কানের রোগের জন্য ঘরোয়া প্রতিকার

Home remedies for ear disease in bengali
Home remedies for ear disease in bengali

কান আমাদের শরীরের অত্যন্ত উপাদেয় একটি অংশ । এটি শুধুমাত্র শব্দ সংবেদনশীল নয় বরং আমাদের ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে ।
কারণ

কানের রোগের অনেক কারণ রয়েছে । কানে জল, ফুসকুড়ির, ছেঁকে থেকে কানে গেরো, কানে ফুরফুরে ভাব ইত্যাদি । মাথা বা কানের অংশে ঠান্ডা হলে কানের রোগ হতে পারে । কানের রোগের অন্যতম কারণ বিকট শব্দ, যাকে শব্দ দূষণ বলা যেতে পারে । মোটর, ট্রেন এবং সুপারসনিক বিমান আকাশে উড়ছে তার প্রধান কারণ । গাড়ি, ট্রাক আর কার্ট জোরে হর্ন বাজান । এ ছাড়াও শব্দ দূষণ ছড়ায় ।
লক্ষণগুলো

অধিকাংশ কান রোগের প্রধান লক্ষণ হল যে পুঁজ কান থেকে প্রবাহিত হতে শুরু করে এবং ব্যথা চলতে থাকে । কিছু রোগীর দীর্ঘ কানের রোগের কারণে শোনা যায় বা তারা উচ্চ শুনতে বন্ধ করে ।
চিকিত্সা

১. স্ট্রেউজ বা সালায়াই ব্যবহার করবেন না এমনকি কান পরিষ্কার করতে ভুলে যান । হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ইত্যাদি কানের গাঁক ইত্যাদি পরিষ্কার করতে ব্যবহার করা উচিত নয় ।

২. গরম পানি স্প্রে দিয়ে কান পরিষ্কার করার চেষ্টা করবেন না । এর ফলে কানের ক্ষত আরও গভীর হতে থাকে ।

৩. স্বাভাবিক কানের ব্যথায় এক ফোঁটা সর্ষের গরম তেল শিথিল হয়ে যায় । যদি কোনও কীট কানে ঢুকে গিয়েছে, তা হলে সরষের তেল ঢেলে বেরিয়ে আসে । সরষের তেলে লবঙ্গ বা রসুন ভালভাবে পুড়িয়ে ফেললে ব্যথা, পুঁজ বয়ে যাওয়া ও স্বাভাবিক ক্ষত সেরে যায় ।

৪. ঠান্ডার কারণে যদি কানে প্রচণ্ড ব্যথা হয়, তাহলে এক ফোঁটা ব্র্যান্ডের কুসুম কানের ব্যথা নিরাময় করে ।

৫. পেঁয়াজের রস সামান্য গরম করে, এক-দুই ফোঁটা কানে ঢাললে এবং তৎক্ষণাৎ ব্যথা এনে দেয় । এটি একটি ব্যক্তিগত এক্সপেরিমেন্ট ।

৬. তুলসি পাতার রস গরম করে তা কানের মধ্যে ঢেলে দিলে ব্যথা শিথিল হয় । যদি কান প্রবাহিত হয়, কয়েক দিনের জন্য এটি ঢালা পুঁজ মুছে যায় ।

৭. সকালের মরসুম অনুযায়ী গরম বা ঠান্ডা জলে লেবু ঘষলে, কান বয়ে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় ।

৮. একটি রিং প্লীহা তেলে এক টোলা সিনদুর এবং রসুনের একটি বা দুটি টার্ব রান্না করুন । তেল পাচার করে রসুন পুড়ে গেলে পরিষ্কার শিশি দিয়ে রাখুন । ক ‘ দিন বা দুই, কানে পুঁজ, কানের চুলকানি ইত্যাদি দিয়ে অবিরত কান নষ্ট করা হয় । কানের বধিরতা, রসুনের আট-দশটি টার্কি একটি ফিল্টার ভোজ্য তেলে রান্না করে অবিরত কানে পরিশোধন করে খেয়ালের পরিমাণ কমিয়ে দেয় । পেঁয়াজের রস গরম করে কানে লাগিয়ে দিলে বধিরতা কমাতে সাহায্য করে ।