না । “
বাবা: বেটা, খাওয়ার জন্য তোমার স্ত্রীর কোনও প্রশংসাই করিনি কখনও । আপনার খাদ্যের জন্য আপনার স্ত্রীর প্রশংসা করুন, আপনি অবশ্যই প্রমোশন পাবেন ।
তিনি বাবাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলে যান ধন্যবাদ ।
বাড়িতে পৌঁছে তাঁর স্ত্রী খাবার পরিবেশন করেন, মানুষটা খেয়েছেন, খাবারের জন্য তাঁর প্রশংসাও করেছেন ।
স্ত্রী উঠে রান্নাঘর থেকে সিলিন্ডার নিয়ে এসে ওই ব্যক্তিকে মারধর শুরু করে ।
মানুষ: কী হয়েছে? আমি আপনাদের খাবারের প্রশংসা করছি ।
স্ত্রী: ২০ বছর ধরে আপনি খাবারের জন্য প্রশংসিত হননি, আপনার প্রতিবেশীর কাছ থেকে খাবার দেওয়া হয়ে থাকলে জীবন উপভোগ করেছেন ।
…………………………………………………………………………………………………….
অনন্য পরীক্ষা!
ঠান্ডা লাগার অভিযোগ নিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন এক কুৎসিত কৃষ্ণাঙ্গ । ডাক্তারবাবু তাঁর দিকে তাকিয়ে কার্সরি চোখে কাপড় খুলে নিয়ে দু ‘ হাত মাটিতে পুঁতে দিতে বললেন ।
লোকটি হতবাক হলেও তিনি যেমন ডাক্তার চেয়েছেন, তেমনই করেছেন ।
ডাক্তার: আচ্ছা, এখন পশুর মতো যান, আর ঘরের ডান কোনায় যান ।
সেই মানুষটি সেটাই করেছেন ।
ডাক্তার: এখনই চলে যান বাঁ কোনায় ।
লোকটি সেখানে চলে যায় ।
ডাক্তার: এখন এই কোনায়, এখন ওই কোনায়, এখন সামনে, এখন মাঝখানে ।
লোকটি ঘাবড়ে গিয়ে দাঁড়িয়ে বলল, ‘ ডাক্তারবাবু, স্যার, আমার তো কোনও গুরুতর অসুস্থতা হয়নি? “
ডাক্তার: ওহ, একটু ঠান্ডা আছে, এই দুটো বুলেট সকালে সারিয়ে দেবে ।
মানুষ: কিন্তু ডক্টর সাহেব, তুমি আমাকে এক ঘন্টার জন্য এভাবে পরীক্ষা করেছ কেন?
ডাক্তার: মানুষ কিছু না, বিষয়টা হল আমি একটা কালো সোফা কিনেছি, দেখতে চেয়েছি এই ঘরে তিনি কোথায় ঠিক দেখতে যাবেন ।
……………………………………………………………………………………………………
এই জন্য!
একবার রাতে এক ডাক্তার ঘুমিয়েছিল । হঠাৎ রাতে ডাক্তার ঘুম থেকে উঠে দেখেন, তাঁর টয়লেট সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ ।
স্ত্রীকে বললেন, ‘ ‘ আমি এখন কর্মকার বলি । “
স্ত্রী জিজ্ঞাসা করলেন, “রাত তিনটের সময় কর্মকার ফোন করবে? “
ডাক্তার: হ্যাঁ, কেন নয়, ফোন করব । কোনও রোগী অসুস্থ হয়ে পড়লে আমরাও রাতে যাই ।
তিনি কর্মকার নামে, অভিযোগ করে রাতে আসতে বলেন । কর্মকার সকালে আসতে বললে ডাক্তারবাবু আবার একই কথা বলেন । “আমি যদি রাতে রোগী দেখতে যেতে পারি, কেন আসতে পারব না? “
রাত 3:30 নাগাদ কর্মকার চোখের সামনে পৌঁছন । ডাক্তার তাকে টয়লেট দেখিয়ে দিল ।
কর্মকার বেরিয়ে গেল, কিছু বুলেট ছিল । দু ‘ টি বুলেট তুলে নিয়ে টয়লেটে রেখে চিকিৎসককে জানান, “যদি কিছু না হয়, আমাকে সকালে আবার ফোন করো ।