টক বেলচান্ড এবং বমি জন্য ঘরোয়া প্রতিকার

Home remedies for sour belchands and vomiting in bengali
Home remedies for sour belchands and vomiting in bengali

কারণ এবং টক বেলেচন্ড এবং বমি লক্ষণ
আসলে, টক বেলচুন্ড এবং বমি বদহজম এবং বদহজমের একমাত্র লক্ষণ, যা অশষ্ণ খাদ্যের কারণে হয় । সারা দিন ধরে কচুরি, সামওমত এবং বেশি ইরিটিচের মতো সমৃদ্ধ খাবার বা সমৃদ্ধ ও তৈলাক্ত পদার্থ খেলে, টক বেলচাআসে এবং বমি ঘটে ।
টক বেলচ এবং বমি করার ক্ষেত্রে চিকিত্সা

১. সংরক্ষণ করুন: টক বেলভে সেভ করলে উপকার পাওয়া যায় ।

২. শরিফা: শরীফা হজমব্যবস্থাকে স্ট্রিপলাইন করে । এতে টক বেলআপ ও বমি করার মতো অভিযোগ সৃষ্টি হয় না ।

৩. তেঁতুল: রান্না করা তেঁতুলের শাঁস পিত্তথলির আধিক্য কমাতেও সাহায্য করে । এটি অ্যাসিডের অনেক আরাম দেয় এবং টক বেলচিসের আগমনও বন্ধ করে দেয় । বমি করার ক্ষেত্রে, তেঁতুল জলে ভিজিয়ে রাখা হয় এবং রস পরিশোধন করা হয় এবং আপনাকে পান করতে সাহায্য করে । এর সঙ্গে স্বাদ মতো কালো নুন যোগ করতে পারেন ।

৪. লেবু: লেবু একটি অ্যাসিডিক ফল । গরম জলে লেবুর রস ঢেলে, সন্ধ্যায় মদ্যপান করলে অ্যাসিডিটি দূর হয় । উষ্ণ জলে এক কাপ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন ।

৫. আমলকি: একই পরিমাণ ময়দা দিয়ে দুই চা চামচ আমলা জুস পান করুন অথবা পানির সমান পরিমাণে ভালোভাবে বের করে গ্রাউন্ড আমলা ও মিসরি মিশিয়ে নিন । এতে সব হজমের ত্রুটি দূর হবে ।

৬. কলা: চিনি ও এলাচ দিয়ে খেলে ম্যাথিম্মা ইনসিং দুটি কলা অম্বলে দারুণ উপকার করে । একটি রান্না করা কলার মধ্যে ঘি যোগ করলে পিত্তথলির আধিক্য দূর হয় ।

৭. গাজর: নিয়মিত গাজরের জুস পান করলে তা অম্ল-মধুর হয় না এবং অম্লতা দূর করে ।

৮. কমলা: বমি হলে কমলা উপকারী ।

৯. তরমুজ: সকালে এক গ্লাস তরমুজের রস মিশিয়ে নিন । এতেই থেমে যায় বমি ।

১০. বেত: পিত্তথলির বমি হওয়ার ক্ষেত্রে এক গ্লাস বেতের রসে দুই থেকে তিন চা চামচ মধু মেশান । একটা অলৌকিক প্রভাব তো থাকবেই ।

১১. নারকেল: কাঁচা নারকেল কেরাল খাওয়া খুব উপকারে লাগে যখন টক বেলছাটা আসে ।

১২. ব্ল্যাকবেরি: ভ্রমণের সময় যদি বমি হয় তাহলে ব্ল্যাকবেরি উপকারী ।

১৩. নাশপাতি: পিয়ার ‘ শরবত ‘ তে তাল মেমিতো যোগ করে রক্ত বন্ধ করা হয় ।

১৪. পিস্তা: পিস্তাচিস খাওয়া বমি ভাব ও বমি রোধ করে ।