স্বামী স্ত্রী মজার রসিকতা বাংলায়

husband wife special funny jokes in bengali
husband wife special funny jokes in bengali

প্রশংসা অনেক ব্যয়বহুল!
২০ বছর ধরে বিয়ে করা এক ব্যক্তি এখনও স্ত্রীর হাতে তৈরি খাবারের প্রশংসা করেননি ।

একদিন অফিস থেকে বাড়ি ফিরে যখন আসছিলেন, তখন পথে এক বাবা পেলেন । বাবা যখন লোকটিকে থামিয়ে কিছু খাবার চাইল, তখন লোকটি বাবাকে খাওয়ালেন । বাবা খুব খুশি হয়ে ওই ব্যক্তিকে বলেছিলেন, তাঁর যদি কোনও সমস্যা থাকে, তাঁকে বলুন, আমরা এর সমাধান করে দেব ।

লোকটি বলল, ‘ ‘ বাপুজি, আমি অনেক দিন ধরে চেষ্টা করলেও কাজের অগ্রগতি হচ্ছে না । “

বাবা: বেটা, খাওয়ার জন্য তোমার স্ত্রীর কোনও প্রশংসাই করিনি কখনও । আপনার খাদ্যের জন্য আপনার স্ত্রীর প্রশংসা করুন, আপনি অবশ্যই প্রমোশন পাবেন ।

তিনি বাবাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলে যান ধন্যবাদ ।

বাড়িতে পৌঁছে তাঁর স্ত্রী খাবার পরিবেশন করেন, মানুষটা খেয়েছেন, খাবারের জন্য তাঁর প্রশংসাও করেছেন ।

স্ত্রী উঠে রান্নাঘর থেকে সিলিন্ডার নিয়ে এসে ওই ব্যক্তিকে মারধর শুরু করে ।

মানুষ: কী হয়েছে? আমি আপনাদের খাবারের প্রশংসা করছি ।

স্ত্রী: ২০ বছর ধরে আপনি খাবারের জন্য প্রশংসিত হননি, আপনার প্রতিবেশীর কাছ থেকে খাবার দেওয়া হয়ে থাকলে জীবন উপভোগ করেছেন ।

…………………………………………………………………………………………………….

অনন্য পরীক্ষা!
ঠান্ডা লাগার অভিযোগ নিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন এক কুৎসিত কৃষ্ণাঙ্গ । ডাক্তারবাবু তাঁর দিকে তাকিয়ে কার্সরি চোখে কাপড় খুলে নিয়ে দু ‘ হাত মাটিতে পুঁতে দিতে বললেন ।

লোকটি হতবাক হলেও তিনি যেমন ডাক্তার চেয়েছেন, তেমনই করেছেন ।

ডাক্তার: আচ্ছা, এখন পশুর মতো যান, আর ঘরের ডান কোনায় যান ।

সেই মানুষটি সেটাই করেছেন ।

ডাক্তার: এখনই চলে যান বাঁ কোনায় ।

লোকটি সেখানে চলে যায় ।

ডাক্তার: এখন এই কোনায়, এখন ওই কোনায়, এখন সামনে, এখন মাঝখানে ।

লোকটি ঘাবড়ে গিয়ে দাঁড়িয়ে বলল, ‘ ডাক্তারবাবু, স্যার, আমার তো কোনও গুরুতর অসুস্থতা হয়নি? “

ডাক্তার: ওহ, একটু ঠান্ডা আছে, এই দুটো বুলেট সকালে সারিয়ে দেবে ।

মানুষ: কিন্তু ডক্টর সাহেব, তুমি আমাকে এক ঘন্টার জন্য এভাবে পরীক্ষা করেছ কেন?

ডাক্তার: মানুষ কিছু না, বিষয়টা হল আমি একটা কালো সোফা কিনেছি, দেখতে চেয়েছি এই ঘরে তিনি কোথায় ঠিক দেখতে যাবেন ।

……………………………………………………………………………………………………

এই জন্য!
একবার রাতে এক ডাক্তার ঘুমিয়েছিল । হঠাৎ রাতে ডাক্তার ঘুম থেকে উঠে দেখেন, তাঁর টয়লেট সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ ।

স্ত্রীকে বললেন, ‘ ‘ আমি এখন কর্মকার বলি । “

স্ত্রী জিজ্ঞাসা করলেন, “রাত তিনটের সময় কর্মকার ফোন করবে? “

ডাক্তার: হ্যাঁ, কেন নয়, ফোন করব । কোনও রোগী অসুস্থ হয়ে পড়লে আমরাও রাতে যাই ।

তিনি কর্মকার নামে, অভিযোগ করে রাতে আসতে বলেন । কর্মকার সকালে আসতে বললে ডাক্তারবাবু আবার একই কথা বলেন । “আমি যদি রাতে রোগী দেখতে যেতে পারি, কেন আসতে পারব না? “

রাত 3:30 নাগাদ কর্মকার চোখের সামনে পৌঁছন । ডাক্তার তাকে টয়লেট দেখিয়ে দিল ।

কর্মকার বেরিয়ে গেল, কিছু বুলেট ছিল । দু ‘ টি বুলেট তুলে নিয়ে টয়লেটে রেখে চিকিৎসককে জানান, “যদি কিছু না হয়, আমাকে সকালে আবার ফোন করো ।