রোগী: ডাক্তার সম্মানের রসিকতা

Doctor and sharabi funny jokes in bengali
Doctor and sharabi funny jokes in bengali

সত্যিকারের বাবা!
একদিন এক নাবালক তার বাবার কাছে গিয়ে জানায় যে তাকে বিয়ে করতে হয়েছে!

তার বাবা খুব খুশি হয়েছিলেন শুনে যে তার বাবা জিজ্ঞাসা করেন মেয়েটি কে, আর ছেলেটি তাকে বলেছে যে সে আমাদের নিজের পাড়া থেকে, “তুমি জানো তার নাম পুতুল আছে!

তাঁর বাবা দুঃখের সঙ্গে তাঁর ছেলেকে বলেছিলেন, ছেলে খুব দুঃখ করে আমাকে বলছে, যে মেয়ে তুমি বিয়ে করছ, সে তোমার বোন, কিন্তু মাকে বোলো না!

ছেলেটি আরও দুই মেয়ের নাম তার বাবার কাছে দিয়েছিল, কিন্তু সেটা তার বাবা তাদের সম্পর্কে বলেছেন!

মায়ের কাছে গিয়ে খুব হতাশ হয়ে মাকে বলল, ‘ আমার মা, যাকে আমি বিয়ে করতে চাই, বাবা বলে যে সে আমার বোন, কিন্তু এসব বিষয়ে আমি তোমাকে বলি না, তার মা হেসেছে । চিন্তা কোরো না, বাছা! তুমি তাদের কাউকে বিয়ে করতে পারো, কারণ সে তোমার বাবা নয়!
…………………………………………………………………………………………………………………………
দাম কুনারের!
একটি দোকান থেকে লিখেছেন, “মানুষের মতো কথা বলে একটা কুকুর বিক্রি হয় । “

এক ব্যক্তি দোকানিকে গিয়ে বললেন, “আমি সেই কুকুরটাকে দেখতে চাই । “

দোকানি বললেন, ‘ ‘ সহজের ঘরে বসে দেখা করে যান । ‘ ‘ “

গ্রাহক ঘরে গিয়ে দেখেন, চেয়ারে বসে থাকা একটি কুকুরকে তিনি জিজ্ঞাসা করেন, ‘ ‘ কেন, এখানে কী করছিস? “

কুটা বলল, “আমি অনেক কিছু করতে পারি, কিন্তু আজকাল আমি এই দোকান পাহারা দেই । এর আগে যুক্তরাষ্ট্র গুপ্তঘাতকের কাজে নিয়োজিত ছিল এবং বেশ কিছু ভয়ঙ্করী সন্ত্রাসী ধরা পড়ে, এরপর আমি ইংল্যান্ডে চলে যাই, যেখানে পুলিশকে ডাকা হয়েছিল । এক বছর পর তিনি এখানে এলেন । “

কুকুর শুনে ওই ব্যক্তি দোকানিকে জিজ্ঞাসা করেন, “কেন এমন মানের কুকুর বেচতে চান? “

শোয়াপার: হ্যাঁ, কারণ এটি শীর্ষ সংখ্যার মিথ্যাবাদী ।

…………………………………………………………………………………………………………………………
অনন্য পরীক্ষা!
ঠান্ডা অভিযোগ নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন এক ধনী কৃষ্ণাঙ্গ । ডাক্তারবাবু তাঁর দিকে তাকিয়ে কার্সরি নজরে রেখে তাঁর জামাকাপড় খুলে নিয়ে দু ‘ হাত মাটিতে পুঁতে দিতে বললেন!

লোকটি হতবাক হয়ে গেছে কিন্তু সে এটা করেছে!

ঠিক আছে-ডাক্তার বলেছে । এখন পশুদের মতো যান, ঘরের ডান কোনায় যান ।

লোকটা সেটাই করেছে ।

ঠিক আছে ‘-ড. সাব বলেন-এখন বাঁ কোনায় যান ।

বনদিবস সেখানে গেল!

এখন এই কোনায়, এখন সেই কোনায়, এখন সামনে, এখন মাঝখানে ।

লোকটি বিপদঘণ্টি পর্যন্ত দাঁড়িয়ে… ‘ ডাক্তার সাব, আমার কোনও গুরুতর অসুস্থতা হয়নি?

ওহ না-ড. সাব কথা বলেছেন । সামান্য ঠান্ডার আমেজ রয়েছে, এই দু ‘ টি বুলেট সকালের মধ্যে সারিয়ে ফেলা হবে ।

কিন্তু ড. সাব আপনি এক ঘন্টার জন্য এটি পরীক্ষা…

কিছু না দোস্ত ‘-ড. সাব বলেন । ব্যাপারটা হল, আমি একটা কালো সোফা কিনেছি, দেখতে চেয়েছি এই ঘরে কোথায় ঠিক দেখতে লাগবে!

…………………………………………………………………………………………………………………………
লটারি পেয়েছি!
এক দিন এক রোগী খুব দ্রুত চিকিৎসকের কাছে চলে আসেন ।

রোগী: ডাক্তার, স্যার, দ্রুত কিছু করুন, একজন মহিলা আমার পায়ে গাড়ি চালিয়েছেন ।

ডাক্তারবাবু সব কিছু ভাল করে পরীক্ষা করে দেখলেন, ছোটখাট চোট থাকলেও রোগী খুব নার্ভাস ।

ডাক্তার: ও হো, ভাইকে অপারেশন করতে হবে, অনেক খরচ হবে?

রোগী: তাড়াহুড়ো করে কিছু করুন । কমলি তো মৃণালও তুলে দেয়নি ।

সেই সময় ডাক্তারের স্ত্রী ফোন পেয়ে যান ।

ডাক্তার: হ্যালো ।

স্ত্রী: হ্যালো ছেড়ে দিন, ওদের বলো আমি কী করব? আমার গাড়ি চালানোর সময় এক ব্যক্তি মারা যান, যেমন হিন্দ চক-এ মানুষ ।

ডাক্তারবাবু কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন, তারপর জিজ্ঞাসা করলেন, “মানুষটা কেমন পোশাক পরে গেল? “

স্ত্রী: গ্রিন টি-শার্ট আর কালো প্যান্ট ।

ডাক্তার: হে, তুমি ওকে মেরে ফেলেছে । ঘাতক খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস ।

স্ত্রী (স): ওহ মাই গড, আমি এখন কি করব?

ডাক্তার: কী করবেন, 4-6 মাস ধরে আমার দৌলতে ছুটে যান ।

স্ত্রী: আচ্ছা আমি এখনই চলে যাচ্ছি ।

রোগী: ডক্টর সাহেব কিছু করেন না ।

ডাক্তার: আরে ভাই, আপনি তো পিল পাননি, এই লা-টাকা আর চারটে বিয়ার নিন, দুটোই পান করবেন, আর হ্যাঁ, এই গ্রিন টি-শার্টগুলো সরিয়ে দেওয়া হবে ।