ক্ষুধা বাড়ানোর উপায়
খিদের অভাব অন্য রোগের লক্ষণ, নিজেদের মধ্যে রোগ নয় । রোগ এবং পরিপাকতন্ত্রের রোগ, যেমন-কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিক ইত্যাদি খাবার সম্পর্কে রোগীর আগ্রহের ফলে ।
ক্ষুধা
অধিকাংশ খাবারই অখাদ্য রোগবিদ্যা দ্বারা বিরক্তি হয় । কারণটা মানসিক ভাবেও হতে পারে । ইচ্ছামতো খাদ্যের বিভিন্ন রোগ, পরিবেশ বা অপ্রাপ্যতা সম্পর্কেও অরুচি দেখা দেয় ।
ক্ষুধা কমানোর লক্ষণ
রোগীর দ্বারা অ-খাওয়ানো বা সামান্য পরিমাণ খাদ্য এই রোগের একটি বড় উপসর্গ ।
ক্ষুধা কমানোর চিকিত্সা
১. আদা খোসা ছাড়িয়ে পাতলা টুকরা করে কেটে নিন । চওড়া মুখের শিশি কালো লবণ এবং লেবুর রস একত্রিত করুন । খাবার আগে এটি খাওয়া বা খাবারের সাথে আচার ক্ষুধা বৃদ্ধি করে । আদা মিহি করে কেটে নিয়ে 1/2 চা-চামচ খাঁটি নেটিভ ঘি-এ ভাজা করে নিন । নুন খাওয়ার আগে খাওয়ার খিদে পায় এবং খাবারে আগ্রহ বাড়ায় । আদা ও তুলসি চা ক্ষুধা ও জ্বরে উভয় ক্ষেত্রেই উপকারী ।
২. খাবারের আগে টমেটো স্যুপ পান করলে তা ক্ষুধায় পরিণত হয় । যখন কোষ্ঠকাঠিন্য হয়, তখন মাখন মাখন মেশানো হলে মলত্যাগ করা সহজ হয় । পরিষ্কার থাকা খিদে খুলে দেয় । সকালে এক কাপ কাঁচা টমেটোর রসে আমলকির রস মিশিয়ে খেলে তা পান করা ঠিক হয় । পাকস্থলীর গ্যাস নিঃশেষিত হয় এবং ক্ষুধা বৃদ্ধি পায় ।
৩. শসা, পেঁয়াজ, সালাদ পাতা ইত্যাদির মধ্যে কালো লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে খাবার আগে ক্ষুধা ও অন্ত্র শিথিল করে । পাচক রসের উৎপত্তি হয় ।
৪. খাবার দিয়ে ধনে, পুদিনা, কাঁচা লঙ্কা, আমচুর বা কাঁচা আম ও আনগ্রেন্ডার চাটনি খাওয়া হয় এবং খাবারের রুচি বেড়ে যায় ।
৫. খাওয়ার সময় মানসিক উদ্বেগ, কষ্ট বা উদ্বেগ ইত্যাদি থাকা উচিত নয় ।