স্ত্রী হতে হবে, তাই!
স্ত্রী: আপনার অফিসের লোকের সঙ্গে ছবিটা দেখতে কত দেরি হয়েছিল?
স্বামী: কখনো সন্দেহ হয়নি, বিয়ের প্রথম রাত থেকেই শাকিলির দিকে তাকায় সে ।
স্ত্রী: তারপর সকাল সাতটায় বাড়ি আসার পর রাত দশটায় আসছেন ।
স্বামী: যা হয়েছে, তাতে এক ব্যক্তির 1,000 টাকার নোট খোয়া গিয়েছে ।
স্ত্রী: আচ্ছা, আপনি কি তাকে খুঁজে পেতে সাহায্য করছিলেন?
স্বামী: না, আমি সেই নোটে দাঁড়িয়ে ছিলাম ।
স্ত্রী: নোট আনুন কোথায় ।
স্বামী: এই মানুষগুলো 100 টাকা ।
স্ত্রী: 900 টাকা বাকি কোথায় গেল?
স্বামী: কী হল, যে মেয়েটা আমাকে নোট তুলে নিতে দেখেছিল, সে ছবি দেখাতে গিয়ে তারপর সস্তার হোটেলে খাওয়াদাওয়া করে তার স্কুটার নিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যায় এবং তারপর গিয়ে তোমার জন্য ১০০ টাকা বাঁচিয়েছি যাতে তোমার জল পুরো তৈরি হয়ে যায় তুমি খুব ভালোবাসো, তাই না?
স্ত্রী: আপনি আমাকে কতটা পরোয়া করেন এবং আমি অকারণে আপনাকে সন্দেহ করছিলাম ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
মারাত্মক সুখ!
90 বছর বয়সী এক ভদ্রলোক দশ কোটি টাকার লটারি পেয়েছেন । দাদু-ঠাকুমা যে মারা যাবেন না, সেই খবর এখনই তাঁদের জানায়নি পরিবার । সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেন প্রথমে একজন ডাক্তারকে ফোন করে তারপর তার উপস্থিতিতে তাকে খবর দেওয়া যাতে হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে তিনি পরিস্থিতি সামলাতে পারেন ।
শহরের নামী হার্টের চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় ।
ডা. সাহেব পরিবারকে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘ ‘ তুমি চিন্তা কোরো না, দাদু নিজেই এই খবরটা দেবে আর ওর সঙ্গে কিছু হবে না, এটা আমার গ্যারান্টি । ‘ ‘ “
ডক্টর সাহেব কিছুক্ষণ দাদুর কাছে গিয়ে আবার কথা বললেন । ‘ দাদাজী, তোমাকে একটা শুভ খবর দিতে চাই । আপনার কাছে দশ কোটি টাকার লটারি আছে । “
দাদু বললেন, ২ ভাল! কিন্তু এই বয়সে এই পরিমাণ টাকা দিয়ে আমি কী করব, কিন্তু এখন এই খবরটা শুনেছি, অর্ধেক টাকা দিলাম । “
এ কথা শুনে ডক্টর সাহেব ধাম আর তাঁর জীবন উড়ে গেল মাটিতে ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
জীবনের স্টপ!
বিভিন্ন বয়সের ছাত্রদের সেরা সমষ্টিগত উদাহরণ:
১ম থেকে ৩য় গ্রেড: আমি পুরো কাগজটি পেয়ে থাকতাম ।
৪র্থ থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেড: ম্যান নাম্বার ৮ খুব কঠিন প্রশ্ন ছিল আমি শুধু ছেড়ে দিয়েছি ।
৭ম থেকে দশম মানক: আমি কেবল মূল প্রশ্নগুলি জিজ্ঞাসা করেছি ।
গ্যালারাগি শ্রেণীতে: আমি মনে করি, পাস করার জন্য চারটি পাঠ পড়ার অনেক কিছু আছে ।
নবম শ্রেণী: কোন কাগজ কাল মানুষ ।
আর কলেজের দিনগুলোতে: বছরের পর বছর বলতে হয়, আজ কাগজ, আমি তো কলম আনতে পারিনি ।
…………………………………………………………………………………………………………………………
কালযুগ-এর মহাভারত!
কৌরভ ও পান্ডুভের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়েছিল যখন দুর্যোধন পাণ্ডবদের পেছনের মানুষটিকে দেখতেন ।
দুরয়োধন: আমরা আপনার সাথে যুদ্ধ করিনি ।
যুধিষ্ঠির: কি হয়েছে?
দুরয়োধন: না মানুষ, শুধু বাই, কিন্তু তুমি তোমার হাসিনাপুর কেও ফিরিয়ে নিয়ে যাও, আর দ্রৌপদী দিয়ে আমরা যাব আর বলবো, “দুঃখিত, আমরা তোমার সাথে যুদ্ধ করব না, খুশি হব ।
যুধিষ্ঠির: আবে থামছেন, তাই না?
দুর্যোগধন: না মানুষ, ভাই, শুধু তোমাকে ক্ষমা করে দাও, আমাদের যেতে দিন ।
যুধিষ্ঠির: মানুষ দুর্যোগধন ভাই নয়, তুমি কি আমাকে বলছ, ঠিক ছিল কি?
দুরয়োধন: কিছু না ভাই, চিন্তা নেই, চিন্তা নেই, আর মজা নেই ।
যুধিষ্ঠির: না, দয়া করে আমাকে বলুন, আমার কি হয়েছে?
দুরয়োধন: শুধু আমাকে, মানুষ, সালা একটু কথা বললে, আপনি রজনীকান্তকে ডাকলেন ।