আজ আইনটি আগামীকাল খুব কঠোর! প্রতিটি ক্রসপিসে হেলমেট পরীক্ষা হচ্ছে!
চাচা যখন বাড়ি এলেন, তখন তাঁর হেলমেটের কাচ লাল, শার্টের সঙ্গেও লাল ছোপ!
এই দেখে সবাই ভীত হয়ে পড়েছিলেন! সঙ্গে সঙ্গে দু ‘ জন সমর্থন তুলে নিয়ে গেল ঘরের ভিতরে! বিদ্যুৎ না থাকলে এক জনা ফ্যান ঢুকে পড়েন ঝামেলা করে! একজন জুতার মোজা খুলে নিতে শুরু করল!
সব ধাক্কা কি এত রক্ত ছিল?
চাচা জিজ্ঞাসা করলেন কী হয়েছে । বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটেছে কি? কোথাও পড়েছেন?
চাচা বোলে, ২ ‘ না রে… রেওয়াজ নেই, হেলমেট পরবেন না, কিন্তু ছকে ফেলার সময় ভুলে যান, যে কাচ বন্ধ!
……………………………………………………………………………………………….
খারাপ খবর নাকি সুখবর?
একবার পাপ্পু পরীক্ষার রেজাল্ট আসার পর তার রিপোর্ট কার্ড নিয়ে নিজের বাড়িতে চলে যান ।
সান্তা: পাপ্পু আপনার পরীক্ষার রেজাল্ট আসবে?
পাপ্পু: জি পাপা ।
সান্তা: তাহলে আপনার পরীক্ষার রেজাল্ট কি ছিল?
পাপ্পু: বাবা একটা ভালো খবর আর একটা দুঃসংবাদ, আগে কী বলব?
সান্তা: প্রথমে ভাল খবর বলি ।
পাপ্পু: হ্যাঁ, আমি ক্লোজ হয়ে গেছি ।
সান্তা: হেই বাহ! আর দুঃসংবাদটা কী?
পাপ্পু: জি গুড নিউজ মিথ্যা ।
স্কোয়ার ডিল!
গুজরাতি, রাজস্থানি এবং সিন্ধি, আলোচনা শুরু হল কে সবচেয়ে ধনী?
তিনজনের একটাই উত্তর ছিল, “আমি সেখানে যাচ্ছি । “।
এ দেখে কাছেই বসে থাকা পাঞ্জাবি বলেন, ‘ প্রমাণ করুন, আপনার মধ্যে কে সবচেয়ে ধনী? “
গুজরাতি তাঁর পকেট থেকে একটি 500 নোট বের করে তাঁর সিগারেট তৈরি করেন, একটি ম্যাচস্টিক জ্বালিয়ে দিয়ে পান শুরু করেন ।
সিন্ধি তাতে তার অপমান দেখে, তার পকেট থেকে 1000 নোট বের করে সিগারেট তৈরি করে তা পুড়িয়ে দিয়ে তা পান করতে শুরু করে । ‘ ‘ ভারতে আমাদের সবচেয়ে ধনী কে হতে পারে । ‘ ‘ “
পাঞ্জাবি দেখতেন রাজস্থানি ।
রাজস্থানি তাঁর ব্রিফকেস খুলে, চেক বই বের করে ৫ লক্ষ টাকার চেক ভরে, চেক-এর সিগারেট তৈরি করে ম্যাচ পুড়িয়ে তা পান করা শুরু করে । “সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তি যে কোন ক্ষতি ছাড়াই মজা নেয় । “
গল্পের উৎপত্তি: সব কিছু করতে কিন্তু রাজস্থানি না স্ক্রু ।