পাকস্থলীর কৃমির উপসর্গ এবং উপসর্গ
অনেক সময় খাদ্য, উচ্চ ভোজনের মিষ্টি পদার্থ, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং খাদ্যের পর্যাপ্ত মনোযোগের অভাব নেই । এগুলো পাতলা ও খুব ছোট, যা পেটের অন্ত্র দ্বারা লালন করে তাদের সন্তান জন্মায় । এই পোকামাকড়ের বজ্রপাত পেটে প্রচন্ড ভাবে সূঁচ অনুভব করে । এই পোকামাকড় থেকে বের করে রাখে ।
পেটে কৃমি থাকার সময় চিকিৎসা
১. পিচ: পিচ পাতার রস অল্প পরিমাণ মিশ্রণ তৈরি করে বা একই সঙ্গে পান করুন । সঙ্গে সঙ্গে কাদে মারা যাবে ।
২. ইসবাগল: যদি পোকামাকড় আমাশয় হ্যাচ করে তাহলে ইসবাগল ব্যবহার করুন । ইবাগল-এর হুকের সঙ্গে ভুনা মৌরি গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে পাকস্থলীর কৃমি মরে গিয়ে আমাশয় দিয়ে আসা বন্ধ করে দেয় ।
৩. লেবু: লেবু ও পাউরুটির বীজ পিষে দিন এবং রাতে ঘুমানোর সময় অল্প দুধে এক চিমটি গুঁড়া পান করুন, আর এক দিনের মধ্যে পাকস্থলীর কৃমি দূর হয়ে যায় ।
৪. সেভ: পেটে বাগ থাকলে সেভের খাওয়া উপকারী ।
৫. পেঁপে: পেঁপের বীজ জলে পিষে নিন । একইসঙ্গে রাতে ঘুমানোর সময় অল্প দুধে ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে নিন । এর মাধ্যমে দুই-তিন দিনের মধ্যে পাকস্থলীর কৃমি দূর হবে ।
৬. ডালিম: ডালিমের খোসা গুঁড়া করার মতো করে গুঁড়ো করে তাতে সামান্য দই ও লবণ মিশিয়ে পেটের কৃমি বর্জন করুন ।
৭. মুবেরি নিয়মিত খেলে (সেরকমকভাবে) পেটে পোকামাকড়ের সমস্যা সৃষ্টি হয় না । যদি পেটে পোকামাকড় উৎপন্ন হয়, তাহলে মুলবেরি খাওয়া খুবই উপকারী । জলে মুবেরি শিকড় ফোটাতে পারলেও পাকস্থলী ও অন্ত্রের কৃমি মরে যায় ।
৮. গাজর: এক সপ্তাহ ধরে কাঁচা গাজর খেলে পাকস্থলীর কৃমি বেরিয়ে যায় । সকালে হাফ পাভ গাজরের জুস, প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে মদ্যপান করলে পাকস্থলীর কৃমি দূর হয় ।
৯. উষ্ণ পানির সঙ্গে ম্যাঙ্গো কেরনেলগুঁড়া, এক চতুর্থাংশ চা-চামচ পাকস্থলীর কৃমি মারা ।
১০. আমলকি: এক চা চামচ ফ্রেশ আমলকির জুস পাঁচ দিন ধরে খেলে পাকস্থলীর কৃমি দূর হয় ।
১১. নারিকেল: নারকেলের পানি পান করে তারপর নারিকেল খেলে পাকস্থলীর কৃমি দূর হয় ।
১২. আখরোট: এক সপ্তাহের জন্য সন্ধ্যায় নিয়মিত দুটি আখরোট খান যখন সেখানে পাকস্থলীর কীট থাকে এবং তার উপরে গরুর দুধ ব্যবহার করুন । পোকামাকড় দূর হবে ।
১৩. আনারস: পেটে বাগ থাকলে আনারস খাওয়া উপকারী ।