কারণ এবং অন্ত্রের রোগের লক্ষণ
যাঁরা চিবিয়ে না খেয়ে খাবার গিলে ফেলেন, যাঁরা অবিরাম, যাঁরা কম জল পান করেন, যাঁরা কম লুব্রিকেন্ট সেবন করেন, তাঁদের এই রোগের কবলে পড়তে অবাক হওয়ার কিছু নেই । অধিক সমৃদ্ধ খাদ্য যুদ্ধর কার্যকারিতা অন্ত্র. রোগ গুরুতর হলে অপারেশন করাতে হতে পারে । জ্বালা, ক্ষত, ফোলা, ব্যথা ও অন্ত্রের জ্বরের মতো অন্ত্রের নানা রোগ হতে পারে ।
অন্ত্রের রোগের চিকিত্সা
১. সেভ: সেভ করে খাওয়ার ফলে এটিস-এর ক্ষত সেরে যায় এবং প্রদাহ গায়েব হয় । পান সেভের রস আত্মার ক্ষতে আরাম দেয় ।
২. অঙ্ক: তাল ঠান্ডা ও রক্তপরিশোধক ফল । এটি গ্রহণ করলে এটিস-এর ক্ষত নিরাময় হয় ।
৩. কমলালেবু: অন্ত্রের রোগীদের এক গ্লাস কমলার জুস পান করা উচিত ।
৪. বিটরুট ও গাজরের জুস: বৃহদন্ত্র প্রদাহ, 185 গ্রাম গাজরের রস 150 গ্রাম বিটরুট জুস এবং প্রায় 160 গ্রাম শশার রস মিশিয়ে খেলে খুব স্বচ্ছন্দ ।
৫. কমলা: কমলার তাপ শীতল । দুধে কমলালেবুর রস মিশিয়ে বা দিনে বেশ কয়েকবার কমলা খাওয়াকে দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে ওট্রাজ্বরের রোগীকে খাওয়ান । এর ফলে অক্ষরেখাটি অনেকটা স্বস্তি দেয় ।
৬. মৌসুমি: মৌসুমি ভোজনের জ্বরে উপকারী ।
৭. কলা: জ্বরের রোগীদের প্রচুর পরিমাণে কলা খাওয়া উচিত । এতে অনেক উপকার হয় । এতে অন্ত্রের প্রদাহ দূর হয় ।
৮. ডালিম: ডালিম খাওয়া এসেসের বিভিন্ন রোগ উপকার করে ।
৯. বেল: পেটের ভেতরে বড় অন্ত্র ফুলে গেলে বেল পেপারের জুস ও বেলগিরি পুডিং একসঙ্গে মেখে নিন । প্রথমে রস পান করে তারপর রান্না করা আঙ্গুর পাল্প বা পুডিং খান । বেলপাতার রস প্রদাহ ও ক্ষতের চিকিৎসা করবে এবং পাল্প পুডিং সবকিছুই অসমাপ্ত করে দেবে ।