ভয়েস বসা বা স্ট্রাঙ্গুলেশন এর ঘরোয়া প্রতিকার

Home Remedies For Throat Hoarseness In Bengali
Home Remedies For Throat Hoarseness In Bengali

ভয়েস বসা বা স্ট্রাঙ্গুলেশন এর ঘরোয়া প্রতিকার

আপনার কণ্ঠস্বর যদি ঠিক না আসছে বা কোনও উগ্র কণ্ঠস্বর আসছে, তা হলে সেটাকে স্ট্রাঙ্গুলেশন বা শব্দ বলা হয় । এটা সাধারণত হয় যখন ঠান্ডা লাগে, দ্রুত কথা বলে বা খুব বেশি শব্দ দিয়ে গান গায় ।

খুব রেগে গিয়ে খুব দ্রুত চিৎকার করলেও, এখনও গলা বুজে বসে থাকতে পারেন । গলা ব্যথা বা গলা ক্ষতি খাওয়া শব্দ এবং সঠিক ভয়েস বই হতে পারে ।

স্কোয়াট সত্যিই নিজের মধ্যে কোনও রোগ নয় । তাও স্থায়ী না-হলে দ্রুত সংশোধন করা যায় । অনেক সময় এটি একটি গুরুতর রোগের লক্ষণ হতে পারে-যেমন গলা ক্যান্সার, হিস্টিরিয়া, প্যারালিসিস ইত্যাদি ।
কারণ এবং স্ট্রুলেশন লক্ষণ

দ্রুত কথা বলা, গলা অতিরিক্ত ব্যবহার, সর্দি, উদ্ভিজ্জ ঘি এবং দরিদ্র তেল সামগ্রী এবং অন্যান্য শারীরিক রোগ । একটি স্ট্রাঙ্গুলেশন বসে বা জমতে থাকলে, কণ্ঠস্বর স্পষ্ট ভাবে উঠে না, বা শব্দ রোগের গুরুতর অবস্থার মধ্যে উঠে আসে না । এই রোগের ফলে গলায় জ্বালা ও ব্যথা হয়, কথা বলা, খাওয়া-দাওয়া করে কিছু গিলতে অসুবিধা হয় ।

আপনি হয়তো প্রায়ই লক্ষ্য করেছেন যে আপনি ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত গলা ফাটিয়েছেন । এর ফলে আপনার গলায় কফ জমে যায় । তাই এই কারণে যদি আপনার সমস্যা হয়, তাহলে এর মূলে চিকিৎসা করতে হবে, অর্থাৎ কড়া ভাবে বর্জন করুন । টক জিনিস বেশি খেলে গলা আরও খারাপ হতে পারে । এমন কিছু কারণ থাকতে পারে, যার ফলে আপনার কণ্ঠস্বর চিরতরে নষ্ট হয়ে যায়, যার মধ্যে কিছু শারীরিক দুর্বলতা, লোহা বা শরীরে রক্ত ক্ষয় ইত্যাদি ।
বাড়ির প্রতিকার বা ধ্বনি বসা

১) বেতের বসার গলা চিকিৎসা করা – খুব আরামে গলা বসে বেতের চিকিৎসা করতে পারেন । এর জন্য একটা বেত নিয়ে আগুনে ভাল করে বেক করে নিন । তারপর এই আখ চুম্বন । চুষা অসুস্থ বেতের গলা খোলে ।

২) যদি আনন্দ বা তাপের কারণে শব্দ বসে যায়, তা হলে মিশ্রী ও মাখন মেশানো বা চিবিয়ে মেশানো মিশ্রী ও কাজুবাদাম মিশিয়ে শব্দ খোলা হয় ।

৩) একটি প্যানের সঙ্গে একটু মুহাথি প্রেস করে মুখে ঘুমান । সকাল হলেই গলা পরিষ্কার হয়ে যাবে ।

৪) গম সেমলিনার সঙ্গে ঘি মিশিয়ে পুডিং-এর মতো গলায় বেঁধে নিতে হয় । এতে সারা দিন গলা সুস্থ থাকবে । চাইলে রাতে বেঁধে রেখে ঘুমোতে যান ।

৫) নুন-রুদ্ধ আচরণ-একটি ধুয়ে সরষের তেল নিয়ে তাতে সামান্য নুন মেশান । এটি প্রায় 10 মিনিটের জন্য ঘূর্ণায়মান রাখুন, তারপর এটি ফেলে দিন । সকালে ও সন্ধ্যায় তা করুন । দ্বিতীয় রেসিপিটি হল, উষ্ণ জলে সামান্য নুন মেশান । এর ফলে গলা ব্যথা বাড়ে এবং 2-3 দিনের মধ্যে গলা পুরোপুরি নিরাময় হয় ।

৬) বেরি: বেরি-র কেরল গুঁড়ো করে তাদের মধুর সঙ্গে মিশিয়ে বুলেট তৈরি করুন । দিনে চার-পাঁচ বার দু ‘-দু ‘ টো ট্যাবলেট চুষে খায় । গলা বসা সেরে যাবে ।

৭) শালগাম: জলে শালগাম ফুটন্ত করে জল পরিশোধন করুন । এরপর স্বাদ অনুযায়ী চিনি মেশান । গলা সারিয়ে তোলা হবে ।

৮) আমলকি: গুঁড়ো আমলকির জল দিয়ে ভাঙাচোরা করে নিলে, যে কোনও ধরনের গলা হওয়া ঠিক হয়ে যায় ।

৯) আদা: আধ ঘণ্টার বিরতিতে মদ্যপান করে আধ চা চামচ আদার রস সেরে ফেলা হয় । কিন্তু খেয়াল রাখবেন আদার রস যেন কিছু সময়ের জন্য গলায় বন্ধ করে দেওয়া হয় । আদা হালকা গরম করে, গলা সারিয়ে তোলা ।