প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থে ‘ ভাসু ‘ ও ‘ জীবন্ত সম্পর্ক ‘ সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য সৌভাগ্য দেয় ।
- যে ভবনে বিড়াল প্রায়ই যুদ্ধ করে, অচিরেই তা একীভূত হওয়ার সম্ভাবনা, বিবাদ বৃদ্ধি, মতপার্থক্য রয়েছে ।
- যে বাড়িতে গরু এসে জোরে বসে, সেই বাড়ির সুখ অবশ্যই বেড়ে যায় ।
- কোনও কুকুর যদি বিল্ডিংয়ের সামনে কাঁদে, নিশ্চয়ই বাড়িতে বিপদ হতে চলেছে বা কেউ মারা যাচ্ছে ।
- যে বাড়িতে কালো পিঁপড়ে একসঙ্গে যাতায়াত করে, সেখানে বিলাসিতায় উত্থান হলেও মতপার্থক্য থাকে ।
- বাড়িতে কবুতর পালনের বাসস্থান স্বাভাবিকভাবেই শুভ ।
- বাড়িতে স্পাইডার ওয়েবস থাকা উচিত নয়, এরা শুভ নয়, পজিটিভ এনার্জি প্রতিরোধ করে ।
- ময়ুর বা বাড়িতে আসা-যাওয়া করা শুভ ।
- বৃশ্চিক রাশির জাতকরা যদি সারিবদ্ধ ভাবে বেরিয়ে যেতে দেখেন, তাহলে একটা কথা বোঝা উচিত যে লক্ষ্মী সেখান থেকে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ।
- হলুদ বৃশ্চিক রাশির জাতকরা মায়ার প্রতীক । এমন বৃশ্চিক রাশির জাতকরা বাড়িতে এলে লক্ষ্মী বাড়িতে চলে আসেন ।
- যে বাড়িতে বিড়াল প্রায়ই আন্দোলিত হয়, সেখানে অ্যাসপিসিয়াসনেস কিছু লক্ষণ দেখা যায় ।
- বাড়িতে বাদুর বাসস্থান দুর্ভাগ্য ।
- লক্ষ্মী এমন একটা বিল্ডিংয়ে জন্মায়, যেখানে মনোবাঞ্ছা সরে যায় ।
• যে বাড়িতে হাতি ওঠে, তার বাড়বাড়ন্ত, বাড়বাড়ন্ত ও মঙ্গলের খবর ।
- যে বাড়িতে কালো ইঁদুরের সংখ্যা বেশি হয়ে যায়, সেখানে আকস্মিক অসুস্থতার ভয় থাকে ।
- যে বাড়িতে কোয়েল বা ছেলে চিরইয়া চিরয় চিরচ করে ছাদে বা মাথায়, অবশ্যই শ্রী জন্মায় ।
- যে বাড়ির উঠোনে একটি পাখি পড়ে, সেখানে একটি দুর্ঘটনা ঘটে ।
- যখন কাক, চামচিকা-দুর্ধর্ষ বা পেঁচা ভবনের ছাদে কথা বলা শুরু করে, তখন হঠাৎ একটা সমস্যা দেখা দেয় ।