জেনেভা পাকিস্তান ও বাংলাদেশে গত কয়েক সপ্তাহে ডেঙ্গুর ঘটনা জোরালোভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে রোগীদের ভরতি রয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, দেশে আগে ডেঙ্গুর এমন প্রাদুর্ভাব দেখা যায়নি এবং গত মাসে এক সপ্তাহে 2000 বেশি ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছিলেন রাওয়ালপিন্ডি হাসপাতালে। এর জেরে হাসপাতালের কর্মীদের উপর আরও চাপ তৈরি হয়েছে এবং সাধারণ ওয়ার্ডে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রূপান্তরিত হতে হবে। নভেম্বরের শুরুতেই 45000 জনের বেশি মানুষের ডেঙ্গু সংক্রমণ হয়ে গিয়েছে।
পাকিস্তানের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে ডেঙ্গুর ঘটনা প্রবল বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এখানে 92000 টিরও বেশি ডেঙ্গু আক্রান্তের রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। এর ফলে দীর্ঘ বর্ষা মৌসুমে মশার প্রজননের অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ক্যারিয়ার ডিজিজ প্রোগ্রামের সমন্বয়ক ড. রমন ভেলাইউদহান বলেন, এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তের উত্থান যে সব দেশের সরকারের জন্য একটি বিপদ ঘণ্টি, সেখানে সংশ্লিষ্ট ও নীতি নির্ধারকরা এবং গবেষকদের একসঙ্গে ডেঙ্গু ও অন্যান্য ক্যারিয়ার রোগ বাহিত রোগ নিয়ে আলোচনার জন্য কাজ করতে হয়। নিয়ন্ত্রণ পাওয়া যাবে।