হাঁপানি – হাঁপানি জন্য ঘরোয়া প্রতিকার
বেড়াতে গেলে শ্বাসনালীর নল আক্রান্ত হয় এবং শ্বাস নিতেও অসুবিধা হয় । হৃদরোগের কারণ শ্বাসযন্ত্রের টিউবওয়েলে মানসিক চাপ । শ্বাসযন্ত্রের টিউবের পেশি সঙ্কুচিত হয়ে নল টাইট হয়ে যায় । এর ফলে বায়ু ছাড়ার সময় বা ফুসফুসে প্রবেশ করলে বিপদ । এতে শ্লেষ্মাজনিত কারণে শ্বাস-প্রশ্বাস বেশি অসুবিধা হয় ।
হাঁপানি রোগের কারণ
ড্যামে প্রথম হামলাটি ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে হয় । অ্যালার্জি কোনও কারণে বাড়িতে জীবাণু, খাদ্য সামগ্রী এবং অ্যালার্জির কারণেও হাঁপানি হয় । মানসিক কারণে এবং এমনকি যখন আবহাওয়া পরিবর্তন হয়, হাঁপানি ঘটে ।
হাঁপানি রোগের লক্ষণ
হাঁপানি লক্ষণ এছাড়াও আওয়াজ-সি সাউন্ড এবং শ্বাসযন্ত্রের নল থেকে অনেক সময় কাশি হয় । পালস পালস স্পিড বেড়ে যায় । শ্বাসকষ্টের সমস্যায় কারণে হৃদরোগের সময় কথা বলতে অসুবিধা হয় রোগীকেও ।
হাঁপানি রোগের চিকিত্সা
ড্যামে আক্রান্ত রোগীরা অনেক সময় ইনহেলার ব্যবহার করেন বা এমন ওষুধ ব্যবহার করেন যা শ্বাসনালীর নল খুলে দেয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া সহজ করে ।
১. স্নিগ্ধ ড্র্যাগ বানিয়ে পাউডার প্রস্তুত করুন । সমান পরিমাণে মুলহাথির গুঁড়া যোগ করুন এবং মধু দিয়ে আধা থেকে এক গ্রাম পরিমাণ চেটে নিতে হয় । এর ফলে শ্বাস কষ্ট দূর করে হাঁপানি, কাশি ও সর্দি-কাশির উপকারিতা বাড়ে । উষ্ণ জলের সঙ্গে এই পাউডারটিও নিতে পারেন । বয়স দ্বারা পরিমাণ বাড়তে বা কমতে পারে । তিন বা চার সপ্তাহের জন্য ব্যবহার সহজ হাঁপানি নিরাময় ।
২. হাঁপানি শিশুদের কাছেও যায় । কিছু তুলসি ঠিকানা ভাল করে ধুয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন । এতে মধুর উপকারিতা শিশুদের অনেকটাই মিশিয়ে দেয় । রোগীরা দই, উরাদ ডাল, বাঁধাকপি, তৈলাক্ত খাবার ও বেশি মশলা সেবন করেন না । রোগীরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় শিশুকে পার্কে নিয়ে যান ।
৩. সন্তানকে মানসিক ভাবে এই রোগ সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হতে দেবেন না কারণ উদ্বেগ রোগটি আরো তীব্র করে তোলে ।
4. ডুমুর হাঁপানি রোগীদের জন্য উপকারী । এর ফলে শ্লেষ্মা থেকে বের হওয়া সহজ হয় । দুই বা তিনটি ডুমুর উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার পাত্রে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন । সকালে ব্রেকফাস্টের আগে ওই ডুমুর খান । তারপর সেই জলটা পান করুন ।
৫. আঙুর রোগীর জন্য খুবই উপকারী । আঙুর ফল এবং আঙুর ফলের রস দুটোই ব্যবহার করতে পারেন । কিছু ডাক্তার এমনকি বলেন, যদি রোগীকে ভিনিগার্ডেনে রাখা হয়, তাহলে চটজলদি উপকার পাওয়া যায় ।
৬. স্যাডজিল ও স্যাডগিল-এর মূল ছাল ও সাতজিল, সাতনা, অন্ধা, আইথ, আইথ, আইথ, ভিভা, রেনভা, ছবির মূল ছাল-এর মূল অংশের ছাল মিশ্রন দিয়ে পাঁচ গ্রাম বুলেট তৈরি করুন । ছায়ায় শুকিয়ে গিয়ে দুধ থেকে বড়ি নিলে বাঁধের উপকার হয় ।
৭. হাঁপানি, সর্দি, কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের মাধ্যমে সানত্রের রসের রোগীকে সামান্য লবণ ও মধু যোগ করে উপকার করা হয় । শ্লেষ্মা সহজে নির্গত হতে শুরু করে ।
৮. চৌশুর পাতার পাতার তাজা রস দূর করে প্রতিদিন মধু মিশিয়ে পুরনো ড্যামে লাগালে উপকার পাওয়া যায় । চৌবাবুর সবুজের রস ড্যামে থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের জন্য অমৃত অনুরূপ । যে কোনও রূপে চৌলাই ব্যবহার করে মানুষটি পুরনো অকাল নয় ।
৯. এক চা চামচ কারেলা রুট পাউডারের মধ্যে মধু মিশিয়ে খেলে তা রোগীর আরামে রাত কাটে । প্রায় এক মাস ধরে দিলে সম্ভাবনাময় মুনাফা আসে । কারিলা মূলের পাউরুটিতে তুলসি পাতা মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায় ।
১০. সাজন লিফ স্যুপ ১৮ । প্রায় রেডি এবং মেশানো সামান্য নুন, মরিচ ও লাইম জুস, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস ও যক্ষ্মা এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগ দূর হয় ।
১১. রসুনের কথা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে । ঘুমানোর আগে দুধে রসুনের তিন-চারটি টার্ব ফুটে উঠলে রোগীর উপকার হয় । খোসা ছাড়িয়ে এক দলা রসুন ও 120 মিলিগ্রাম লি । আসল ভিনিগার (সিন্থেটিক ভিনিগারে নয়) ভাল করে ফোটান এবং ভাল করে ফোটান । ঠান্ডা হলে তা ড্রেন করে সম পরিমাণ মধু মিশিয়ে একটি পরিষ্কার বোতলে ভরে নিন । সন্ধ্যায় এক বা দুই চা চামচ করে বলা শরবত গ্রহণ এবং মেথি ডিসিশন নিয়ে ঘুমানোর আগে ড্যামে তীব্রতা কমে যায় ।
১২. এক চা চামচ আদার রস মেথি বীজ এক কাপ মেথি বীজের মধ্যে মধু যোগ করার জন্য ব্যবহার করা হয় ।
১৩. এক চা চামচ পুদিনা রসের মধ্যে দুই চা চামচ আসল ভিনেগার প্রতি দিন সমপরিমাণ মধু এবং চার আউন্স গাজরের রসের সঙ্গে যোগ করা হয় হাঁপানি ও ব্রঙ্কাইটিসের সুবিধা । এটি ব্যবহার করে ড্যামে বিকৃতির ঘটনা হ্রাস করে এবং শ্বাসযন্ত্রের টিউবের বাধা দূর করে ।
১৪. পালং শাক পাতা ও দুই চা-চামচ মেথি বীজের একটি ডিসিশন তৈরি করুন । এতে রয়েছে এক চিমটি অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড এবং মধু মেশানো ৩০ মিলিগ্রাম । দিনে তিন বার এই পরিমাণ দেওয়া রাখলে উপকার পাওয়া যায় ।
১৫. হাঁপানি রোগীদের জন্য সূর্যমুখী বীজ খুবই উপকারী । এক চা চামচ সূর্যমুখী ফুলের বীজ দিনে একবার বা দুবার করে দুই চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে নেওয়া উচিত । সূর্যমুখী ফুলের ডিসিশন-এ মধু মিশিয়ে খেলে তা ডাকেও উপকার করে এবং শ্বাসনালির টিউবের দুঃখ দূর করে । মধু নিজের মধ্যে খুবই উপকারি একটি ওষুধ । এটি স্বরযন্ত্রের দুর্ভোগ দূর করতে সাহায্য করে ।
১৬. মৌরি শ্লেষ্মা পরিষ্কার করার গুণ রয়েছে । ড্যামে আক্রান্ত রোগীরা যদি নিয়মিত এই মিশ্রণ ব্যবহার করতে থাকেন, তাহলে অবশ্যই উপকার পাবেন ।
১৭. দুই চা চামচ বজরার দানা মধু হিসেবে হিং মিশিয়ে নিন । দিনে তিন বার এক চা চামচ প্যানের রসের সঙ্গে 1/2 চা চামচ পেঁয়াজের রস মিশিয়ে খেলে তা রোগীর উপকার করে ।
১৮. এতে ম্যাঁয় ও সেলেরি উপকারিতা ব্যবহার করা হয় ।