স্বাস্থ্যের জন্য আপেল উপকারিতা

আপেল খাওয়ার উপকারিতা

আপেল মানেই ফল । আপেল লাল ও সবুজ রঙের । এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন থাকে । আপেল একজন মানুষকে সুস্থ ও সুখী করে । আপেলে প্রচুর ঔষধি সম্পত্তিও রয়েছে । আপেল ঘরোয়া প্রতিকারের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয় । আপেল খেলে অনেক রোগ নষ্ট হয় । যেমন-

বমি: কাঁচা আপেলের রসে সামান্য লবণ যোগ করে তাতে বমি হওয়া বন্ধ হয়ে যায় ।

অন্ত্রের কৃমি-রাতে কিছু দিনের জন্য নিয়মিত আপেল খেলে কৃমি মরে গিয়ে বের হতে পারে ।

মাথাব্যথা-আপেলের উপর নুন খেলে মাথাব্যথা নিরাময় হতে পারে ।

ডায়রিয়া: শিশুদের দুধ, ডায়রিয়া বা বমি হওয়া মাত্রই অল্প ব্যবধানে আপেল জুস খাওয়ানো উচিত, রক্তাক্ত ডায়রিয়া, এমনকি বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য রিফযোগ্য ডায়রিয়া ।

অনিন্দ্র-আপেলের মারমালাড খাওয়া আপনার ভালো ঘুম করে দেয় ।

সময়-সাইট্রাস আপেলের রস নিয়মিত ভিসেস-এ ব্যবহার করলে ছোট টুকরো ভেঙে শিকড় থেকে পড়ে যায় ।

মাকিউস্টাইন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য – খোসা একটি ইনকোনে মিষ্টি আমের আপেল এবং যত বেশি সম্ভব লবঙ্গ খোঁচা । তারপর একটি চিনির মাটির পাত্র এক সপ্তাহ রেখে দিন, তারপর লবঙ্গ সরিয়ে সেগুলিকে শিশি করে রাখুন । এই লবঙ্গ প্রতিদিন সকালে চার দিকে দুধ দিয়ে চিবিয়ে-শক্তি বাড়ায় এবং ইন্দ্রিয়হীনতার দুর্বলতাকে সম্পূর্ণ করে পুরুষ পুরুষত্ব দিয়ে সম্পূর্ণ করে ।
আরও পড়ুন: তাড়িয়ে নিয়ে পালিয়ে গিয়ে ওজন বৃদ্ধি

জেনে নিন-নিশাচর ও ধাতুবিদ্যা রোগে আক্রান্ত মানুষ লবঙ্গ খাবেন না ।

অ্যালকোহল পানের অভ্যাস ভাঙাতে-১ । আপেল জুস পান করুন । ২. নেশার সময় আপেল খান, মেলাটাইমে আপেল খান, দিনে দিনে তিনবার রান্না করা আপেল 1-1 খান । তিনবার আপেল খাওয়া প্রতিদিন এক এক সময়ে মদ্যপানের নেশা বাড়ে । সেই সময়েই মদ্যপানের অভ্যাস হাতছাড়া হয় ।

ঘনঘন প্রস্রাব-আপনার অভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে ঘুমানোর প্রায় এক ঘণ্টা আগে নিয়মিত আপেল খান ।

টাইফয়েড-এ আপেলের রস খাওয়া বিশেষ উপকারী । সামান্য জলের সঙ্গে আপেলের রস মিশিয়ে খেলে তৃষ্ণার তীব্রতা কমে যায় ।

ম্যালেরিয়া-জ্বরের আগে আপেল খেলে ম্যালেরিয়ার জ্বর সৃষ্টি হয় না । ম্যালেরিয়াল জ্বরের কারণে আপেল খাওয়ার ক্ষেত্রেও উপকারী ।

আপেল খাওয়া লিভারের রোগেও উপকারী । খাবার আগে 15-20 মিনিট না খেয়ে আপেল খোসা ছাড়িয়ে নিন ।

পুরনো কাশি-ক্রনিক কাশি হলে সকালে রান্না করা আপেলের রস মেশানো ও পান মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন ।