ফাটা এডিও নরম
মুখের মতো পা-ও নির্দিষ্ট যত্নের প্রয়োজন বোধ করে । অবহেলা অনেক সময় আদোলেস্কো ফাটল সৃষ্টি করে যে পরিমাণ রক্ত প্রবাহ শুরু হয় । এমন অবস্থায় যন্ত্রণায় চলাফেরা করা কঠিন হয়ে পড়ে । ফাটা ডিও-র চিকিৎসার কথা জানার আগে, অগ্ন্যুৎপাতের কারণ কী? চলো যাই
দিয়া কারণ ফেটে যায়
শুধু পা পরিষ্কার না রাখলেই দিয়া আর পা ফেটে যায় । মহিলারা সাধারণত ব্যস্ত থাকার কারণে তাড়াতাড়ি স্নান করে নেন সিডিউলেন্ড পা ভালো করে ধোবেন না, ফলে তাদের উপর এই আরাধনা পরিষ্কার করা হয় এবং তাদের উপর গাঁদার সংগ্রহ করা হয় । ফলে দিয়া বিস্ফোরিত হয় ।
শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে দিয়া বার্নও করে । সর্বদা নগ্ন হয়ে হাঁটার ফলে দিয়া ধুলো হতে পারে, যা চিদে ফেটে যাওয়ার মূল কারণ । মহিলারা প্রায়ই স্লিপার না পরে বাড়িতে সারাদিন ধরে কাজ করেন, যা মোটেও ভালো অভ্যাস নয় ।
শারীরিক সুগন্ধ আরতেও ফাটল ধরার কারণ হতে পারে । নারীরা দীর্ঘ সময় ধরে পানিতে বেশিরভাগ কাজ করে, যার ফলে দ্বীপ আরও বেশি ফুট পর্যন্ত ভিজে যায়, অথচ পানি থেকে পা দূরে রাখলেও অ্যারোজের সমস্যা দূর করতে হবে ।
বিশেষ সাবধানতা
এক চা চামচ লেবুর রস, ১ চা চামচ গোলাপ জল এবং ১ চা চামচ ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করলে প্রতি রাতে এসিয়ারবিক ভাবে মাসাজ করতে হবে ।
এক চা চামচ বিশুদ্ধ মোম এবং এক চা চামচ বিশুদ্ধ ঘি নিন এবং গরম করুন, উভয় উপাদানগুলো দ্রবীভূত. এখন শিখা থেকে খুলে নিন এবং ফাটল মধ্যে, একটি ড্রপ প্রতিটি তুলো থেকে ক্ষরণ, এটি সিসাই কারণ হবে, কিছু ব্যথা অভিজ্ঞতা, কিন্তু তারপর আরাম । এই রোজ করুন যতক্ষণ না এডিস পুরোপুরি সেরে ওঠে ।
জলে নুন বা বোরাক্স পাউডার মিশিয়ে ৫ মিনিট পায়ে রেখে, তারপর ধুয়ে, একটা কাপড় দিয়ে মুছে অলিভ অয়েল মেশান ।
মেহন্দির প্রলেপ বিওয়াই-এর চিকিৎসার জন্যও সুবিধা ।
শুকনো করে ম্যাঙ্গো কার্নেলের গুঁড়ো করে তাতে নারকেল তেল মিশিয়ে সেগুলিকে ঘষে, ফাটল ভরাট করে শর্পস-এর কালোও দূর করে ।
১ বাটি মধুও গরম করে নিন । এরপর অর্ধেক বাটিতে সরষের তেল মিশিয়ে নিন । এ পর্যন্ত সহজ জলে এই মিশ্রণটি টান । অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই মিশ্রণটি মাটিতে বসে যাবে । জল ফেলে দিয়ে কাচের শিশি-এ আমানত মেশান । সব সময় দিয়াকে পরিষ্কার করে রাতে লাগান । একটানা ব্যবহার এক সপ্তাহের মধ্যে অবশ্যই ত্রাণ প্রদান করবে ।
যখন এপস খুব বেশি ফেটে যায়, তখন তাদেরকে কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং নখের কাটার বা স্টেইনলেস স্টীল ব্লেড দিয়ে ছড়িয়ে পড়া চামড়া কেটে নিন । কিন্তু নিশ্চিত করুন যে মরা চামড়া কাটা, জীবিত মাংস নয় । তারপর মুছে নিয়ে একটি অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম লাগিয়ে নিন ।